মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন-২০২২| MP bangla Suggestion-2022| Bengali Suggetion

 

মাধ্যমিক   বাংলা  সাজেশন : ২০২২

 🅜🅟  🅑🅐🅝🅖🅛🅐 

🅢🅤🅖🅖🅔🅢🅣🅘🅞🅝

             ❷⓿❷❷


করোনা ভাইরাস (কোভিড 19) -এর
কারণে এবছর স্কুলে ক্লাস হয়নি। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের কথা মাথায় রেখে মধ্যশিক্ষা
পর্ষদ সিলেবাস কিছুটা কমিয়েছে। এবছর অর্থাৎ
২০২১   ২০২২ সালের জন্য মাধ্যমিক পরীক্ষার নতুন সিলেবাস…




সমস্ত পাঠ্য গল্প, কবিতা ও প্রবন্ধগুলি
খুঁটিয়ে পড়বে। ব্যাকরণ অংশের বিস্তারিত পাঠ প্রয়োজন। 




 বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

 

গদ্য  :  জ্ঞানচক্ষু
(গল্প)

–  আশাপূর্ণা দেবী
।  

মূলগ্রন্থ : কুমকুম

১. কার কথা শুনে তপনের চোখ মার্বেল
হয়ে গেল? উঃ নতুন মেসো 



২.জ্ঞানচক্ষু গল্পে কোন পত্রিকার
নাম আছে? উঃ সন্ধ্যাতারা



৩.তপনের লেখা গল্পের নাম কী
ছিল? 
               উঃ  প্রথম দিন



৪. তপনের প্রথম গল্পে তার নাম কী ছিল? উঃ শ্রী তপন কুমার রায়



৫. তপনকে কীসের নেশায় পেয়েছিল? উঃ গল্পলেখার



৬. ছোটোমাসি আর তপনের বয়সের
ব্যবধান কত? উঃ আট বছর



৭. মামার বাড়িতে তপন
এসেছে-  উ:  বিয়ে উপলক্ষ্যে



৮. তপন যে খাতায় গল্প লিখেছিল তা
ছিল-উ: – হোমটাস্কের খাতা



৯.’শুধু এটাই জানা ছিল না’ –
অজানা বিষয়টি হলো  উ:-মানুষই গল্প লেখে



১০. নতুন মেসো পেশাগত দিক থেকে
ছিলেন
প্রোফেসর/অধ্যাপক

১১. তপন গল্প লিখেছিল– 
দুপুরবেলা



১২. তপন গল্প লিখে প্রথম কাকে
জানিয়েছিল? – ছোটোমাসি



১৩. ‘ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে
পড়ে’-কোন কথা? –কারেকশনের কথা

১৪.  ‘মেসোর উপযুক্ত কাজ হবে সেটা’ —বক্তা হলেন —

(ক) তপনের মেজো কাকু 

(খ) তপনের মা                          

(গ) তপনের মাসি     

(ঘ) তপনের বাবা 


১৫.  ‘ক্রমশ ও কথাটাও ছড়িয়ে পড়ে’ । এখানে ‘ছড়িয়ে
পড়া’ কথাটির হলো —

(ক) কারেকশনের কথা                   

(খ) গল্প ছাপা হওয়ার কথা    

(গ) তপনের গল্প লেখার
কথা     

(ঘ) তখন আরও একটা গল্প লিখেছে তার কথা ।


১৬. তপনের সম্পূর্ণ নাম কী ছিল ?

(ক) তপন কুমার সেন 

(খ) শ্রী তপন কুমার বিশ্বাস  

(গ) তপন কুমার
পাল     

(ঘ)
শ্রীতপন কুমার রায় 


১৭ ‘এ দেশের কিছু হবে না’— কথাটি কে বলেছিলেন ?

(ক)
তপন   
   (খ)
ছোটোমেসো
  
    

(গ) তপনের
বাবা    (ঘ) তপনের কাকা ।


১৮. “তা ওরকম একটি লেখক মেসো থাকা মন্দ নয় ।” —কথাটি
কে বলেছেন ?

(ক) তপনের বাবা      

(খ) তপনের মামা      

(গ) তপনের মেজোকাকু      

(ঘ) তপনের ছোটোকাকু


১৯. “সূচিপত্রেও নাম রয়েছে ।” নামটি হল—

(ক) শ্রী তপন কুমার
ঘোষ 
  
  

(খ)
শ্রী তপন কুমার রায় 
    

(গ) শ্রী তপন কুমার
দাস      

(ঘ) শ্রী তপন কুমার পাল ।


২০. রত্নের মূল জহুরির কাছেই, এখানে রত্ন ও জহুরী হল-

) তপন
ও ছোটোমাসি           
       

) তপন ও ছোটোমেসো


)
তপন ও ‘সন্ধাতারা,-র সম্পাদক  

) তপন ও মেজোকাকু




 অসুখী একজন [কবিতা]  -পাবলো নেরুদা ।



তরজমা-নবারুণ ভট্টাচার্য 

ইংরেজি অনুবাদ:The unhappy one

মূলগ্রন্থ : বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে



১. ‘অসুখী একজন’ কবিতায় শান্ত
হলুদ দেবতারা কত বছর ধ্যানে ডুবে ছিল?

(ক) একশো  (খ)
দুহাজার      

(গ) পাঁচশো  (ঘ) হাজার


২. অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রাখা
হয়েছিল-

(ক) দরজায়   (খ) ছাদে     

(গ) বারান্দায়     (ঘ) রাস্তায়

৩. উল্টে পড়ল মন্দির থেকে টুকরো
টুকরো হয়ে— শান্ত হলুদ দেবতারা



 ৪. অসুখী একজন কবিতায়
বৃষ্টিতে কি ধুয়ে যায়? -পায়ের দাগ



৫. তার মাথার উপর পাথরের মত নেমে
এলো–বছরগুলো



৬. হেঁটে গেল গির্জার এক
_______  নান



৭. তারপর যুদ্ধ এল’— রক্তের এক
আগ্নেয় পাহাড়ের মতো



. অসুখী একজন কবিতায় গাছের রং কেমনগোলাপি


. ‘সেখানে ছিল শহর/সেখানে ছড়িয়ে
রইলো _________  ‘কাঠকয়লা



১০. পাবলো নেরুদা কত সালে
সাহিত্যে নোবেল পান–১৯৭১




আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি
[কবিতা] –শঙ্খ ঘোষ 

মূলগ্রন্থ–জলই পাষান হয়ে আছে

১. কবি শঙ্খ ঘোষ যে ছদ্মনাম
ব্যবহার করেছেন–কুন্তক



২. ‘আমাদের ________ উড়ে
গেছে     —  ঘর



৩. আমরা ভিখারি
___________    বারোমাস



৪. আমাদের ডানপাশে- ধ্বস।
বাঁয়ে
গিরিখাত। মাথায় বোমারু।



৫.আমাদের যে ইতিহাস তা –আমাদের
চোখ মুখ ঢাকা



৬.আমরা ফিরেছি— দোরে দোরে


  🌍আফ্রিকা [কবিতা]– রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।  

মূলগ্রন্থ : পত্রপুট


.  ‘প্রদোষকাল ঝঞ্জাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস’— ‘প্রদোষ’ শব্দের
অর্থ —      

(ক) সন্ধ্যা       (খ) ভোর      

(গ)
রাত্রি        (ঘ) দুপুর


.  “সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পূর্ণবাণী”—
‘সভ্যতার শেষ পূর্ণবাণী’—  

(ক) বিদ্বেষ ত্যাগ
করো  

(খ) ক্ষমা করো  

(গ)ভালোবাসো 

(ঘ) মঙ্গল
করো


.  আদিম যুগে স্রষ্টার কার প্রতি অসন্তোষ ছিল ?

(ক) দয়াময় দেবতার
প্রতি       

(খ) কবির সংগীতের
প্রতি      
 

(গ)
নিজের প্রতি    
    

(ঘ) ধরিত্রীর প্রতি


. ‘কবির সংগীতে বেজে উঠেছিল’ — কী বেজে উঠেছিল ?—

(ক) সংগীতের
মূর্চ্ছনা      
 

(খ)
সুন্দরের আরাধনা
      

(গ) সুরের
ঝংকার       

(ঘ) রাগরাগিনী


. ‘ছিনিয়ে নিয়ে গেল তোমাকে’ — ‘তোমাকে’ বলতে বোঝানো
হয়েছে —

(ক)ইউরোপকে    (খ)আফ্রিকাকে 

(গ)
আমেরিকাকে  (ঘ)
ভারতবর্ষকে


৬.’হায়
ছায়াবৃতা’ — ‘ছায়াবৃতা’ বলতে বোঝানো হয়েছে —

(ক) এশিয়া
মহাদেশকে     

(খ)
আফ্রিকা মহাদেশকে
      

(গ) সমগ্র
বিশ্বকে       

(ঘ) ভারতবর্ষকে


৭. দাঁড়াও ওই মানহারা
মানবীর দ্বারে’ — মানহারা মানবী হল—

(ক) ইউরোপ     (খ)
আফ্রিকা

     

(গ) সমগ্র বিশ্ব 
(ঘ) ভারতবর্ষ


৮. নিভৃত অবকাশে
আফ্রিকা চিনেছিল —

(ক) দুর্গমের
রহস্য 
 

(খ)  জলস্থল-আকাশের
দুর্বোধ
সংকেত      

(গ) প্রাকৃতিক
রহস্য    

(ঘ) রহস্য ও দুর্বোধ সংকেত


. সমুদ্রপারে কোথায় ঘন্টা
বাজছিল?–মন্দিরে


১০. শিশুরা কোথায় খেলছিল?–মায়ের কোলে


হারিয়ে যাওয়া কালি কলম
(প্রবন্ধ) – শ্রীপান্থ (নিখিল সরকার)  মূলগ্রন্থ : কালি কলম মন





১. চিনারা চিরকালই
লেখার জন্য ব্যবহার করে আসছে —   

(ক)
তুলি
      (খ) ব্রোঞ্জের
শলাকা     

(গ) হাড়     (ঘ) নল-খাগড়


২. পালকের কলমের ইংরেজি
নাম হল —         

(ক) স্টাইলাস       
(খ) ফাউন্টেন পেন    
(গ) কুইল         (ঘ) রিজার্ভার পেন


৩. কানে কলম গুঁজে
দুনিয়া খোঁজেন 
—          

(ক) প্রাবন্ধিক 
     
 (খ) দার্শনিক     

(গ)
গল্পকার       (ঘ) নাট্যকার


৪. লেখক ফাউন্টেন পেনের
কত রকমের নিবার বিজ্ঞাপন দেখেছিলেন ?

(ক) তিনশো
রকম      

(খ) চারশো রকম     

(গ) পাঁচশো
রকম      
 

(ঘ) সাতশো রকম


৫. বিখ্যাত লেখক
শৈলজানন্দের ফাউন্টেন পেনের সংগ্রহ ছিল —

(ক) এক
ডজন         (খ)
পাঁচটি        

(গ) দুই
ডজন
        (ঘ) দশটি


৬. ‘ডমরুচরিত’ 
কার লেখা গ্রন্থ ?

(ক)
শ্রীপান্থ        

(খ) ত্রৈলোক্যনাথ
মুখোপাধ্যায়      

(গ) অখিল
নিয়োগী        

(ঘ) সত্যজিৎ রায় 


৭. ‘অনেক ধরে ধরে
টাইপ-রাইটারে লিখে গেছেন মাত্র একজন ।’— তিনি হলেন —

(ক) সত্যজিৎ
রায় 
 

(খ)অন্নদাশঙ্কর রায়      

(গ) রাজশেখর
বসু       

(ঘ) সুবোধ ঘোষ


৮. ওস্তাদ কলমবাজদের
বলা হয় —

(ক) লিপিকর       (খ)
ক্যালিগ্রাফিস্ট
    

    (গ)
শ্রুতিলেখক       (ঘ) পেশকার


৯. ফাউন্টেন পেন সংগ্রহ
করতেন —

(ক)
রবীন্দ্রনাথ  (খ) জীবনানন্দ     

(গ) শৈলজানন্দ
মুখোপাধ্যায়
   

(ঘ) সত্যজিৎ রায়


১০. ‘আদিতে ফাউন্টেন
পেনের নাম ছিল’—

(ক) ঝরনা
কলম  
(খ) রিজার্ভার
পেন
     

(গ) বলপেন      (ঘ)
পাইলট পেন


১১. রোম সাম্রাজ্যে
ব্রোঞ্জের শলাকার পোশাকি নাম —

(ক)
স্টাইল      (খ) ফাউন্টেন    

(গ)
স্টাইলাস
      (ঘ) বলপেন  


১২. বাঙালি সাংবাদিকদের
কে বলতেন ‘বাবু কুইল ড্রাইভারস’ ?—

(ক) লর্ড
কার্জন 
    (খ) লর্ড রিপন   

(গ) রিপন
লর্ড       (ঘ) লিটন লর্ড ক্লাইভ


১৩. চারখন্ড রামায়ণ
কপি করে একজন লেখক অষ্টাদশ শতকে নগদ পেয়েছিলেন —

(ক) তিন
টাকা        
(খ) সাত
টাকা
     

(গ) দশ
টাকা         (ঘ) আট টাকা


১৪. ‘লাঠি তোমার
দিন ফুরাইয়াছে’  — কথাটি লিখেছিলেন —

(ক) রবীন্দ্রনাথ       (খ)
বঙ্কিমচন্দ্র
     

(গ)
শরৎচন্দ্র       (ঘ) তারাশঙ্কর


১৫. ‘ঝরনা কলম’ নামটি
দেন —

(ক)
বিদ্যাসাগর     (খ) রাজশেখর বসু   

(গ) মধুসূদন
দত্ত   
 (ঘ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


১৬. উনিশ শতকে কত আনায়
বত্রিশ হাজার অক্ষর লেখানো যেত ? —

(ক) চার
আনায়     (খ) আট আনায়  

(গ) বারো
আনায়
       (ঘ) ষোলো আনায়


১৭. ‘একটি কলমের দাম
ধার্য হয়েছে ______ পাউন্ড ।’

(ক) আড়াই হাজার
পাউন্ড
    

(খ) তিন হাজার
পাউন্ড      

(গ) আড়াইশো
পাউন্ড       

(ঘ) তিনশো পাউন্ড


১৮. ‘শেষ পর্যন্ত নিবের
কলমের মান মর্যাদা বাঁচিয়ে রেখেছিলেন’ —

ক) সত্যজিৎ রায়  

(খ) রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর      

(গ) অন্নদাশঙ্কর
রায়    

(ঘ) সুভাষ মুখোপাধ্যায়


১৯. ‘কঙ্কাবতী’ -এর
লেখক হলেন —

(ক) ত্রৈলোক্যনাথ ন্দ্যোপাধ্যায়   

(খ) অন্নদাশঙ্কর রায়       

(গ) সুভাষ
মুখোপাধ্যায়        

(ঘ) ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়


২০. “সিজার
যে কলমটি দিয়ে কাসকাকে আঘাত করেছিলেন” তার পোশাকি নাম—

(ক)
রিজার্ভার       
 (খ)
স্টাইলাস
       

(গ)
পার্কার        (ঘ) পাইলট


২১. নিজের হাতের কলমের
আঘাতে মৃত্যু হয়েছিল যে লেখকের, তার নাম —     

(ক)
বনফুল       (খ) পরশুরাম       

(গ) ত্রৈলোক্যনাথ
মুখোপাধ্যায় 
      

(ঘ) শৈলজানন্দ


২২. চারখণ্ড রামায়ণ
কপি করে একজন লেখক অষ্টাদশ শতকে কত টাকা পেয়েছিলেন ?  

(ক) সাত
টাকা
      (খ) আট
টাকা       

(গ)
ন-টাকা        (ঘ) দশ টাকা


২৩. ‘শ্রীপান্থ’
ছদ্মনামে লিখেছেন
—           

(ক) অন্নদাশঙ্কর
রায়      

(খ) বলাইচাঁদ
মুখোপাধ্যায়      

(গ) সুনীল
গঙ্গোপাধ্যায়       

(ঘ) নিখিল সরকার


২৪. ‘ফাউন্টেন পেন এক বিপদ’ — বিপদ কী ?

(ক) পয়সাওয়ালা ছাড়া
কিনতে পারে না

(খ) লেখককে নেশাগ্রস্ত
করে

(গ) লিখতে লিখতে খারাপ
হয়ে যায়

(ঘ) প্রচুর পাওয়া যায়
না


২৫. সত্যজিৎ রায়ের
অনেক সুন্দর সুন্দর নেশার একটি ছিল —

(ক) ছবি
আঁকা        (খ) রং
শিল্প        

(গ)
হস্তশিল্প        
(ঘ) লিপিশিল্প


২৬. ‘বাংলায় একটা
কথা চালু ছিল’ —

(ক) কালি-কলম-মন লেখে
তিনজন

(খ) তিল-ত্রিফলা-শিমুল
ছালা, ছাগ করি মেলা

(গ) কালি নেই, কলম নেই,
বলে আমি মুনশি 

(ঘ) কলমে কায়স্থ চিনি,
গোঁফেতে রাজপুত


২৭. সোনার দোয়াতকলম যে
সত্যিই হতো তা লেখক জেনেছিলেন কীভাবে ?

(ক) রবীন্দ্রনাথের
দোয়া সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

(খ) সুভো ঠাকুরের
দোয়ার সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

(গ) শৈলজানন্দের দোয়াত
সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

(ঘ) তারাশঙ্করের দোয়ার
সংগ্রহ দেখতে গিয়ে

২৮.এই নেশা আমি পেয়েছি শরৎদার কাছ থেকে – বক্তা— শৈলজানন্দ

২৯.দারোগাবাবুর কলম গোঁজা ছিল—
পায়ের মোজায়।



৩০.কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের
বিপ্লব ঘটায়  উ: ঝরনা কলম



৩১.ফাউন্টেন পেনের জনক কে? 

উ: ওয়াটারম্যান

৩২.তলোয়ারের চেয়ে শক্তিধর বলা
হয়–

উ :- কলম



৩৩.রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
চিত্রশিল্পী হিসেবে সূচনা হয়েছিল— পাণ্ডুলিপির পাতায়



৩৪.এক সাহেব লিখে গেছেন বত্রিশ
হাজার অক্ষর লেখানো যেত— বারোআনায়।


বহুরূপী [গল্প] –সুবোধ ঘোষ
,  মূলগ্রন্থ -গল্পসমগ্র (তৃতীয় খণ্ড)


১.সন্ন্যসী সারাবছর কী খান 
— একটি হরীতকী



২.সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিষ’ _____
কোনটি-   উ:- সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো



৩.জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর কাঠের
খড়মে লাগিয়েছিলেন–উঃ- সোনার বোল



৪.জগদীশবাবু সন্ন্যাসিকে
বিদায়বেলায় দিয়েছিলেন–উ:-১০০টাকা



৫.হরিদার ছোট্ট ঘরে সন্ধ্যাবেলায়
আড্ডা দিত–উঃ – চারজন



৬.খুব হয়েছে হরি এইবার সরে পরো –
বক্তা — বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ



৭.হরিদার ছোট্ট ঘরটি ছিল– 

উ:- শহরের সবচেয়ে সরু গলির
ভিতরে।


৮.হরিদার জীবনের পেশা
ছিল–উ:-বহুরূপী সাজা


৯.বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার
হয়েছিল–উ:-আট টাকা দশ আনা


১০.পুলিশ সেজে হরিদা স্কুলের
কতজন ছাত্রকে ধরেছিলেন–উ :-চারজন


১১.নকল পুলিশ হরিদাকে
মাস্টারমশাই কত টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন–উ:- আট আনা


১২. বিরাগী মতে ‘পরম সুখ’
হল —

(ক) সংসার ত্যাগ না
করা    

(খ) ঈশ্বর সাধনা
করা        

(গ) সব সুখের বন্ধন
থেকে মুক্ত হতে পারা      

(ঘ) পরমাত্মার দর্শন
লাভ ।


১৩. বিরাগীরূপী হরিদার
গায়ে ছিল কেবলমাত্র একটি —

(ক)
জামা     (খ) পাঞ্জাবি   

(গ) শাল    
  
(ঘ) উত্তরীয় ।


১৪.বিরাগী সেবার জন্য জগদীশবাবুর
কাছ থেকে প্রথমে কী চেয়েছিলেন–ঠাণ্ডা জল



১৫.হরিদার এই ভুলকে ক্ষমা করবেন
না —উ:-অদৃষ্ট

অভিষেক–মাইকেল মধুসূদন
দত্ত।  মূলগ্রন্থ : মেঘনাদবধ কাব্যের প্রথম সর্গ ‘অভিষেক’


১. ইন্দ্রজিতের স্ত্রীর
নাম—           

(ক)
ইন্দিরা         (খ)
সরমা         

(গ)
নিকষা        (
ঘ) প্রমীলা ।


২. ইন্দ্রজিতের কাছে
ছদ্মবেশে কে এসেছিলেন ? — 

(ক) জনক
সুতা        (খ) পাঞ্চাল
সুতা    

(গ) দানব
সুতা      (ঘ) অম্বুরাশি-সুতা 


৩. ‘ছদ্মবেশী
অম্বুরাশি-সুতা উত্তরিলা;’— ‘অম্বুরাশি-সুতা’ কথার অর্থ কী ? — 

(ক)
সমুদ্রকন্যা
        (খ)
অগ্নিকন্যা      

(গ) পবনকন্যা    
   (ঘ) রাক্ষসকন্যা ।


৪. ‘হাসিবে মেঘবাহন;’—
মেঘবাহন কাকে বলা হয়েছে ? —

(ক)
ইন্দ্রজিৎকে        (খ)
ইন্দ্রকে
       

(গ)
বরুণকে        (ঘ) অগ্নিকে ।


৫. ‘অভিষেক’ কবিতাটি
‘মেঘনাদবধ কাব্য’ র কোন সর্গ থেকে নেওয়া হয়েছে ? —

(ক) দ্বিতীয়
সর্গ     (খ) প্রথম
সর্গ
       

(গ) ষষ্ঠ
সর্গ         (ঘ) চতুর্থ সর্গ ।


৬. ‘হৈমবতীসুত যথা
নাশিতে তারকে’ — ‘হৈমবতীসুত কাকে বলা হয়েছে ? —   

(ক)
অর্জুন         (খ)
লক্ষণ        

(গ)
কার্তিকেয়
         (ঘ) মেঘনাদ ।


৭. ‘অভিষেক করিলা
কুমারে ।’ কবিতাটিতে কার অভিষেক হয়েছে ? —   

(ক)
বীরবাহুর        (খ)
কুম্ভকর্ণের       

(গ)
মেঘনাদের
        (ঘ) বিভীষণের ।


৮. ‘কে বধিল কবে
প্রিয়ানুজে ?’ — প্রিয়ানুজ কে ছিলেন ? —

(ক)
ইন্দ্রজিৎ        (খ)
রামচন্দ্র       

(গ)
লক্ষ্মণ       (ঘ) বীরবাহু ।


৯. ‘রাক্ষস-কুল-শেখর
তুমি, বৎস; তুমি রাক্ষস-কুল- ভরসা ।’  — এখানে যার কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন

(ক)
রাবণ        (খ)
মেঘনাদ
       

(গ)
বীরবাহু        (ঘ) কুম্ভকর্ণ ।


১০. ‘সমরে নাশি তোমার
কল্যাণে / রাঘবে’ । — ‘তোমার’ বলতে বোঝানো হয়েছে — 

(ক) রাবণকে  
     (খ) প্রমীলাকে       

(গ)
ইন্দ্রজিৎকে       (ঘ) ইন্দিরাকে ।


১১. উত্তরিলা বীরদর্পে
অসুরারি রিপু’  — ‘অসুরারি রিপু’ হল  —

(ক) রামচন্দ্র
      (খ)
বীরবাহু       

(গ)
ইন্দ্রজিৎ
       (ঘ) রাবণ ।

১২. ‘প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে’
— ইন্দ্রজিতের ধাত্রী কে ? উঃ প্রভাষা


১৩. অম্বুরাশি-সূতা কার মৃত্যু
সংবাদ বহন করে নিয়ে এসেছিলেন ? উঃ বীরবাহুর ।


১৪. ‘মহাশোকী রাক্ষসাধিপতি’ কাকে
বলা হয়েছে ? উঃ লঙ্কার অধিপতি রক্ষরাজ রাবণকে ।



১৫. ‘জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু’ —
‘মহাবাহু’ কে ? উঃ ইন্দ্রজিৎ ।



১৬. .হৈমপাখা বিস্তার করে কে
উড়েছিল?– মৈনাক



১৭. ‘তব শরে মরিয়া বাঁচিল ‘ —
কার শর প্রয়োগে কে মরে বেঁচে উঠেছে ?  

উঃ রঘুবর তথা রামচন্দ্র ।


১৮.বীরেন্দ্রকেশরী বলতে কার কথা
বলা হয়েছে?– ইন্দ্রজিৎ



১৯.বিধুমুখী বলে মেঘনাদ কাকে
সম্বোধন করেছেন–প্রমীলা



২০.মহাশোকী বলতে কাকে বোঝানো
হয়েছে? –রাবণ





প্রলোয়োল্লাস [কবিতা]   –কাজী নজরুল ইসলাম।

 মূলগ্রন্থ : অগ্নিবীণা

১.’প্রলোয়োল্লাস’ কবিতাটি
অগ্নিবীণা কাব্যের কত সংখ্যক কবিতা? 
–প্রথম


. 
‘তোরা সব জয়ধ্বনি কর !’ —কবিতায় বাক্যটি কত বার ব্যবহৃত হয়েছে ?


(ক) ১৫
বার        (খ) ১৭
বার       

(গ) ১৯ বার      
(ঘ) ২০ বার ।


৩. বজ্রশিখার মশাল
জ্বেলে আসছে’ — কে আসছে ?

(ক)
ভয়ংকর
        (খ)
শংকর        

(গ)
দ্বিগম্বর       (ঘ) শুভংকর ।


৪. জীবনহারা অ-সুন্দরে
করতে ছেদন ।’— কে আসে ?

(ক) মহাকাল
সারথি     

(খ)চিরসুন্দর        

(গ)
নবীন
       

(ঘ) প্রলয় ।


৫. ‘সর্বনাশী
জ্বালামুখী’ কাকে বলা হয়েছে ?—

(ক)
সূর্যকে       (খ)
নক্ষত্রকে       

(গ)
চন্দ্রকে        (ঘ) ধূমকেতুকে ।


৬. ওই নূতনের কেতন ওড়ে
কালবোশেখির ঝড় ।’ — ‘কেতন’ শব্দটির অর্থ কী ?

(ক)
শিখা       (খ)
পতাকা
       

(গ)
ঝড়        (ঘ) জয়টিকা ।


৭.দিগম্বরের জটায় কে হাসে—শিশু
চাঁদের কর



৮.কাল ভয়ংকরের বেশে আসে —
সুন্দর


৯.জীবনহারা অ-সুন্দরে করতে ছেদন’
-কে আসছে— নবীন।



১০.ভেঙে আবার গড়তে জানে সে —
চিরসুন্দর




 

পথের দাবী [রচনাংশ] —
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

মূলগ্রন্থ : পথের দাবী।

১.কতজন বাঙালি মোট ঘাট নিয়ে বসেছিল–
ছয়জন



২.গিরীশ মহাপাত্রের বয়স
—-৩০-৩২ বছর



৩.’বাবুজি এসব কথা বলার দুঃখ
আছে’-বক্তা—রামদাস

৪. গিরীশ মহাপাত্রের
পায়ে ছিল —

(ক) সাদা রঙের
মোজা    
 

(খ) নীল রঙের ফুল
মোজা       

(গ) কালো রঙের ফুল মোজা  

(ঘ)সবুজ
রঙের ফুল
মোজা ।


৫. ‘এ শহরে আরও কিছুদিন
নজর রাখা দরকার’  — কোন শহরে ?

(ক)
বর্মা
        (খ)
কলকাতা       

(গ)
ঢাকা       (ঘ) কলম্বো ।


৬. সব্যসাচী মল্লিক
পেশায় ছিলেন —

(ক)
শিক্ষক       (খ)
ডাক্তার
       

(গ)
পুলিশ       (ঘ) কেরানি ।


৭. “বুড়োমানুষের
কথাটা শুনো”— কার বক্তব্য ?

(ক)
নিমাইবাবু
       

(খ) গিরীশ
মহাপাত্র       

(গ)
জগদীশবাবু        

(ঘ) অপূর্ব


৮. গিরীশ মহাপাত্রের
ট্যাঁক থেকে কোন জিনিসটি বের হয়নি ?

(ক)
বিড়ি       (খ)
সিগারেট
      

(গ)
দেশলাই       (ঘ) গাঁজার কলিকা ।


৯. ‘সে যে বর্মায়
এসেছে, এ খবর সত্য ।’ — কার বর্মায় আসার খবর সত্য ?

(ক)
অপূর্বর        (খ)
নিমাইবাবু      

(গ) গিরীশ
মহাপাত্রের       

(ঘ) সব্যসাচীর ।


১০. গিরীশ মহাপাত্রের
সাথে অপূর্বর পুনরায় কোথায় দেখা হয়েছিল ?

(ক)
পুলিশ-স্টেশনে  

(খ) জাহাজ ঘাটায়  

(গ) রেল স্টেশনে   (ঘ) বিমান বন্দরে ।


১১.  ” দয়ার
সাগর ! পরকে সেজে দি, নিজে খাইনে ।”— বক্তা হলেন
–          

(ক)
জগদীশবাবু
     

(খ)
নিমাইবাবু       

(গ)
অপূর্ব        (ঘ) গিরীশ মহাপাত্র


১২.গিরিশ মহাপাত্রের রুমালে কার
ছবি আঁকা ছিল?– বাঘের



১৩.তাছাড়া এতবড়ো বন্ধু’-বন্ধু
হলো—  ক্রিশ্চান মেয়েটি



১৪.কথায় বলে পরধর্ম ভয়াবয়-কথাটি
বলেছিলেন— গিরীশ
মহাপাত্র

১৫.গিরিশ মহাপাত্র নিজেকে কোন
সম্প্রদায়ের সন্তান বলেছেন?— ব্রাহ্মণ



১৬.পলিটিক্যাল সাসপেক্টের নাম কি
? — সব্যসাচী মল্লিক



১৭.গিরিশ মহাপাত্রের কাছে মাপ
পরিমাপক ফুটরুলটি ছিল — কাঠের



১৮.পথের দাবী রচনায় চুরি হয়েছিল
কার ঘরে?— অপূর্বের



১৯.গিরিশ মহাপাত্রের ট্যাঁক থেকে
পাওয়া গেছিল– একটি টাকা ও গণ্ডা-ছয়েক পয়সা


 

সংক্ষিপ্ত উত্তরভিত্তিক প্রশ্ন (
SAQ)

জ্ঞানচক্ষু —আশাপূর্ণা দেবী

১) কোন কথা শুনে তপনের চোখ
মার্বেল হয়ে গিয়েছিল?



২) “মেসোকে দেখে জ্ঞানচক্ষু খুলে
গেল তপনের” – কেন এমন উক্তি করা হয়েছে?



৩) “তপনের হাত আছে” – এমন বলা
হয়েছে কেন?



৪) “বাবা তোর পেটে পেটে এতো?” –
তপন সম্পর্কে এমন মন্তব্য করা হয়েছে কেন?



৫) “গভীর ভাবে সংকল্প করে তপন” –
কী সংকল্প করে তপন?



৬) “পৃথিবীতে এমন অলৌকিক ঘটনাও
ঘটে?” – কোন ঘটনাকে অলৌকিক ঘটনা বলা হয়েছে?



৭) “রত্নের মূল্য জহুরির
কাছেই ।”-একথা বলার কারণ কী ?



৮ ) “গায়ে কাঁটা দিয়ে উঠল
তপনের।”-কেন ?



৯) “এই কথাটাই তপন ভাবছে
রাতদিন।”-কোন কথা ?



১০) “সারাবাড়িতে শোরগোল
পড়ে যায়।”-কেন ?


বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

               

         বহুরূপী :

১) “সেটাই তো হরিদার জীবনের
পেশা” – হরিদার জীবনের পেশা কী ছিল?



২) “সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস” –
কোন জিনিসকে দুর্লভ বলা হয়েছে?



৩) বাইজির ছদ্মবেশে হরিদা কত
রোজগার করেছিলেন?



৪) জগদীশবাবু বিরাগীর পায়ের কাছে
টাকার থলি রেখে কী প্রত্যাখ্যান করেছিলেন?



৫) “তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে
যায়” – কীসে, কোন ঢং নষ্ট হবে?



৬) ‘অদৃষ্ট’ হরিদার কোন ভুল
ক্ষমা করবে না?



৭) ‘এ তো বেশ মজার
ব্যাপার।”-মজার ব্যাপারটা কী ?



৮) “আপনার কাছে এটা আমার প্রাণের
অনুরোধ।”-প্রাণের অনুরোধটি কী ?



৯) “ওসব হলো সুন্দর সুন্দর
এক একটি বঞ্চনা।”-ওসব কী ?



১০) “সেটা পূর্বজন্মের
কথা।”-পূর্বজন্মের কথাটি কী ?



১১ ) বিরাগীর মতে পরম সুখ কী ?



১২)”হরিদার একথার সঙ্গে
তর্ক চলে না।”-কোন কথার ?



১৩) “এবার মারি তো হাতি
লুঠি তো ভাণ্ডার।”-একথা বলার কারণ কী ?



১৪ ) ” গল্প শুনে খুব
গম্ভীর হয়ে গেলেন হরিদা ।”-কোন গল্প শুনে ?



১৫) “নইলে আমি শান্তি পাব
না।”- বক্তা একথা কেন বলেছেন ?


                
পথের দাবী :

১) উত্তর ব্রহ্মে বর্মা অয়েল
কোম্পানির মিস্ত্রিরা রেংগুনে চলে আসে কেন?



২) “সংসারের মিয়াদ বোধ করি বেশি
দিন নাই” – কী দেখে এমন উক্তি করা হয়েছে?



৩) গিরীশ মহাপাত্রের ট্যাঁক ও
পকেট থেকে কী কী পাওয়া গিয়েছিল?



৪) “বুড়ো মানুষের কথাটা শুনো” –
কোন কথা শুনতে বলা হয়েছে?



৫) রামদাসের স্ত্রী অপূর্বকে
সনির্বন্ধ অনুরোধ করে কী বলেছিলেন?



৬) “সমস্তই যাইতে পারিত” –
অপূর্বর সব কিছু যায়নি কেন?



৭) “এমনই তাদের অভ্যাস হয়ে গেছে”
– কোন ঘটনার কথা বলা হয়েছে?



৮ ) “তাঁর কালচারের 
কথাটা একবার ভেবে দেখুন।”- কে , কার সম্পর্কে একথা বলেছেন ?



৯) ” মিথ্যাবাদী
কোথাকার।”-কে ,কাকে বলেছে ?



১০) “সে যে বর্মায় এসেছে এ
খবর সত্য।”-সে কে ? কে, কাকে একথা বলেছে ?



১১) ” অপূর্ব রাজি
হইয়াছিল।”-অপূর্ব কীসে রাজি হয়েছিল?



১২) “তাছাড়া আমার বড়ো লজ্জা
এই যে -” -বক্তার বড়ো লজ্জা কোনটি ?



১৩) ” এই সুখবরে তারা খুশি
হয়ে গেল।”-কোন সুখবরে ?



১৪) ” কিন্তু তোমার বাপু
একটা ভুল হয়েছে।”- কার, কী ভুল হয়েছে? 



১৫) “ও নিয়ম রেলওয়ে
কর্মচারীর জন্য।”-কোন নিয়ম?


বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন



                   
 কবিতা :

       অসুখী একজন :

১) কবি কাকে অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে
রেখে চলে গিয়েছিলেন?



২) ‘বৃষ্টিতে ধুইয়ে দিল আমার
পায়ের দাগ’ – এর দ্বারা কবি কী বুঝিয়েছেন?



৩) ‘তার পর যুদ্ধ এল’ – যুদ্ধ
কেমন ভাবে এসেছিল?



৪) ‘সব চূর্ণ হয়ে গেল’ – কী কী
চূর্ণ হয়েছিল?



৫) ‘যেখানে ছিল শহর’ – সেখানে কী
হয়েছিল?



৬) ‘তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল
না’ – কারা স্বপ্ন দেখতে পারল না?



৭) ” সে জানত না …”
– কে, কী জানত না ?



৮) ” সেই মেয়েটির মৃত্যু হল
না।”- কেন ?


                
  🌍আফ্রিকা :

১) স্রষ্টা নিজের প্রতি অসন্তোষে
কী করেছিল?



২) ‘শঙ্কাকে চাচ্ছিলে হার
মানাতে’ – কেমন করে?



৩) ‘এল ওরা লোহার হাত কড়ি নিয়ে,’
– লোহার হাতকড়ি দিয়ে কী করেছিল?



৪) ‘নগ্ন করল আপন নির্লজ্জ
অমানুষতা’ – কীভাবে?



৫) ‘সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ
পুণ্যবাণী’ – সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণীটি কী?



৬) “ছিনিয়ে নিয়ে গেল
তোমাকে।”-কে,কাকে, কোথা থেকে ?



৭) “কবির সংগীতে বেজে
উঠেছিল।”- কী বেজে উঠেছিল ?



৮) “সমুদ্র পাড়ে সেই মুহূর্তে”-
কী ঘটনা ঘটেছিল?



৯) “পশুরা বেরিয়ে এল”-
কোথা থেকে?

 
১০) “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল
তোমার অপমানিত ইতিহাসে ।” – ইতিহাস অপমানিত কেন?


   

  আয় আরও বেঁধে বেঁধে থাকি :

১) আমাদের ডানে বাঁয়ে কী রয়েছে?



২) ‘আমাদের পথ নেই’ – কেন?



৩) ‘আমাদের ইতিহাস নেই’ – কেন?



৪) ‘পৃথিবী হয়ত গেছে মরে’ – কেন?

           
         
অভিষেক :

১) ‘এক অদ্ভুত বারতা, জননী/
কোথায় পাইলে তুমি,’ – কোন বার্তাকে অদ্ভুত বলা হয়েছে?



২) ‘হা ধিক মোরে’ – কে কেন
নিজেকে ধিক্কার জানিয়েছেন?



৩) ‘বিদায় এবে দেহ বিধুমুখী’ –
কেন এই অনুনয়?



৪) কোন ইষ্টদেবকে ইন্দ্রজিৎ পূজা
করেছিলেন?



৫) ‘অভিষেক করিলা কুমারে,’ –
কুমার কী দিয়ে অভিষিক্ত করা হয়েছিল?



৬) “জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু
বিস্ময় মানিয়া।”- বিস্ময়ের কারণ কী ?



৭) “ঘুচাব ও অপবাদ বধি
রিপুকুলে ।” – কোন অপবাদ ?



৮) ” হায় বিধি বাম মম প্রতি
। ” – কেন এই উক্তি? 



৯) “বিদায় এবে দেহ
বিধুমুখী।”- বিদায় চাওয়ার কারণ কী ?



১০) “এ মায়া পিতঃ বুঝিতে না
পারি।”- কোন মায়া ?



১১) “সসৈন্যে সাজেন আজি
যুঝিতে আপনি।”- কে, কেন সসৈন্যে সেজেছেন ?





                প্রলয়োল্লাস :

১) ‘আসছে ভয়ংকর!’ – ভয়ংকর কীভাবে
আসছে?



২) ‘স্তব্ধ চরাচর!’ – কী কারণে
চরাচর স্তব্ধ হয়েছিল?



৩) ‘দিগম্বরের জটায়’ কী হাসে?



৪) ‘——- সে চির সুন্দর’ – কেন
তাকে চির সুন্দর বলা হয়েছে?



৫) ‘আসছে নবীন’ – কী করতে আসছে?



৬) “তোরা সব জয়ধ্বনি কর ।
” – কবি কাদের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন? 



৭) “বধূরা প্রদীপ তুলে
ধর।”- বধূদের প্রদীপ তুলে ধরতে বলা হয়েছে কেন?



৮) “জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার
ঘনিয়ে আসে ।”- কেন ?



বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন

প্রবন্ধ: হারিয়ে যাওয়া কালি কলম
:


১) ‘বাঙলায় একটা কথা চালু ছিল’ –
কথাটি কী?



২) ‘পুকুরে তা ফেলে দিয়ে আসতাম’
– কী কেন পুকুরে ফেলে দিয়ে আসতে হত?



৩) ‘তাই নিয়ে আমাদের প্রথম
লেখালেখি’ – কী নিয়ে লেখালেখি?



৪) লর্ড কার্জন বাঙালি
সাংবাদিকদের ইংরাজি বলার বিষয়ে কী বলতেন?



৫) আদিতে ফাউন্টেন পেনের কী নাম
ছিল?



৬) ‘সমানি সম শীর্ষাণি সনানি
বিরলানি চ’ – অর্থ লেখ।



৭) অষ্টাদশ শতকে চার খণ্ড রামায়ণ
কপি করে এক জন লেখক কী কী পেতেন?



৮) টাইপ রাইটারে লিখেছেন এমন দু’
জন লেখকের নাম উল্লেখ কর।



৯) নিবের কলম কীভাবে ঘাতকের
ভূমিকা নিয়েছিল?



১০) “কিন্তু সে সব ফাঁকি
মাত্র।”- কীসের কথা বলা হয়েছে ?



১১) “এক সাহেব লিখে
গেছেন”- কী লিখে গেছেন ?



১২) “মুঘল দরবারে একদিন
তাদের কত না খাতির”- কাদের কথা বলা হয়েছে ?



১৩) “বাস , ভ্যাবাচাকা খেয়ে
গেলাম।” – ভ্যাবাচাকা খাওয়ার কারণ কী ?




                ব্যাকরণ 



কারক ও অকারক সম্পর্ক 



সমাস

 

কারক ও অকারক সম্পর্ক :

১) উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও :
অনুসর্গ , নির্দেশক, নিরপেক্ষ
কর্তা,  প্রযোজক কর্তা, প্রযোজ্য কর্তা, ব্যতিহার কর্তা,  সহযোগী
কর্তা,  সমধাতুজ কর্তা,  সমধাতুজ কর্ম,  সমধাতুজ করণ।


২) পার্থক্য দেখাও :
বিভক্তি ও অনুসর্গ, 
 মুখ্যকর্ম ও গৌণকর্ম,   সম্বন্ধ পদ ও সম্বোধন পদ ।


৩) উদাহরণ দাও : 
করণে বীপ্সা,   
অধিকরণে বীপ্সা,    সম্বোধন পদ।


৪) অকারক কাকে বলে ? সম্বোধন
পদকে অকারক বলার কারণ কী ?


৫) নিম্নরেখ পদটির কারক ও
বিভক্তি নির্ণয় করো  :

যেমন :  বৃষ্টিতে 
ধুয়ে দিল আমার পায়ের দাগ—করণ কারকে -তে বিভক্তি ।


                  

       
           
সমাস :


১) উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও :
নিত্য সমাস, 
 বাক্যাশ্রয়ী সমাস,   অলোপ দ্বন্দ্ব,     উপপদ
তৎপুরুষ,    রূপক কর্মধারয়,   মধ্যপদলোপী কর্মধারয়, 
 সমানাধিকরণ বহুব্রীহি,   ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।


) পার্থক্য দেখাও :
উপমান ও উপমিত কর্মধারয় সমাস
,   দ্বিগু সমাস ও সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি,   সন্ধি ও সমাস।


৩) উদাহরণ দাও :
অলোপ বহুব্রীহি, 
 অলোপ তৎপুরুষ,   সহার্থক বহুব্রীহি,   নঞ তৎপুরুষ।


৪) ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লেখো
:

পাঠ্যাংশের গুলো প্র্যাকটিস
করবে।


বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন


৩. প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কমবেশি
৬০টি শব্দে উত্তর দাও :


৩.১ গল্প :
       
        পথের দাবী :


১)  “তার লাঞ্ছনা এই
কালো চামড়ার নিচে কম জ্বলে না। “-বক্তা কে? তার এরূপ উক্তির কারণ কী? 


২)  “এই জানোয়ারটাকে
ওয়াচ করবার দরকার নেই বড়বাবু। ” –বক্তা কে? তার এমন উক্তির কারণ কী? 


৩)  ” তোমার মত পাশ
করা অ্যাকাউন্ট্যান্টের পক্ষেও বিস্ময়কর “–কে কাকে বলেছেন ?এমন কথা বলার
কারণ কী? 


৪) “আমি ভীরু  কিন্তু
তাই বলে অবিচারের দণ্ডভোগ করার অপমান আমাকে কম বাজেনা । “–বক্তা কাকে একথা
বলেছিলেন ? কোন অবিচারের দণ্ডভোগ তাকে ব্যথিত করেছিল? 


৫) “কেবল আশ্চর্য সেই রোগা
মুখের অদ্ভুত দুটি চোখের দৃষ্টি  । “– এখানে কার কথা বলা হয়েছে? 
সেই চোখের বর্ণনা দাও। 


৬) ” এসব কথা বলায় দুঃখ
আছে “–বক্তা কে ?এসব কথা বলায় দুঃখ আছে কেন? 


৭) “দয়ার সাগর !পরকে 
সেজে দি নিজে খাইনে ।”–কে কাকে একথা বলেছে ?একথা বলার কারণ কী? 


৮) ” যাকে খুঁজছেন সে যে এ
নয়”– কার উদ্দেশ্যে একথা? এ কথা বলার কারণ কী? 

           
   

           
         
বহুরূপী :


১) “গল্প শুনে গম্ভীর হয়ে
গেলেন হরিদাস। “– পরিবারের গম্ভীর হয়ে যাবার কারণ কী?

 
২) ” তাতে যে আমার ঢং নষ্ট
হয়ে যায়। “– ঢং বলতে কী বোঝানো হয়েছে? কীসে ঢং নষ্ট হয়ে যায়? 


৩.২  কবিতা : 


       
    অসুখী একজন

১) ‘তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল
না’ – কারা কী কারণে স্বপ্ন দেখতে পারল না? ১+২


২) “সেই মেয়েটির মৃত্যু হল
না “- কোন মেয়েটির কথা বলা হয়েছে? তার মৃত্যু হল না কেন? ১+২


৩) ” সব চূর্ণ হয়ে
গেল”– সব বলতে কী বোঝানো হয়েছে? কেন সব চূর্ণ হয়ে গেল? 

 

   


           
      
আফ্রিকা🌍


১) ” দাঁড়াও ওই মানহারা
মানবীর দ্বারে। “- কাকে দাঁড়াতে বলা হচ্ছে? ‘মানহারা মানবী’ সম্বোধনের কারণ
কী? 


২) ‘এল ওরা লোহার হাতকড়ি নিয়ে’ –
ওরা কারা? ওরা এসে কী করেছিল? ১+২


৩)” হায় ছায়াবৃতা”-
‘ছায়াবৃতা’ কে? তাকে ছায়াবৃতা বলার কারণ কী? ১+২


৪) “চিরচিহ্ন দিয়ে গেল
তোমার অপমানিত ইতিহাসে। “- কারা চিরচিহ্ন দিয়ে গেল? উক্তিটির মর্মার্থ
লেখো। 


৫) ” গর্বে যারা অন্ধ তোমার
সূর্যহারা অরণ্যের চেয়ে। “- কাদের কথা বলা হয়েছে? তাদের সংক্ষিপ্ত পরিচয়
দাও। 


৬)  ” নখ যাদের
তীক্ষ্ণ তোমার  নেকড়ের চেয়ে। “– তোমার বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে? এমন
উক্তির কারণ কী    

     
৭) ” এসো যুগান্তের কবি।
“— কেন  এই আহ্বান? 

           
                  অভিষেক :


১) ‘হায়, বিধি বাম মম প্রতি।’ –
কার উক্তি? এমন উক্তির কারণ কী? ১+২


২) ‘এ কলঙ্ক পিতঃ ঘুষিবে জগতে’ –
কার এই উক্তি? বক্তা কোন কলঙ্কের কথা এখানে বলেছেন ? ১+২


৩)” ঘুচাব ও অপবাদ বধি
রিপুকুলে।”- বক্তা কে? এখানে কোন অপবাদের কথা বলা হয়েছে? 


৪) “সাজিলা রথীন্দ্রর্ষভ
বীর আভরণে।”– ‘রথীন্দ্রর্ষভ’ কে? তার সজ্জার বর্ণনা দাও।


৫) ” জিজ্ঞাসিলা মহাবাহু
বিস্ময় মানিয়া। “- মহাবাহু কে? তার বিস্ময়ের কারণ কী? 

      

           
  

           
   
প্রলয়োল্লাস :


১)” বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে
আসছে ভয়ংকর। “-ভয়ংকর বলতে কবি কী বলতে চেয়েছেন? তার আগমনের তাৎপর্য
ব্যাখ্যা করো। 


২) ” আসছে এবার অনাগত
প্রলয় নেশার নৃত্য পাগল। “- অনাগত কে? সে প্রলয় নেশায় নৃত্য পাগল
কেন? 


বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন


৪. গল্প :  কমবেশি ১৫০
শব্দে উত্তর দাও :

                     
          

           
     
জ্ঞানচক্ষু :-


১) ” পৃথিবীতে এমন অলৌকিক
ঘটনাও ঘটে। “- কোন ঘটনাকে অলৌকিক বলা হয়েছে? অলৌকিক ঘটনার আনন্দ উদ্দিষ্ট
ব্যক্তি উপভোগ করতে পারেনি কেন? 

২) “তপনের মনে হয় আজ যেন
তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন। “- কোন দিনটির কথা বলা হয়েছে? এরকম অনুভূতির
কারণটি নিজের ভাষায় লেখো। 

৩) ” গল্প  ছাপা হলে
যে ভয়ংকর আহ্লাদটা হবার কথা, সে আহ্লাদ খুঁজে পায় না। “- কোন গল্পের কথা
বলা হয়েছে? আহ্লাদ খুঁজে না পাওয়ার কারণটি ব্যক্ত করো। 

                  
                    বহুরূপী :


১) ” হরিদার জীবনে সত্যিই
একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে ।”- বহুরূপী হরিদার কর্মকান্ডের মধ্যে যেভাবে
নাটকীয় বৈচিত্র্য ধরা পড়েছে,  তার বিবরণ দাও।


২ ) ” … তেমনি অনায়াসে
সোনাও মাড়িয়ে চলে যেতে পারি।”- উক্তিটি কার ? কোন প্রসঙ্গে তার এই মন্তব্য ?
মন্তব্যের আলোকে বক্তার চরিত্র বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।       
  অথবা   হরিদার চরিত্র।


৩) “অদৃষ্ট কখনও হরিদার এই
ভুল ক্ষমা করবে না। “– কোন ভুলের কথা বলা হয়েছে? সত্যিই কি ভুল ছিল, এ
বিষয়ে তোমার মনোভাব ব্যাখ্যা করো। 


৪) ” এই শহরের জীবনে মাঝে
মাঝে বেশ চমৎকার ঘটনা সৃষ্টি করেন বহুরূপী হরিদা”– হরিদার সৃষ্ট চমৎকার
ঘটনাগুলি সংক্ষেপে উল্লেখ করো। 

                     
      

       পথের দাবী

১) “পোলিটিক্যাল সাসপেক্ট সব্যসাচী
  মল্লিককে নিমাইবাবু সম্মুখে হাজির
 করা হইল।” –‘পথের দাবী’ পাঠ্যাংশে সব্যসাচী মল্লিক সম্পর্কে কী জানা যায় ? তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের সময় কী পরিস্থিতি তৈরি হয় ?


২) “বাবুটির স্বাস্থ্য গেছে, কিন্তু শখ ষোলআনাই বজায় আছে” –বাবুটি কে ? তার সাজসজ্জার পরিচয় দাও।

অথবা,  “অপূর্ব তাহার পরিচ্ছদের প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া মুখ ফিরাইয়া হাসি গোপন করিল”– ‘তাহার’ বলতে কার কথা বোঝানো হয়েছে ? তার পরিচ্ছদের প্রতি দৃষ্টিপাত করে হাসি গোপন করার কারণ কী ?

৩) ‘পথের দাবী’ গদ্যাংশ অবলম্বনে অপূর্ব চরিত্রটি বিশ্লেষণ করো ।

৫. কবিতা : কমবেশি ১৫০ শব্দে
উত্তর দাও :


           
   
 অসুখী একজন 


১) “তারপর যুদ্ধ এল।”-
কীসের মতো যুদ্ধ এসেছিল ? যুদ্ধের পরিণতি কী হয়েছিল ?


২ ) “আর সেই মেয়েটি আমার
অপেক্ষায়।” -মেয়েটি কে ? তার অপেক্ষায় কারণ কবিতানুসারে ব্যাখ্যা করো। 


           
        
আফ্রিকা


১)  ” চিরচিহ্ন দিয়ে
গেল তোমার অপমানিত ইতিহাসে। “– ‘তোমার’ বলতে কার কথা বলা হয়েছে? তার
‘অপমানিত ইতিহাসে’ র সংক্ষিপ্ত পরিচয় দাও। 


২)  ” এল মানুষ ধরার
দল “– ‘মানুষ ধরার দল’ বলতে কবি কাদের বুঝিয়েছেন? তাদের আগমনের পূর্বে
আফ্রিকা কী রকম ছিল? তাদের আগমনের পরে আফ্রিকার কীরূপ পরিবর্তন ঘটেছিল? 


৩) ” হায় ছায়াবৃতা
“– ছায়াবৃতা বলার কারণ কী? তার সম্পর্কে কবি কী বলেছেন সংক্ষেপে
লেখো। 


৪)  ” দাঁড়াও ওই
মানহারা মানবীর দ্বারে / বলো ক্ষমা করো।”- কাদের উদ্দেশ্য এই উক্তি ? কবি কেন
এই উক্তি করেছেন তা কবিতা অবলম্বনে বুঝিয়ে দাও।

                        
                   
প্রলয়োল্লাস


১)” ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চিরসুন্দর ।”- সে বলতে কার কথা
বলা হয়েছে ? ‘ভেঙে ফেলার মধ্যেই আছে গড়ার ইঙ্গিত’-এই সত্যটি কবিতায় কীভাবে
প্রতিফলিত হয়েছে ,তা আলোচনা করো।


২) ” তোরা সব জয়ধ্বনি
কর।”- কবি কাদের উদ্দেশ্য এই আহ্বান জানিয়েছেন ? কবিতায় এই আহ্বানটির
পুনরাবৃত্তির কারণ উল্লেখ করো।

                     
   


৬)  প্রবন্ধ : কমবেশি ১৫০
শব্দে উত্তর দাও :

    
       
          

 হারিয়ে যাওয়া কালি কলম


১) “আমরা কালিও তৈরি করতাম
নিজেরাই। “- লেখকরা কীভাবে কালি তৈরি করতেন তা প্রবন্ধ অনুসরণে লেখো।

 
অথবা,  ” আমাদের ছিল
সহজ কালি তৈরি পদ্ধতি। “– প্রবন্ধানুসারে কালি তৈরির সহজ পদ্ধতিটি
লেখো। 

২) ‘ক্যালিগ্রাফিস্ট’ বা
‘লিপিকুশলী’ কাদের বলা হয়? এঁদের সম্বন্ধে প্রাবন্ধিক কী বলেছেন তা লেখো। 

৩ ) “ সব মিলিয়ে লেখালেখি
রীতিমতো ছোটোখাটো একটা অনুষ্ঠান।”-লেখালেখি ব্যাপারটিকে ছোটোখাটো অনুষ্ঠান
বলা হয়েছে কেন ? 


৪) ” আশ্চর্য, সবই আজ
অবলুপ্তির পথে। ” – কোন জিনিস আজ অবলুপ্তির পথে? এই অবলুপ্তির কারণ কী? এই
বিষয়ে লেখকের মতামত কী ? 


৫) জন্ম নিল ফাউন্টেন পেন’ –
‘ফাউন্টেন পেন’ বাংলায় কী নামে পরিচিত? নামটি কার দেওয়া বলে রচনায় উল্লেখ করা
হয়েছে? ফাউন্টেন পেনের জন্ম কী ভাবে হয়েছিল? 


৬) ” কলমকে বলা হয়
তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর ” — বিভিন্ন প্রকার কলমের পরিচয় দাও। উক্তিটির
তাৎপর্য লেখো।

উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন           

৭. কমবেশি ১২৫ শব্দে উত্তর দাও


  নাটক : সিরাজদ্দৌলা

১) ‘বাংলা ভাগ্যাকাশে আজ
দুর্যোগের ঘনঘটা’ – বক্তা কে? তিনি এমন মনে করেছেন কেন?


🌼২) সিরাজদ্দৌলার চরিত্র


৩) ঘসেটি বেগমের চরিত্র /
“আমার রাজ্য নাই, তাই আমার কাছে রাজনীতিও নাই -আছে প্রতিহিংসা।”-কে কার
উদ্দেশ্যে একথা বলেছে ? তার প্রতিহিংসার কারণ কী ?


৪) ‘আজ কার রক্ত  সে
চায়।পলাশি রাক্ষসী পলাশি।” – কে, কেন এই উক্তি করেছেন?


৫) ” বাংলা শুধু হিন্দুর
নয়, বাংলা শুধু মুসলমানের নয়– মিলিত হিন্দু-মুসলমানের মাতৃভূমি গুলবাগ এই
বাংলা।”-কাদের উদ্দেশ্যে একথা বলা হয়েছে? এই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে বক্তার
কী চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রতিফলিত হয়েছে? 


🎯৬) ” আমার এই অক্ষমতার জন্য
তোমরা আমাকে ক্ষমা করো।” – কার উক্তি? তিনি কাদের কাছে কেন ক্ষমা চেয়েছেন
?             

 অথবা, “তোমাদের কাছে আমি
লজ্জিত।”-বক্তা কে ? কাকে উদ্দেশ্য করে এই বক্তব্য ? বক্তার লজ্জিত হওয়ার
কারণ কী ?



উত্তরের জন্য  এখানে ক্লিক করুন


           
 
   ৮. কোনি :

🌼১) ‘কোনি’ উপন্যাস অবলম্বনে কোনি
চরিত্রটি আলোচনা কর।


২) ” অবশেষে কোনি বাংলা
সাঁতার দলে জায়গা পেল। “- কোনি কীভাবে বাংলা সাঁতার দলে জায়গা পেল তা
সংক্ষেপে লেখো। 


৩) “এটা বুকের মধ্যে পুষে
রাখুক। “– কী পুষে রাখার কথা বলা হয়েছে? কী কারণে এই পুষে রাখা? 


অথবা,  “এটাই ওকে
উত্তেজিত করে বোমার মতো ফাটিয়ে দেবে আসল সময়ে। “– এই ভাবনাটি কার ছিল? কোন
ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এই ভাবনা তা আলোচনা করো। 


অথবা,  ” এরপর ক্ষিতীশ
লক্ষ করল কোনি জল থেকে উঠতে দেরি করছে “– কোন ঘটনার পর কোনির এই পরিবর্তন
ঘটে? 


🎯৪) বারুণী তিথিতে গঙ্গার ঘাটের
দৃশ্য ‘কোনি’ উপন্যাসে কীভাবে ফুটে উঠেছে?


🎯৫) ‘কোনি’ উপন্যাস অবলম্বনে
সাঁতার প্রশিক্ষক ক্ষিতীশ সিংহের চরিত্র সংক্ষেপে লেখো। 


🌼৬ ) ” তোর আসল লজ্জা আসল
গর্বও জলে।”-কোন প্রসঙ্গে এই উক্তি ? উক্তিটির তাৎপর্য বিশ্লেষন কর।


৭) ” কম্পিটিশনে পড়লে
মেয়েটা তো পা ধোয়া জল খাবে ।” – বক্তা কে? কী প্রসঙ্গে এই উক্তি ? এই উক্তিতে
বক্তার কীরূপ মনোভাব ফুটে উঠেছে ?


৮) “অভিনন্দন আর আদরে সে
ডুবে যাচ্ছে।”- সে কে ? তার অভিনন্দন আর আদরে ডুবে যাওয়ার কারণ কী ?


৯) “গলার স্বরটা আর্তনাদের
মতো শোনাচ্ছে।”-কার গলার স্বরের কথা বলা হয়েছে ? গলার স্বর কেন আর্তনাদের মতো
শোনাচ্ছে? 

উত্তরের জন্য এখানে ক্লিক করুন  

          

  ৯. বঙ্গানুবাদ

      এখানে ক্লিক করুন

      ১০.১  সংলাপ :

১. পশ্চিমবঙ্গে বাংলা অথবা
ইংরেজি ভাষা , কোনটি শিক্ষার সর্বস্তরে মাধ্যম হওয়া উচিত এই নিয়ে দুই বন্ধুর মধ্যে
সংলাপ রচনা করো।


🌼২.  শিশুশ্রম একটি সামাজিক
অপরাধ


🌼৩. জল সংকট


৪. মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ
হওয়ার পর জীবনের লক্ষ্য


৫. মোবাইলের ভালোমন্দ/
ইন্টারনেটের ভালো- মন্দ


৬. সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি


৭. ছাত্র ও শিক্ষকের আচরণ


৮. প্লাস্টিকের ব্যবহার


৯. ছাত্রজীবনে শৃঙ্খলা ও
নিয়মানুবর্তিতা


১০. পরীক্ষায় পাশফেল প্রথা উচিত
কিনা


১১.করোনো ভাইরাস নিয়ে সচেতনতা


    সংলাপ রচনা

   

      ১০.২  প্রতিবেদন :

১. নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের
মূল্য ঊর্ধ্বমুখী -এ বিষয়ে সংবাদপত্রের জন্য একটি প্রতিবেদন রচনা করো।


🌼২. তোমাদের বিদ্যালয়ে পালিত হল
পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশতবর্ষ জন্মবার্ষিকী


৩. গাছ কাটার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
জানিয়ে

 
৪. জলা বুজিয়ে সবুজ ধ্বংস করে
আবাসন নয়


🌼৫. রক্তদান শিবির


৬. ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে মোবাইল
ফোন ব্যবহারের অধিক প্রবণতা ও তার ক্ষতিকর প্রভাব


৭. বিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক
মাতৃভাষা দিবস পালন


৮. ” সাবধানে চালাও,জীবন
বাঁচাও।” বা পথ নিরাপত্তা


৯. তোমার এলাকায় করোনো ভাইরাস
নিয়ে সচেতনতা


১০. ডেঙ্গু প্রতিরোধে সচেতনতা

প্রতিবেদন



       ১১.  প্রবন্ধ রচনা :



১.বিজ্ঞান ও কুসংস্কার/ দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান 


২.বাংলার উৎসব


৩.একটি গাছ একটি প্রাণ


৪. সাহিত্য পাঠের প্রয়োজনীয়তা


৫. মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চা


৬. একটি নদীর আত্মকথা


৭.তোমার প্রিয় কবি বা সাহিত্যিক


৮.বইমেলায় তোমার অভিজ্ঞতা


৯.তোমার জীবনের একটি স্মরণীয়
অভিজ্ঞতা


১০. ভ্রমণ : শিক্ষার অঙ্গ/ খেলাধুলার গুরুত্ব 

 

প্রবন্ধ রচনার জন্য এখানে ক্লিক
করুন

  প্রবন্ধ রচনা

       
       প্রশ্ন নির্মাণে —
পলাশ  সরকার।



মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন-২০২২

ডাউনলোড করতে নীচে ক্লিক  করুন

 👇

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন-২০২২

 ডাউনলোড

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top