বৃদ্ধি ও বিকাশ| Growth and Development | শিশুর বিকাশ-ধারণা ও নীতিসমূহ|শিশু বিকাশ ও শিক্ষাবিজ্ঞান |Child Development & Pedagogy


বৃদ্ধি: 

পরিমাণগত ভাবে দেহের আয়তন উচ্চতা ও ওজন বেড়ে যাওয়াকে বৃদ্ধি বলে। আর্নল্ড জোন্স -এর মতে, দেহের উচ্চতা ও ওজন বেড়ে যাওয়াকেই বৃদ্ধি বলে।


বৃদ্ধির বৈশিষ্ট্য: 

১।  বৃদ্ধি একটি নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত ঘটে। বিভিন্ন বয়সে বৃদ্ধির হার বিভিন্ন।

২। বৃদ্ধি সহজেই পর্যবেক্ষণযোগ্য ও পরিমাপযোগ্য।

৩। বৃদ্ধি  পুষ্টিকর খাদ্য, উপযুক্ত পরিবেশ এবং কিছুটা অনুশীলনের ওপর নির্ভরশীল।

৪।  বংশধারা ও পরিবেশের মিথস্ক্রিয়া এর ফলেই বৃদ্ধি ঘটে।


বিকাশ :

বিকাশ বলতে বিশেষভাবে আকৃতির পরিবর্তন এবং
কাজের উন্নতিকে বোঝায়

| জীবনব্যাপী ক্রমউন্নতশীল সামগ্রিক পরিবর্তনের প্রক্রিয়াই হলো বিকাশ

শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ এই দুই প্রক্রিয়া পরস্পরের উপর নির্ভরশীল


বিকাশ প্রক্রিয়ার বৈশিষ্ট্য:

বিকাশ একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া

বিকাশ গুণগত প্রক্রিয়া একে পর্যবেক্ষণ করা যায়

বিকাশ হলো এক ধরনের অবিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া

বিকাশ সাধারণের দিক থেকে বিশেষের দিকে
অগ্রসর হয়

ব্যক্তিজীবনে বিকাশের ধারা স্বাতন্ত্র্য বজায়
রাখে

ব্যক্তিজীবনের বিকাশ বংশগতি ও পরিবেশের
পারস্পরিক ক্রিয়ার ফল


বৃদ্ধি ও বিকাশের মধ্যে পার্থক্য :


বৃদ্ধি বিকাশ
১. সাধারণত বৃদ্ধি হল শিশুর দৈহিক আকার ও আয়তনের পরিমাণগত পরিবর্তনের প্রক্রিয়া।১. বিকাশ হল শিশুর দৈহিক, মানসিক, সামাজিক প্রভৃতি সমস্ত দিকের সামগ্রিক পরিবর্তনের প্রক্রিয়া।
২. বৃদ্ধি হল সহজাত জৈবিক প্রক্রিয়ার পরিবর্তন। এরমধ্যে বাহ্যিক কোনো শর্তের প্রভাব নেই।২. বিকাশ হল পরিবেশের প্রভাব ও অভিজ্ঞতার ফল। সহজাত গুণাবলী ও পরিবেশের পারস্পরিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমেই শিশুর বিকাশ ঘটে।
৩. বৃদ্ধিকে পরিমাপ করা যায়।৩. বিকাশকে কেবলমাত্র পর্যবেক্ষণ করা যায় কিন্তু পরিমাপ করা যায় না।
৪. বৃদ্ধির একটি নির্দিষ্ট সময়সীমা আছে। নির্দিষ্ট বয়ঃস্তরে গিয়ে বৃদ্ধি থেমে যায় বা তার হার কমে যায়। অর্থাৎ বৃদ্ধি একটি সাময়িক প্রক্রিয়া।৪. বিকাশ হল নিরবিচ্ছিন্ন, অবিরাম, জীবনব্যাপী পরিবর্তনের প্রক্রিয়া। বিকাশ জন্মের পর থেকে শুরু হয়, চলে মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত।
৫. বৃদ্ধি হল পরিমাণগত পরিবর্তনের প্রক্রিয়া।৫. বিকাশ হল গুণগত পরিবর্তনের প্রক্রিয়া।

 

বিকাশের নীতি :

বংশগতি ও পরিবেশের মিথস্ক্রিয়ার ফলেই বিকাশ ঘটে

বিকাশ ধারাবাহিকতা মেনে চলে

বিকাশ উপর দিকে (মস্তিষ্ক) শুরু হয়ে নিচের দিকে ঘটে

শিশুর বিকাশ একটি ক্রমাগত প্রক্রিয়া

। শিশুর বিকাশ পরিবর্তনশীল ধর্মকে মেনে
চলে


বিকাশের ক্রম নীতি: 

প্রতিটি জীবই বিকাশের একটি ধাঁচ অনুসরণ করে। একটি শিশুও একটি সুশৃঙ্খল ক্রমানুসারে বিকাশ লাভ করে যা প্রায় সব শিশুর মতোই। একটি শিশুর শরীরের বিকাশ সম্পর্কে দুটি নীতি আছে। 

(ক) প্রক্সিমেডিস্টাল নীতি 

(খ) সেফালোকডাল নীতি

প্রক্সিমেডিস্টাল ক্রম: এর অর্থ হল বিকাশ শরীরের কেন্দ্রীয় অংশ থেকে পরিধির দিকে এগিয়ে যায়। এই ক্রমানুসারে, ব্যক্তির মেরুদন্ডী প্রথমে বিকশিত হয় এবং তারপর বাহ্যিক বিকাশ ঘটে।

দাহরণস্বরূপ, শিশুদের পাশের দাঁত গজানোর আগে তাদের সামনের দাঁত গজায়।

সেফালোকডাল ক্রম: এর মানে হল যে বিকাশ মাথা থেকে পা পর্যন্ত শরীরে ছড়িয়ে পড়ে অর্থাৎ ব্যক্তি মাথার অঞ্চল থেকে নীচের দিকে বাড়তে শুরু করে। সুফি প্রথমে তার মাথার নিয়ন্ত্রণ অর্জন করে, তারপরে সে জিনিস ধরতে পারে, বসতে পারে, হামাগুড়ি দিতে পারে এবং পরে সে দাঁড়াতে এবং হাঁটতে পারে।


শিশুর বিকাশের কতগুলি দিক:

শিশুর বিকাশের ধারা গুলি নিম্নরূপ


দৈহিক বিকাশ : 

) শিশুর বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রতঙ্গের
বিকাশ
 

) উচ্চতা      

) ওজন  

)
শারীরিক কাঠামো 

) স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ

মানসিক বিকাশ : 

)
চিন্তা   

)
কল্পনা        

)
সৃজনশীল বিকাশ  

প্রক্ষোভিক বিকাশ :  

) রাগ        

)
ভয়              

)
ভালোবাসা   

)
ঘৃণা         

)
হীনম্মন্যতা     

) লজ্জা 


নৈতিক বিকাশ :   

) ন্যায়-অন্যায়         

) উপকারঅপকার

সামাজিক বিকাশ :   

) অভিযোজন            

) সহানুভূতি  
 

) সহযোগিতা

 

জীবন বিকাশের স্তর :

আর্নেস্ট জোনস্ এর মতে জীবন

 বিকাশের স্তর চারটি

১। শৈশবকাল : জন্ম থেকে ৫
বছর

২। বাল্যকাল : পাঁচ বছর থেকে ১২ বছর

৩। বয়সন্ধিকাল : ১২ বছর থেকে ১৮
বছর

৪। প্রাপ্তবয়স্ক কাল : ১৮ বছরের ঊর্ধ্বে

 

মনোবিদ জাস্টিন পিকুনাস জীবন বিকাশের
ধারাকে বয়স অনুযায়ী দশটি স্তরে ভাগ করেছেন

প্রাক্
জন্মস্তর
(Prenatal stage):
গর্ভসঞ্চারের পর থেকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্ব মুহূর্ত

সদ্যোজাত স্তর
(Neonatal stage):
জন্ম থেকে প্রথম চার সপ্তাহ

প্রারম্ভিক শৈশব (Early
infancy):
মাস থেকে দেড় বছর

প্রান্তীয়
শৈশব(Late
infancy): 
দেড় বছর থেকে আড়াই বছর

প্রারম্ভিক
বাল্য
(Early childhood):  
আড়াই
বছর
থেকে
পাঁচ বছর

মধ্য
বাল্য
(Middle childhood):   বছর থেকে ৯ বছর

প্রান্তীয়
বাল্য
(Late childhood):
  বছর
থেকে
১১ বছর

বয়ঃসন্ধিকাল
(Adolescence): ১২ বছর থেকে ২১ বছর

প্রাপ্তবয়স্ক
কাল
(Adulthood):
২১ বছর থেকে ৭০
বছর

১০
বার্ধক্য
কাল
(Senescence): ৭০ বছরের ঊর্ধ্বে


পরিণমন :

পরিণমন বলতে বোঝায় দেহ ও মনের দিক দিয়ে পরিপক্কতা অর্জন করা । পরিণমন হল একটি স্বাভাবিক, স্বতঃস্ফূর্ত জৈবিক প্রক্রিয়া। পরিণমন কথার আক্ষরিক অর্থ পরিবর্তন।শিশু জন্মের পর যখন ধীরে ধীরে বড়ো হতে থাকে তখন তার দৈহিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবর্তনই হল প্রকৃত অর্থে পরিণমন। 

বিভিন্ন মনোবিদ পরিণমনের বিভিন্ন  সংজ্ঞা দিয়েছেন। 

গেসেল— 

স্বকীয় এবং অন্তর্জাত বুদ্ধি হল পরিণমন। 


ম্যাকগিয়ক— 

জৈবিক বিকাশের দরুন বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে পূর্ব অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণ ছাড়াই আচরণ ধারার যে পরিবর্তন হয়, সেই পরিবর্তনই হল পরিণমন।


কোলেসনিক— 

জন্মগত প্রবণতার স্বাভাবিক বিকাশের ফলে আচরণের গুণগত ও জন্মগত সম্ভাবনাগুলি বাস্তবায়িত হওয়ার প্রক্রিয়াই হল পরিণমন।


স্কিনার— 

 পরিণমন হল এর ধরনের বিকাশ যা পরিবেশগত অবস্থার ব্যাপক তারতম্য থাকলেও মোটামুটি একইভাবে সংঘটিত হয়।


পরিণমনের বৈশিষ্ট্য :

পরিণমন হল এমন প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে জন্মগত প্রবণতার স্বাভাবিক বিকাশের মধ্য দিয়ে ব্যক্তির আচরণের গুণগত ও পরিমাণগত উভয় প্রকারের পরিবর্তন সংগঠিত হয়। পরিণমনের বৈশিষ্ট্য গুলি হল-


1. বিকাশের প্রক্রিয়া : পরিণমন হল একটি বিকাশমূলক প্রক্রিয়া যার দ্বারা ব্যক্তির বৃদ্ধি সংগঠিত হয়।


3. স্বাভাবিক প্রক্রিয়া : পরিণমন প্রক্রিয়া শিশুর মধ্যে স্বাভাবিকভাবে সংঘটিত হয়।


3. সহজাত প্রবণতার ওপর নির্ভরশীলতা : পরিণমন প্রক্রিয়া শিশুর সহজাত প্রবণতার ওপর নির্ভরশীল। জন্মসূত্রে প্রাপ্ত সম্ভাবনাগুলির বিকাশের ওপর পরিণমন নির্ভর করে।


4. সর্বজনীন প্রক্রিয়া : দেশ, কালভেদে, পরিনমনের কোন পরিবর্তন ঘটে না। পৃথিবীর সমস্ত শিশুরাই প্রথমে হামাগুড়ি দেয়, তারপর দাঁড়াতে শেখে, তারপর সবশেষে হাঁটতে শেখে।


5. প্রশিক্ষণনির্ভর নয় : পরিণমন ঘটার জন্য কোনো প্রকার প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয় না। এই প্রক্রিয়া কোন ব্যক্তি বা সমাজের চাহিদা, ইচ্ছা, অবস্থা, কোনো কিছুর ওপর নির্ভরশীল করে না।


6. শারীরিক সহায়তা : পরিণমন ব্যক্তির শারীরিক ক্ষমতা অর্জনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।


7. চাহিদানির্ভর নয় : পরিণমন প্রক্রিয়া শিশুর চাহিদার ওপর নির্ভরশীল করে না। এটি সমাজের প্রয়োজনের সঙ্গে সংগতি রেখেও ঘটে না।


8. সক্রিয়তাভিত্তিক নয় : পরিণমন প্রক্রিয়া সংঘটিত হওয়ার জন্য ব্যক্তির আত্মসক্রিয়তার কোনোরকম প্রয়োজন হয় না।


9. সময়ভিত্তিক প্রক্রিয়া : পরিণমন একটি নির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক প্রক্রিয়া। একটি নির্দিষ্ট সময়ের পরে পরিণমন বন্ধ হয়ে যায়। 


10. জৈবিক প্রক্রিয়া : পরিণমন নির্ভর করে ব্যক্তির দেহের জৈবিক কেন্দ্রগুলির স্বাভাবিক বিকাশের ওপর। জৈবিক কেন্দ্রের ত্রুটি থাকলে পরিণমনও ত্রুটিপূর্ণ হয়। 



প্রশ্নোত্তর :

মানুষের শৈশবকাল হল জন্ম থেকে ৫ বছর



মানুষের বাল্যকাল হল ৫ বছর থেকে ১২ বছর



শিশুর ক্রমবিকাশের প্রক্রিয়া হল

A)একমুখী                     B)বহুমুখী 

C) ক্রমসংযোজনশীল   D) বিচ্ছিন্ন প্রক্রিয়া


মনোবিদ্ আর্নেস্ট জোনস্এর মতে জীবন বিকাশের স্তর হল চারটি



জীবন বিকাশের স্তর কে ১০ টি ভাগে ভাগ করেছেন মনোবিদ্ জে পিকুনাস



শিশুর বিকাশের অগ্রসরতা কেন্দ্র থেকে পরিধির
দিকে



বিকাশের প্রক্রিয়াটি সংঘটিত হতে থাকে সারাজীবনব্যাপী



শিশুর হীনম্মন্যতা ,লজ্জা, ভয় কোন্ ধরনের বিকাশের অন্তর্গত প্রক্ষোভিক বিকাশ


শিখন বৌদ্ধিক বিকাশের উপর
নির্ভর করে
সর্বদা


১০ Adolescence শব্দটি একটি গ্রিক শব্দ
থেকে এসেছে
, সেটি হল
Adolescere.


১১ কোন সময়কালকে
নির্ভরশীলতা হ্রাসের বয়স বা ঝড় ঝঞ্ঝার কাল
বলা হয়কৈশোর কাল বা বয়ঃসন্ধিকালকে


১২
বয়ঃসন্ধিকালের একটি পরিচিত সমস্যা হল প্রবঞ্চিত হওয়ার ভ্রান্তি


১৩
প্রান্তীয় বাল্যকালে আবেগের চরম প্রকাশ ঘটে

A) পরিবেশগত কারণে  B) শারীরবৃত্তীয় কারণে   

C)  A এবং B সঠিক   D)কোনোটিই নয়


১৪
শিশুর সামাজিক বিকাশ প্রক্রিয়া হল

A) মনস্তাত্ত্বিক   B) শারীরবৃত্তীয়    

C) মনোদৈহিক   D) জৈবিক


১৫
শিশুর ক্রমবিকাশের হার

A)  
একই থাকে না   B) একই থাকে   

C) ক্রমবিকাশ স্তরের যে কোনও সময় হ্রাস বৃদ্ধি ঘটে 

D) কোনোটিই নয়


১৬
জীবন বিকাশের কোন্ স্তরে শিশু প্রথম কথা বলতে
শেখে

A) শৈশবে         B) প্রান্তিক বাল্যকালে   

C) যৌবনকালে    D) প্রথম
বাল্যকালে


১৭। শিশু বিকাশের ক্ষেত্রে নিম্নের কোনটি প্রক্সিমেডিস্টাল ধারা ? (নমুনা প্রশ্ন)

A) মাথা থেকে পা      

B) জানা থেকে অজানা

C) সরল থেকে জটিল

D) কেন্দ্র থেকে পরিধি


১৮। শিশু বিকাশের সেফালোকডাল (cephalocaudal) নীতিতে বিকাশের অগ্রগতি হয় (টেট -২০২২)

A) মাথা থেকে পা-এর দিকে      

B) সাধারণ থেকে নির্দিষ্টের দিকে

C) জীবের শরীরের মধ্যবিন্দু থেকে পরিধির দিকে

D) মূর্ত থেকে বিমূর্তের দিকে


১৯। প্রাপ্তবয়স্কের অপেক্ষা শিশু যে বিষয়ে এগিয়ে থাকে তা হল

A) স্মৃতিশক্তি           B) অনুকরণের শক্তি

C) কল্পনাশক্তি          D) কোনটিই নয়


২০। বিকাশের কোন স্তরে সামাজিক ‘গ্যাং’ -এর প্রভাব স্পষ্ট

A) শৈশবে

B) প্রান্তীয় বাল্যকালে

C) বয়ঃসন্ধিকালে

D) উপরের সর্বস্তরে


২১। ব্যক্তির বিকাশ নির্ভর করে নিম্নলিখিত চারটির মধ্যে যে কোনো দুটি উপাদানের ওপর। নীচের কোন জোড়াটি সবথেকে  নীচের কোন জোড়াটি সবথেকে উপযুক্ত ?

(i) বংশগতি

(ii) পরিবেশ

(iii) ভাষাজ্ঞান

(iv) কল্পনাশক্তি

A) (i) ও (ii)

B) (i) ও (iii)

C) (ii) ও (iii)

D) (i) ও (iv)


২। “বিকাশ একটি অন্তহীন প্রক্রিয়া” এই উক্তিটি বিকাশের কোন নীতির সাথে সম্পর্কিত ? 

A) ধারাবাহিকতার নীতি 

B) একীকরণের নীতি 

C) মিথস্ক্রিয়ার নীতি 

D) আন্তঃসম্পর্কের নীতি


২৩। শারীরক বিকাশের ক্ষেত্র হল ______

A) স্নায়ুতন্ত্র       

B) পেশীর বৃদ্ধি

C) অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি

D) উপরের সবগুলি


২৪। নিম্নলিখিত মনোবিদগণের মধ্যে কে প্রথম মানব উন্নয়নকে বিভিন্ন পর্যায়ে বিভক্ত করার চেষ্টা করেছিলেন ?

A) রুশো

B) প্লেটো

C) আর্নেস্ট জোনস্

D) জে পিকুনাস


২৫। পরিণমন হলো –
A) স্বাভাবিক প্রক্রিয়া
B) আদেশ নির্ভর প্রক্রিয়া
C) গুণগত প্রক্রিয়া
D) শর্ত নির্ভর প্রক্রিয়া


আরও পড়ুন :

বংশগতি ও পরিবেশের প্রভাব


পিয়াজেঁর জ্ঞানমূলক বিকাশ তত্ত্ব

1 thought on “বৃদ্ধি ও বিকাশ| Growth and Development | শিশুর বিকাশ-ধারণা ও নীতিসমূহ|শিশু বিকাশ ও শিক্ষাবিজ্ঞান |Child Development & Pedagogy”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top