প্রাচীন বাংলার সমাজ ও সাহিত্য |একাদশ শ্রেণি|সেমেস্টার -I | চর্যাপদ| XI | semester -1

প্রাচীন বাংলার সমাজ ও সাহিত্য

একাদশ শ্রেণি  

সেমেস্টার –I  

1. বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন কোনটি ?

ক) চর্যাপদ      

খ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য     

গ) মঙ্গলকাব্য      

ঘ)বৈষ্ণব পদাবলী

2. চর্যাপদ কে আবিষ্কার করেন ?

(ক) বসন্তরঞ্জন   

(খ) মুনিদত্ত   

(গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী      

(ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

3. চর্যাপদের পুথি আবিষ্কৃত হয়েছিল

ক) ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে     

খ) ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে     

গ) ১৩১৬ বঙ্গাব্দে        

ঘ) ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে

4. চর্যাপদে কতজন কবির নাম পাওয়া যায়

ক) ২২ জন    

খ) ২৪ জন    

গ) ২৬ জন      

ঘ) ২০ জন

5. চর্যাপদের টীকা সংস্কৃত ভাষায় লিখেছিলেন–

(ক) লুইপাদ   

(খ) মুনিদত্ত   

(গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী      

(ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

6. চর্যাপদের ভাষাকে বলা হয়–

(ক) সন্ধ্যাভাষা 

(খ) অপভ্রংশ 

(গ) ব্রজবুলি 

(ঘ) প্রাকৃত

7. চর্যাপদের পুথি কত সালে প্রকাশিত হয়েছিল

ক) ১৯১১ খ্রিস্টাব্দে     

খ) ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে     

গ) ১৯১৬  খ্রিস্টাব্দে    

ঘ) ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে

8. সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ পাওয়া গেছে কোন কবির ?

ক) সরহ পাদ      

খ) ভুসুকু পাদ     

গ) কাহ্ন পাদ     

ঘ) শবর পাদ

9. যে ছন্দে চর্যাপদের কবিতাগুলি লেখা হয়েছিল –

ক) পয়ার      

খ) মাত্রাবৃত্ত    

গ) ত্রিপদী     

ঘ) মহাপয়ার

10. বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ থেকে যে নামে চর্যাপদ প্রকাশিত হয়েছিল–

ক) হাজার বছরের পুরোনো চর্যাগীতি

খ) হাজার বছরের পুরোনো বৌদ্ধ গান ও দোহা

গ) হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা

(ঘ) হাজার বছরের পুরোনো বাংলা ভাষার গান

11. চর্যাপদ গ্রন্থাকারে প্রকাশের সময় এর পদের সংখ্যা ছিল–

ক) পঞ্চাশটি   

খ) ছেচল্লিশটি     

গ) সাড়ে ছেচল্লিশটি    

(ঘ) একান্নটি

12. তিব্বতি ভাষায় চর্যাপদের গানের সংখ্যা–

ক) একান্নটি   

খ) পঞ্চাশটি    

গ) ছেচল্লিশটি

ঘ) সাড়ে ছেচল্লিশটি

13. চর্যাগীতির তিব্বতি অনুবাদের টীকা আবিষ্কার করেন

ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী      

খ) মুনিদত্ত      

গ) কীর্তিচন্দ্র      

ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

14. চর্যাপদের পদগুলি যে শতাব্দীর মধ্যে রচিত হয়েছিল–

ক) একাদশ থকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে

খ) দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে

গ দশম থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দীর মধ্যে

ঘ) অষ্টম থেকে একাদশ শতাব্দীর মধ্যে

15. চর্যাপদে কাহ্নপাদের পদসংখ্যা ছিল–

ক) বারোটি    

খ) চারটি    

গ) দশটি     

ঘ) আটটি

16. চর্যাপদে ভুসুকুপাদের পদসংখ্যা–

ক) ১২টি     

খ) ২টি     

গ) ৮টি     

ঘ) ৪টি

17.
‘The Origin and Development of Bengali Language’ বইটির লেখক হলেন–

ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী    

খ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

গ) শিবনাথ শাস্ত্রী      

ঘ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়

18. চর্যাপদে যে ধর্ম প্রকাশিত হয়েছিল–

ক) হিন্দু ব্রাহ্মণ্য ধর্ম    

খ) জৈনধর্ম     

গ) শাক্তধর্ম     

ঘ) বৌদ্ধধর্ম

19. “উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী“– পদটির রচয়িতা

ক) কাহ্ন পাদ     

খ) শবর পাদ     

গ) ভুসুকু পাদ     

ঘ) সরহ পাদ

20.   “টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী

     হাড়ীত ভাত নাহি নিতি আবেশী” — পদটির রচয়িতা

ক) ঢেণ্ঢণ পাদ      

খ) শবর পাদ     

গ) ভুসুকু পাদ      

ঘ) সরহ পাদ

উত্তরমালা :

1ক    2গ    3খ    4খ     5খ

6ক    7গ    8গ    9খ     10গ

11গ   12ক   13ঘ   14খ   15ক

16গ   17ঘ   18ঘ   19খ   20ক