মধ্যযুগ : সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরে |সাহিত্যের ইতিহাস| BanglaSahayak.com

   


সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তরে মধ্যযুগ 

১] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের ভূমিকা কে লেখেন ?

উঃ রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী

২] নৌকা খণ্ডে  কটি পদ আছে ?

উঃ ৩০

৩] বাংলা সাহিত্যের প্রথম একক কবির কাব্য কোনটি ?

উঃ ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’

৪] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের ভাষা কোন যুগের ?

উঃ আদি মধ্য যুগ

৫] কাব্যে রাধার স্বামীর নাম কী ?

উঃ অভিমন্যু

৬] বড়ু চন্ডীদাস ভনিতা কত বার আছে ?

উঃ ৪৩

৭] “রাধাবিরহ” অংশটিকে প্রক্ষিপ্ত বলেছেন কে ?

উঃ বিমানবিহারী মজুমদার

৮] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ বাংলা সাহিত্যের কততম গ্ৰন্থ ?

উঃ ২

৯] এই কাব্যের মোট পদ কত ?

উঃ ৪১৮

১০] কাব্যটি কিসের উপর লেখা ?

উঃ তুলোট কাগজ

১১] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে কোন গানের লক্ষণ আছে ?

উঃ ঝুমুর

১২] রাধার বাবা কে ?

উঃ সাগর

১৩] ছত্র ধর কাহ্নাঞিঁ দিবোঁ সুরতি” কত সংখ্যক পদ?

উঃ ২০৯

১৪] ‘ললাট লিখিত খন্ডন না জাএ’ – কোন খণ্ডের অংশ ?

উঃ দান খণ্ড

১৫] ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ কাব্যের খন্ড সংখ্যা কত ?

উঃ ১৩

১৬] বড়ু চন্ডীদাস কোথাকার বাসিন্দা ?

উঃ বাঁকুড়ার ছাতনা

১৭] এই কাব্যে কতগুলি রাগরাগিণী আছে ?

উঃ ৩২

১৮] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যটির নাম রাধাকৃষ্ণের ধামালী রাখার প্রস্তাব কে করেন ?

উঃ বিমানবিহারী মজুমদার

১৯] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রকাশকাল কত ?

উঃ ১৯১৬

২০] “দেখিল কোকিল বেল গাছের উপরে। আর তিল কাক তাক ভখিতেঁ না পারে।। – কোন খণ্ডের অংশ ?

উঃ দান খণ্ড

২১] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন এর সংস্কৃত শ্লোক সংখ্যা কত ?

উঃ  ১৬১

২২] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে অনন্ত চন্ডীদাস ভনিতা কত বার আছে ?

উঃ  ৭

২৩] ‘হরিণ নিজের মাংসের জন্য নিজেই নিজের শত্রু’ – এই অর্থবোধক প্রবাদটি কতবার ব্যবহৃত হয়েছে ?

উঃ  ৩

২৪] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন প্রকাশের পর সম্পাদক এক খন্ড বই কাকে উপহার দিয়েছিলেন ? এবং বইয়ের প্রথম পৃষ্ঠায় স্বহস্তে কী লিখেছিলেন ?

উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে। লিখেছিলেন –”কবিকুল-রবি শ্রীযুক্ত স্যার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে টি, ডি এন্ আই টি মহাশয়ের শ্রীকরকমলে — শ্রীবসন্ত রায়।”

২৫] কাব্যের বৃহত্তম খন্ডের নাম কি ?

উঃ দান

২৬] গাইল বড়ু চণ্ডীদাস – ভণিতা কত বার আছে ?

উঃ ২৯৮

২৭] কাব্যটি কত সালে আবিষ্কৃত ?

উঃ  ১৯০৯

২৮] কাব্যটি কোথা থেকে পাওয়া যায় ?

উঃ কাকিল্যা গ্রামে দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় এর বাড়ি থেকে

২৯] শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ গ্রন্থটির রচয়িতা কে ?

উঃ  শ্রীজীব গোস্বামী

৩০] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে পৌরাণিক চরিত্র কে কে ?

উঃ  মহাদেব সুগ্রীব গোডুর পান্ডু যুধিষ্ঠির

৩১] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রকৃত নাম কি ?

উঃ  শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ

৩২] কাব্যের লিপিকার কে ?

উঃ  রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়

৩৩] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে কোন রসের প্রভাব দেখা যায় ?

উঃ শৃঙ্গার রস

৩৪] ভাগবতের রাস কোন খন্ডকে বলা হয় ?

উঃ বৃন্দবন খণ্ড

৩৫] রাধার শ্বশুর আর শ্বাশুরীর নাম কি ?

উঃ  জল ও জটিলা

৩৬] বর্তমান কাব্যের এ কোন সংস্করণটি মুদ্রিত আকারে দেখা যায় ?

উঃ 8

৩৭] কাব্য কাহিনীর শুরু হয় কোন ঋতুতে ?

উঃ  বসন্ত

৩৮] কাব্যের প্রথম পদে কার কথা ব্যক্ত হয়েছে ?

উঃ  পৃথিবী

৩৯] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কত সালে কোথা থেকে প্রথম প্রকাশিত হয় ?

উঃ  ১৯১৬ সালে কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।

৪০] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যোর পুঁথির সঙ্গে প্রাপ্ত চিরকূটে কার নাম ও কত সনের উল্লেখ রয়েছে ?

উঃ  পঞ্চানন, ১০৮৯ সন

৪১] কাব্যে উল্লেখিত কয়েকটি ফুলের নাম কী ?

উঃ  মালতী, বাসক, করবী, চাঁপা, ছাতিম, পিপলি, বাতকী, শিরিষ

৪২] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে যে চিরকুট পাওয়া গেছে তাতে কী নাম ছিল?

উঃ শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ

৪৩] প্রথম পৃথিবীর কথা বলা আছে কোন কাব্যে ?

উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তনকাব্যে

৪৪] এই কাব্যে সবচেয়ে ব্যবহৃত রাগের নাম কি ?

উঃ পাহাড়িয়া

৪৫] কোন কোন খণ্ডে রাধাকৃষ্ণ মিলন সংঘটিত হয় ?

উঃ ৫ টি। দান, নৌকা, বৃন্দাবন, বাণ ও রাধা বিরহ

৪৬] কোন ঋতুতে কাব্যের সমাপ্তি হয় ?

উঃ শরৎ

৪৭] মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কোনটি ?

উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তনকাব্য

৪৮] রামগিরী রাগে কতগুলি পদ রচিত ?

উঃ ৫৪

৪৯] এই কাব্যে কয়টি খণ্ড আছে ?

উঃ  ১৩

৫০] ‘রাধিকা থাকিলি বসি আপনার ঘরে’ – কার উক্তি ?

উঃ বড়াই

৫১] তাম্বুলখন্ডে রাধার বয়স কত ?

উঃ ১১ বছর

৫২] রাধা কিসের প্রতীক ?

উঃ জীবাত্মার

৫৩] কে কোন গ্রন্থে প্রথম প্রমাণ করেন যে, শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের বাংলা ভাষার আদি নিদর্শন ?

উঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়। ODBL গ্রন্থে।

৫৪] প্রাচীন কোন গ্রন্থে শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের উল্লেখ আছে ?

উঃ  বৈষ্ণবতোষিণী

৫৫] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের সঙ্গে লোকগীতের কোন ধারার নৈকট্য বর্তমান ?

উঃ  ঝুমুর

৫৬] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে ব্যবহার করা হয়েছে এমন ৩ টি তালের নাম লেখ ?

উঃ একতালা, যতি, আঠতালা

৫৭] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে ব্যবহার করা হয়েছে এমন ৪ টি রাগের নাম উল্লেখ কর।

উঃ কেদার, মল্লার, ভৈরবী, বসন্ত প্রভৃতি।

৫৮] এই কাব্যকে শ্রীকৃষ্ণধামালী কে নাম দেন ?

উঃ  বিমানবিহারী

৫৯] ‘মাকড়ের যোগ্য কভোঁ নহে গজুমতী’ – প্রবচনটি কোন খন্ডের ?

উঃ  দান খন্ড ১৩০ সংখ্যক পদ

৬০] কৃষ্ণ ও রাধার স্বর্গীয় নাম কী কী ?

উঃ  বিষ্ণু ও লক্ষ্মী

৬১] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে ভাগবতের প্রভাব আছে কোন খণ্ডে ?

উঃ বৃন্দাবন খণ্ড

৬২] কাব্যে কৃষ্ণ ও রাধার পারস্পরিক কথোপকথনের সূচনা হয় কোন্ খন্ড থেকে ?

উঃ  দান

৬৩] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের মূল উৎস রূপে কোন গ্রন্থগুলিকে নির্দেশ করা হয় ?

উঃ  ভাগবত, বিষ্ণুপুরান, হরিবংশ, ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ

৬৪] বন পোড়ে আগ বড়ায়ি জগজনে জাণী/মোর মন পোড়ে যেহ্ন কুম্ভারের পণী। কোন্ খন্ডে কত সংখ্যক পদে আছে ?

উঃ বংশী খন্ড ১৩০ সংখ্যক পদে আছে

৬৫] মধ্যযুগে মোট কতজন চন্ডীদাসের অস্তিত্বের কথা জানা যায় ?

উঃ ৪

৬৬] কাব্যে ব্যবহৃত দুটি ব্রজবুলি শব্দ কি কি ?

উঃ পুনমী, জানল।

৬৭] কাব্যে রাধার বয়স কত জানা যায়?

উঃ ১১

৬৮] কাব্যটির পুঁথিতে কত রকমের হস্তাক্ষর আছে ?

উঃ ৩

৬৯] বসন্তরঞ্জন তাঁর জীবদ্দশায় এই কাব্যের কটি সংস্করন প্রকাশ করেন ?

উওর ৪

৭০] কাব্যে কত প্রকার প্রয়ার আছে?

উওর ৭

৭১] এই গ্রন্থের মূল্য নিরুপণ যথাযথভাবে হয়েছে বলে মনে হয় না, হলে এর আরো অনেক বেশি সমাদর হয় আমাদের দেশে। এ গ্রন্থটি কী কাব্য, কী সংগীত, কী গীতিনাট্য সবদিক থেকেই রীতিমতো গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের প্রাচীন সংগীতকলার অত্যুৎকৃষ্ট প্রচেষ্টার পরিচায়ক— কথাটি কার?

উঃ রাজেশ্বর মিত্র

৭২] বলরাম কৃষ্ণের পূ্র্বজন্মের কথা বলেছিলেন কোন খন্ডে ?

উঃ কালীয়দমন খন্ডে

৭৩] শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ নামটি কে গ্রহন করতে চান ?

উঃ অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

৭৪] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের কাহিনীর বিস্তৃতি কত দূর পর্যন্ত ?

উঃ মথুরা গমন

৭৫] শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের ভূমিকা কে লেখেন ?

উঃ রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী

৭৬] রাধাবিরহ “খন্ড” না হয়ে “অংশ “নামাঙ্কিত কেন ?

উঃ প্রক্ষিপ্ত

৭৭] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যে ব্যবহৃত “ঘড়ী” শব্দের রবীন্দ্রনাথ কোন অর্থ করেছিলেন ?

উঃ ঘট

৭৮] বডু চন্ডীদাসকে কে আদিতম চন্ডীদাস বলেছেন ?

উঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের মুখবন্ধ ও লিপিকাল কে রচনা করেন ?

৮০] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের মুখবন্ধ ও লিপিকাল কে রচনা করেন ?

উঃ  মুখবন্ধ – রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী। লিপিকাল – রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।

৮১] শ্রীকৃষ্ণসন্দর্ভ নামটি প্রথম প্রস্তাব করেন কে ?

উঃ নলিনীনাথ দাশগুপ্ত

৮২] দানখণ্ড আর বাণখণ্ড কোন্ পূরাণ থেকে নেওয়া ?

উঃ গীতগোবিন্দম্

৮৩] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের মূল ছন্দ কী ?

উঃ মিশ্রবৃত্ত

৮৪] রাধাবিরহ সংক্ষিপ্ত – কে বলেছেন ?

উঃ বিমানবিহারী মজুমদার

৮৫] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন পুঁথির লেখা কয়টি হাতের ?

প্রধাণত ২ টি। ৩য় হাতের লেখা  ১ম হাতের অনুকরণ — হতে পারে। কিন্তু অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য -এর মতে এটা ৩, ১৭৮ পৃষ্ঠা (‘বড়ু চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীর্তন সমগ্র’)

৮৬] “শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে শব্দদ্বৈতের ব্যবহারের প্রাচুর্য লক্ষ্য করিবার মতো”— এমন কয়েকটি শব্দদ্বৈতের উল্লেখ করুন।

উঃ নিতি নিতি, মনে মনে ইত্যাদি।

৮৭] বড়ু কবি ‘নেহা’ শব্দটিকে কাব্যে কোন অর্থে ব্যবহার করেছেন ?

উঃ প্রেম

৮৮] “যেখানে শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য শেষ সেখানে বৈষ্ণব পদাবলী শুরু” উক্তিটি কার ?

উঃ প্রমথনাথ বিশী

৮৯] কৃষ্ণের পালিত মা কে ?

উঃ যশোদা

৯০] কাব্যের প্রথম পদে কাদের কথা আছে ?

উঃ রাধা ও বড়াই

৯১] বড়ু চন্ডীদাস নামটিতে ‘বড়ু’ কথাটির অর্থ কী ?

উঃ ব্রাহ্মণ

৯২] কাব্যে কি কি ছন্দ ব্যবহৃত হয়েছে ?

উঃ অনুষ্টুপ, পয়ার, ত্রিপদী, পজ্ঝটিকা, ও মিশ্রকলাবৃও

৯৩] শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কিসের কাব্য ?

উঃ লৌকিক প্রেমের কাব্য

৯৪] ‘কান্ত পাহুন কাম দারুন’ – এখানে ‘পাহুন’ শব্দের অর্থ কী ?

উঃ ‘পাহুন’ কথার অর্থ ‘প্রবাসী’

৯৫] কৃষ্ণকে তাম্বুলের সাথে কি ফুল পাঠিয়েছিল ?

উঃ চম্পা ও নাগকেশর

৯৬] দান খণ্ডে কৃষ্ণ কত পণ দান চেয়েছিলেন ?

উঃ ১৬

৯৭] কাব্যে কোন গাছের কথা বলা হয়েছে ?

উঃ  কদম

৯৮] শ্রীকৃষ্ণগকীর্তন ও চর্যাপদে আছে এমন রাগের নাম কী ?

উঃ পটমঞ্জরী

৯৯] কোন কোন খণ্ডের পুঁথি খণ্ডিত ?

উঃ জন্ম ও রাধাবিরহ

১০০] সবচেয়ে কম পদ আছে কোন খণ্ডে ?

উঃ হার খণ্ড

১০১। বাংলায় চৈতন্যচরিত সাহিত্যের
প্রথম লেখক?
উত্তরঃ বৃন্দাবন দাস । 
১০২। বৃন্দাবন দাসের কাব্যের নাম?
 উত্তরঃ ‘চৈতন্যভাগবত’ । 
১০৩। বৃন্দাবন দাসের মাতার নাম কি? 
উত্তরঃ নারায়ণী দেবী । 
১০৪। নারায়ণী দেবী কে ছিলেন? 
উত্তরঃ শ্রীবাসের ভ্রাতুষ্পুত্রী । 
১০৫। বৃন্দাবন দাস কোন সময়ে জন্মগ্রহন
করেন?
উত্তরঃ সম্ভবতঃ ১৫১৮ – ১৫১৯ খ্রিঃ ।
নবদ্বীপে । 
১০৬। ‘চৈতন্যভাগবত’ কোন সময়ে রচিত? 
উত্তরঃ সম্ভবতঃ ১৫৪৮ খ্রিষ্টাব্দে
(বিমানবিহারী মজুমদারের মতে) । 
১০৭। বৃন্দাবন দাসের নিবাস? 
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার দেনুড় গ্রামে । 
১০৮। ‘চৈতন্যভাগবত’ এর আসল নাম কি? 
উত্তরঃ ‘চৈতন্যমঙ্গল’।
 ১০৯। বৃন্দাবন দাস চৈতন্যদেবকে ও
নিত্যানন্দকে কি রুপে দেখেছেন? 
উত্তরঃ শ্রীকৃষ্ণ ও বলরামের অবতার রুপে
 ১১০। ‘চৈতন্যভাগবতের’ নাম
চৈতন্যভাগবত কারা দেন?
উত্তরঃ বৃন্দাবনের গোস্বামীরা । 
১১১। চৈতন্যভাগবত নামকরণের কারন কি?
 উত্তরঃ ভাগবতের অনুসরনে লেখা বলে
 ১১২। বৃন্দাবন দাস কার শিষ্য ছিলেন? 
উত্তরঃ নিত্যানন্দের । 
১১৩। ‘চৈতন্যভাগবত’ কটি খন্ড যুক্ত? 
উত্তরঃ তিনটি । আদি-মধ্য-অন্ত ।
আদি- চৈতন্য জন্ম থেকে গয়া
প্রত্যাবর্তনে সমাপ্ত ।
মধ্য- চৈতন্যের সন্নাস গ্রহনে সমাপ্তি ।
অন্ত- গৌড়ীয় ভক্তদের সঙ্গে মিল ও
মহোৎসবে সমাপ্তি । 
১১৪। চৈতন্যভাগবতের আদি-মধ্য-অন্ত
খন্ডে কটি করে অধ্যায় আছে?
উত্তরঃ আদিখন্ডে-১৫ টি , মধ্যখন্ডে-২৬
টি, অন্তখন্ডে-১০ টি । 
১১৫। চৈতন্যভাগবতে মোট ছত্র সংখ্যা
কত?
 উত্তরঃ ৪৫ হাজার ।
 ১১৬। বৈষ্ণব ভক্তগন বৃন্দাবন দাসকে কি
আখ্যায় ভূষিত করেন?
উত্তরঃ ‘চৈতন্যলীলার ব্যাস’ । 
১১৭। বৃন্দাবন্দ দাস কার নির্দেশে
‘চৈতন্যভাগবত’ রচনা করেন?
উত্তরঃ গুরু নিত্যানন্দের । 
১১৮। ‘চৈতন্যভাগবত’ সম্পর্কে প্রথম কবে
জানা যায়?
উত্তরঃ ১৫৭৩ খ্রিঃ কবি কর্ণপুরের
‘গৌরগণোদ্দেশদীপিকা’ তে । 
১১৯। চৈতন্যচরিত সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ
কবি কে?
 উত্তরঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজ । 
১২০। কৃষ্ণদাস কবিরাজের কাব্যের নাম?
উত্তরঃ ‘চৈতন্যচরিতামৃত’ । 
১২১। কৃষ্ণদাস কবিরাজের নিবাস? 
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার কাটোয়ার
নিকট ঝামাটপুর গ্রাম ।
 ১২২। কৃষ্ণদাসের পিতা ও মাতা কে
ছিলেন? 
উত্তরঃ পিতা- ভগীরথ এবং মাতা-
সুনন্দা দেবী । 
১২৩। কৃষ্ণদাস কার শিষ্য? 
উত্তরঃ নিত্যানন্দ । 
১২৪। কৃষ্ণদাস কোন সময়ে জন্মগ্রহন করেন? 
উত্তরঃ বিমানবিহারী মজুমদারের
মতে ১৫২৭ খ্রিঃ , জগবন্ধু ভদ্রের মতে
১৪৯৬ খ্রিঃ । 
১২৫। কৃষ্ণদাসের কাব্যের রচনাকাল? 
উত্তরঃ সুকুমার সেনে মতে ১৬১০ খ্রিঃ
, বিমানবিহারী মজুমদারের মতে ১৬১২
খ্রিঃ । 
১২৬। ‘চৈতন্যচরিতামৃত’ কাব্যটি কটি
খন্ডে? 
উত্তরঃ কবি খন্ডের পরিবর্তে ‘লীলা’
কথাটি ব্যাবহার করেছেন ।
আদিলীলা (১৭ টি পরিচ্ছেদ),
মধ্যলীলা (২৫ টি পরিচ্ছেদ) এবং
অন্তলীলা । 
১২৭। কোন গ্রন্থটিকে গৌড়ীয়
বৈষ্ণবদর্শনের রসভাষ্য বলা হয়?
 উত্তরঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজের
‘চৈতন্যচরিতামৃত’ কে ।
 ১২৮। ‘অরসজ্ঞ কাক চুষে জ্ঞান নিম্বফল,
রসজ কোকিল চুষে প্রেমাম্রমুকুলে’ –
কার লেখা, কোন কাব্যের উক্তি? 
উত্তরঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজের
‘চৈতন্যচরিতামৃত’। 
১২৯। কৃষ্ণদাসের কটি সংস্কৃত কাব্য
পাওয়া যায়, কি কি? 
উত্তরঃ দুটি । কৃষ্ণকর্ণামৃতের টীকা
‘সারঙ্গরঙ্গদা’ ও ‘গোবিন্দলীলামৃত’
মহাকাব্য ।
 ১৩০। বাংলা রামায়নের আদি কবি
কে?
 উত্তরঃ কবি কৃত্তিবাস ওঝা । 
১৩১। কৃত্তিবাস কার রামায়নের অনুবাদ
করেছিলেন?
উত্তরঃ আদি কবি বাল্মীকি রচিত
সংস্কৃত রামায়নের ।
 ১৩২। কৃত্তিবাস অনুদিত গ্রন্থের নাম কি?
 উত্তরঃ ‘রামায়ণ পাঁচালি’ । 
১৩৩। ‘রামকথা’ সংস্কৃত ভাষায়
বাংলাদেশে কে লেখেন?
উত্তরঃ অভিনন্দ । 
১৩৪। অভিনন্দ কোন সময়ে ‘রামকথা’ রচনা
করেন?
উত্তরঃ সম্ভবতঃ নবম শতকে । 
১৩৫। উত্তর ও পূর্ব ভারতে কোন রামায়ন
বিশেষ সমাদৃত?
উত্তরঃ উত্তর ভারতে তুলসী দাসের
‘রামচরিত মানস’ এবং পূর্ব ভারতে
কৃত্তিবাসের ‘রামায়ন পাঁচালি’ । 
১৩৬। কৃত্তিবাসের রামায়ন কারা
প্রকাশ করেন?
 উত্তরঃ শ্রীরামপুরের পাদরিরা
শ্রীরামপুর প্রেস থেকে (১৮০২-১৮০৩
খ্রিঃ) ।
 ১৩৭। কৃত্তিবাসের আত্মবিবরণ মূলক
শ্লোকটি কি?
উত্তরঃ ‘আদিত্যবার শ্রী পঞ্চমী পুন্য
মাঘ মাস/তথি মধ্যে জন্ম লইলাম
কৃত্তিবাস’ ।
 ১৩৮। কৃত্তিবাস কোন সময়ের কবি? 
উত্তরঃ পঞ্চদশ শতাব্দী ।
 ১৩৯। কৃত্তিবাসের জন্মস্থান?
 উত্তরঃ নদিয়া জেলার ফুলিয়া
গ্রামে । 
১৪০। কে প্রথম কৃত্তিবাসের আত্মবিবরণী
প্রকাশ করেন?
 উত্তরঃ হারাধন দত্ত ভক্তনিধি ।
 ১৪১। কার পৃষ্ঠপোষকতায় কৃত্তিবাস
রামায়ন লিখেছিলেন? 
উত্তরঃ সম্ভবতঃ গৌরেশ্বর রুকনুদ্দিন
বরবক শাহর । 
১৪২। কৃত্তিবাসের পিতা ও মাতার
নামকি? 
উত্তরঃ পিতা বনমালী, মাতা
মালিনী ।
 ১৪৩। কৃত্তিবাসি রামায়নের দ্বিতীয়
সংস্করণ কার সম্পাদনায় কোথা থেকে
প্রকাশিত হয়?
 উত্তরঃ পন্ডিত জয়গোপাল
তর্কালংকার এর সম্পাদনায় শ্রীরামপুর
মিশন থেকে (১৮৩০-৩৪ খ্রিঃ) । 
১৪৪। কৃত্তিবাসী রামায়ণ কোন ছন্দে
লেখা? 
উত্তরঃ মূলত পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দে ।
দলবৃত্ত ছন্দনৈপুন্য ও দেখা যায় ।
 ১৪৫। আদি ও মধ্য যুগের বাংলা
সাহিত্যে দ্বিতীয় অনুবাদ গ্রন্থের নাম
কি? 
উত্তরঃ মালাধর বসুর ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ ।
 ১৪৬। ভাগবতে কার জীবন মাহাত্ম
বর্ণিত?
 উত্তরঃ শ্রীকৃষ্ণের । 
১৪৭। ভাগবত কটি স্কন্ধে বিভক্ত?
 উত্তরঃ ১২ টি । 
১৪৮। ভাগবত পুরানের অনুবাদক কে? 
উত্তরঃ মালাধর বসু । 
১৪৯। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ গ্রন্থের নামকি? 
উত্তরঃ ‘গোবিন্দমঙ্গল’ । 
১৫০। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ কোন গ্রন্থের অনুবাদ?
 উত্তরঃ ভাগবত পুরাণের দশম ও একাদশ
স্কন্দের । 
১৫১। মালাধর বসু কোন শতাব্দীর কবি? 
উত্তরঃ পঞ্চদশ । প্রাক্ চৈতন্যযুগ । 
১৫২। মালাধর বসুর জন্মস্থান? 
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার কুলিন গ্রামে । 
১৫৩। মালাধর বসু কোন সময়ে
‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ রচনা করেন? 
উত্তরঃ কবির কথায় ১৪৭৩ খ্রিঃ কাব্য
শুরু এবং ১৪৮০ খ্রিঃ সম্পূর্ন । 
১৫৪। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সাল
তারিখযুক্ত গ্রন্থ কোনটি? 
উত্তরঃ মালাধর বসুর ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’।
 ১৫৫। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ এর কালজ্ঞাপক
শ্লোকটি কি?
উত্তরঃ ‘তেরশো পচানব্বই শকে গ্রন্থ
আরম্ভন । 
                   চতুর্দশ দুই শকে হইল সমাপন’ ।। 
১৫৬।মালাধর বসুর পিতা ও মাতার নাম? 
উত্তরঃ পিতা- ভগীরথ বসু, মাতা-
ইন্দুমতী । 
১৫৭। মালাধর বসুকে ‘গুণরাজ খান’ উপাধি
কে দেন?
উত্তরঃ গৌড়েশ্বর সামসুদ্দিন ইউসুফ শাহ
(মতান্তরে, রুকনুদ্দিন বারবক শাহ) ।
 ১৫৮। মালাধর বসুর পুত্রের নামকি?
উত্তরঃ সত্যরাজ খান । একজন চৈতন্যভক্ত
ও পার্ষদ ।
 ১৫৯। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ কাব্যটি অন্য কি
নামে পরিচিত?
উত্তরঃ ‘গোবিন্দবিজয়’ ও
‘গোবিন্দমঙ্গল’ । 
১৬০। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ কটি পর্বে বিভক্ত? 
উত্তরঃ তিনটি পর্ব । আদ্য কাহিনী, মধ্য
কাহিনী, অন্ত কাহিনী । 
১৬১। ‘শ্রীকৃষ্ণবিজয়’ এর কোন্ লাইনটি
শ্রীচৈতন্যের প্রিয়?
উত্তরঃ ‘নন্দের নন্দন কৃষ্ণ মোর প্রাণনাথ’
। 
১৬২। ভাগবত পুরাণ অবলম্বনে রচিত প্রধান
প্রধান কাব্য আর কি আছে? 
উত্তরঃ দ্বিজ মাধবের ‘শ্রীকৃষ্ণমঙ্গল’,
দুঃখী শ্যামদাসের ‘গোবিন্দমঙ্গল’
প্রভৃতি । 
১৬৩। মালাধর বসুর শ্রীকৃষ্ণবিজয়ের
উল্লেখ আর কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তরঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজের
‘চৈতন্যচরিতামৃত’ এবং জয়ানন্দের
‘চৈতন্যমঙ্গল’ কাব্যে । 
১৬৪। বাংলায় মহাভারতের শ্রেষ্ঠ
অনুবাদক কে?
 উত্তরঃ কাশীরাম দাস ।
১৬৫। কাশীরাম দাস কার মহাভারত
অনুবাদ করেন?
উত্তরঃ ব্যাস দেবের । 
১৬৬। তিনি কোন সময়ে কাব্যটি রচনা
করেন?
 উত্তরঃ ষোড়শ শতকের শেষে মতান্তরে
সপ্তদশ শতকের শুরুতে । 
১৬৭। কাশীরাম দাস মহাভারতের কতটা
অংশ অনুবাদ করেন?
 উত্তরঃ আদি, সভা, বন ও বিরাট পর্বের
কিছুটা অংশ অনুবাদ করে তিনি মারা
যান । 
১৬৮। কাশীদাসী মহাভারতের অসম্পূর্ণ
অংশ কারা সমাপ্ত করেন? 
উত্তরঃ পুত্র, ভ্রাতুষ্পুত্র ও জামাতা ।
 ১৬৯। কাশীরাম দাস কোথায় জন্মগ্রহন
করেন? 
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার সিঙ্গি
গ্রামে । 
১৭০। কাশীরামের মহাভারতের নাম
কি?
 উত্তরঃ ‘ভারত পাঁচালী’ ।
 ১৭১। কাশীরাম দাস কোন সময়ে জন্মগ্রহন
করেন?
উত্তরঃ পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষের দিকে
। 
১৭২। কাশীরামের উপাধি কি ছিল? 
উত্তরঃ দেব । 
১৭৩। কাশীরাম দাসের গুরুর নাম কি? 
উত্তরঃ অভিরাম মুখুটি । 
১৭৪। চন্ডীমঙ্গল কাব্যের সর্বশ্রেষ্ঠ কবি
কে? 
উত্তরঃ কবিকঙ্কণ মুকুন্দরাম চক্রবর্তী । 
১৭৫। মুকুন্দরামের আবির্ভাব কাল? 
উত্তরঃ ষোড়শ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ ।
 ১৭৬। মুকুন্দরামের জন্মস্থান?
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার দামুন্যা গ্রাম । 
১৭৭। মুকুন্দরামের পিতা ও মাতা?
 উত্তরঃ পিতা- হৃদয় মিশ্র, মাতা-
দৈবকী । 
১৭৮। মুকুন্দরামের কাব্যের নাম কি?
 উত্তরঃ ‘অভয়ামঙ্গল’ নামেই অধিক
প্রচলিত ।
 ১৭৯। মুকুন্দরামের কাব্যের আর কি কি
নাম পাওয়া যায়?
উত্তরঃ ‘অম্বিকামঙ্গল’ ও ‘গৌরীমঙ্গল’ ।
 ১৮০। মুকুন্দরামের কাব্য রচনাকাল? 
উত্তরঃ ১৫৭৭ খ্রিঃ ।
১৮১। মুকুন্দরামকে ‘কবিকঙ্কণ’ উপাধি কে
দেন?
উত্তরঃ মেদিনীপুরের ব্রাক্ষণভূমির
জমিদার বাঁকুড়া রায়ের পুত্র রঘুনাথ
রায় । 
১৮২। কার অনুরোধে মুকন্দরাম তার কাব্য
রচনা করেন?
উত্তরঃ জমিদার রঘুনাথ রায়ের । 
১৮৩। মুকুন্দরামকে আর কি নামে অভিহিত
করা হয়?
উত্তরঃ ‘কবিকঙ্কণ চন্ডী’ ।
 ১৮৪। ভাঁড়ু দত্ত, মুরারি শীল চরিত্র গুলি
পাওয়া যায়?
উত্তরঃ মুকুন্দরামের চন্ডীমঙ্গলে । 
১৮৫। ফুল্লরার বারমাস্যা কোথায় আছে? 
উত্তরঃ মুকুন্দরামের চন্ডীমঙ্গলে । 
১৮৬। ভারতচন্দের শ্রেষ্ঠ কাব্য কোনটি? 
উত্তরঃ ‘অন্নদামঙ্গল’ । 
১৮৭। ভারতচন্দ্র কোন রাজসভার কবি
ছিলেন? 
উত্তরঃ রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের ।
১ ৮৮। ভারতচন্দ্র কোন সময়ে জন্মগ্রহন
করেন?
 উত্তরঃ ১৭১২ খ্রিঃ। 
১৮৯। ভারতচন্দ্রের জন্মস্থান কোথায়?
উত্তরঃ হুগলি জেলার ভুরশুট পরগনার
পেঁড়ো গ্রামে । 
১৯০। ভারতচন্দ্রের মৃত্যু হয়?
 উত্তরঃ ১৭৬০ খ্রিঃ । 
১৯১। অন্নদামঙ্গলের রচনাকাল? 
উত্তরঃ ১৭৫২ থেকে ১৭৫৩ খ্রিঃ মধ্যে । 
১৯২। ‘অন্নদামঙ্গল’ কটি অংশে বিভক্ত? 
উত্তরঃ তিনটি । 
১৯৩। ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যের কয়েকটি
চরিত্র? 
উত্তরঃ শিব, অন্নপূর্ণা, ব্যাসদেব, ঈশ্বরী
পাটনি ।
 ১৯৪। অন্নদামঙ্গলের কয়েকটি প্রবচন? 
উত্তরঃ ‘নগর পুড়িলে দেবালয় কি
এড়ায়’, ‘বড়োর পীরিতি বালির বাঁধ’,
‘মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন’,
‘যার কর্ম তার সাজে অন্য লোকের
লাঠি বাজে’ । 
১৯৫। ‘রাজসভার কবি রায়গুণাকারের
অন্নদামংগল গান রাজকন্ঠের
মনিমালার মতো’ –কার উক্তি?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের । 
১৯৬। ভারতচন্দ্রকে কার সাথে তুলনা
করা হয়? 
উত্তরঃ টমাস হার্ডির সাথে। টমাস
হার্ডিকে ‘Last of the ancient and First of the
modern’ বলা হয় । 
১৯৭। ভারতচন্দ্রের অন্যান্য গ্রন্থ?
 উত্তরঃ ‘সত্যপীরের পাঁচালি’,
‘রসমঞ্জরী’, ‘নাগাষ্টক’, ‘চন্ডীনাটক’,
‘বিবিধ কবিতাবলী’ । 
১৯৮। কার রোষে ভারতচন্দ্র কারারুদ্ধ হন? 
উত্তরঃ বর্ধমান রাজ কর্তৃক । 
১৯৯। বাংলা সাহিত্যের কোন
সময়টিকে যুগসন্ধি কাল বলে?
 উত্তরঃ ১৭৬০ ভারতচন্দের মৃত্যু সময়টি ।
 ২০০। ভারতচন্দ্রের জীবনবৃত্তান্ত কে
কোথায় প্রকাশ করেন? 
উত্তরঃ কবি ঈশ্বর গুপ্ত । ‘সংবাদ প্রভাকর’
পত্রিকায় ১৮৫৫ খ্রিঃ । 
২০১। ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্য প্রথম মুদ্রিত
করেন?
 উত্তরঃ গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য ১৮১৬
খ্রিঃ ।
 ২০২। ভারতচন্দ্র ‘অন্নদামঙ্গল’ রচনাকালে কী উপাধি লাভ করেন?
উত্তর: গুণাকর।
২০৩। সপ্তদশ শতাব্দীর মনসামঙ্গলের
অন্যতম কবি?
উত্তরঃ কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ ।
 ২০৪। কেতকাদাস কোথায় জন্মগ্রহন
করেন?
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার অন্তর্গত কাঁদড়া
গ্রামে ।
 ২০৫। কেতিকাদাসের কাব্যে মনসার
নাম কি ?
উত্তরঃ ‘কেতকা’। কারণ কেয়াপাতায়
জন্ম বলে । 
২০৬। কেতকাদাসের আসল নাম? 
উত্তরঃ ক্ষেমানন্দ । মনসা বা কেতকার
দাস বলেই ‘কেতকাদাস’ উপাধি গ্রহন । 
২০৭। কেতকাদাস কবে তার কাব্যটি
রচনা করেন?
উত্তরঃ আনুমানিক ১৬৪০ খ্রিঃ । 
২০৮। কেতকাদাসে কাব্যটি মুদ্রিত হয়? 
উত্তরঃ ১৮৪৪ খ্রিঃ । 
২০৯। কেতকাদাসের কাব্যে কার
বন্দনা আছে?
উত্তরঃ মহাপ্রভু চৈতন্যদেবের । 
২১০। প্রথম বাংলাভাষায় কে পদাপলী
সাহিত্য রচনা করেন?
উত্তরঃ চন্ডীদাস ।
 ২১১। চন্ডীদাস কোন সময়ের কবি?
 উত্তরঃ প্রাক্ চৈতন্যযুগ । পঞ্চদশ শতাব্দী
। 
২১২। চন্ডীদাসের জন্মস্থান? 
উত্তরঃ জনশ্রুতি অনুসারে বীরভূম
জেলার নান্নুর গ্রামে মতান্তরে
বাঁকুড়ার ছাতনা গ্রামে । (সম্ববতঃ
১৪১৭ খ্রিঃ) ।
 ২১৩। চন্ডীদাস কার উপাসক ছিলেন?
 উত্তরঃ বাশুলী বা চন্ডী । 
২১৪। কাকে চন্ডীদাস
সাধনসঙ্গীনিরুপে গ্রহন করেন?
উত্তরঃ ‘রামী’ নামে এক রজক কন্যাকে
। 
২১৫। চন্ডীদাস নামে আর কোন কোন
কবির কথা জানা যায়? 
উত্তরঃ দীন চন্ডীদাস, দ্বিজ চন্ডীদাস,
বড়ু চন্দীদাস, সহজিয়া চন্ডীদাস । 
২১৬। চন্ডীদাস কোন ধরনের কবি?
 উত্তরঃ সহজিয়া পন্থী । 
২১৭। কোন পদপর্যায়ে চন্ডীদাস শ্রেষ্ঠ? 
উত্তরঃ পূর্বরাগ পর্যায়ে । 
২১৮। ‘চন্ডীদাস সহজ ভাষায় সহজ ভাবের
কবি’ উক্তিটি কার? 
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের । 
২১৯। ‘চন্ডীদাস বিদ্যাপতি রায়ের
নাটকগীতি, কর্ণামৃত শ্রীগীতগোবিন্দ’
এই ছত্রগুলি পাওয়া যায়?
 উত্তরঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজের
‘চৈতন্যচরিতামৃত’ গ্রন্থে । 
২২০। চৈতন্যপূর্ব যুগের দু’জন বিখ্যাত
পদাবলী রচয়িতা?
উত্তরঃ চন্ডীদাস ও বিদ্যাপতি । 
২২১। চন্ডীদাস জাতিতে কি ছিলেন? 
উত্তরঃ ব্রাক্ষণ । 
২২২। চন্ডীদাসকে কে দুঃখের কবি
বলেছেন? 
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । 
২২৩। ‘সায়াহ্ন সমীরণের দীর্ঘশ্বাস’
চন্ডীদাস সম্পর্কে কে এই কথা বলেছে? 
উত্তরঃ বঙ্কিমচন্দ্র । 
২২৪। ‘সই কেবা শুনাইল শ্যাম নাম/
কানের ভিতর দিয়া মরমে পশিল গো’
কার লেখা? কোন পর্যারের পদ? 
উত্তরঃ চন্ডীদাস । পূর্বরাগ । 
২২৫। ‘চন্ডীদাসের পদে শব্দের ঐশ্বর্য
অপেক্ষা শব্দের অল্পতাই ইঙ্গিতে
বেশী কাজ করে’ কার উক্তি? 
উত্তরঃ দীনেশচন্দ্র সেন । 
২২৬। চন্ডীদাস সম্পর্কে প্রথম কে
বিস্তারিত আলোচনা করেন? 
উত্তরঃ রামগতি ন্যায়রত্ন ‘বাঙ্গলা
ভাষা ও বাঙ্গলা সাহিত্য বিষয়ক
প্রস্তাবে’। 
২২৭। চন্ডীদাসের জীবনি বিষয়ক গ্রন্থ
কে লেখেন?
উত্তরঃ কৃষ্ণপ্রসাদ সেন । যোগেশচন্দ্র
রায় বিদ্যানিধি ‘প্রবাসী’ কার্যালয়
থেকে ১৩৪৪ বঃ প্রকাশ করেন । 
২২৮। চন্ডীদাসের কয়েকটি পদ?
 উত্তরঃ ‘রাধার কি হৈল অন্তরে
ব্যাথা’, ‘এ ঘোর রজনী মেঘের ঘটা’,
‘ঘরে বাহিরে দন্ডে শতবার’, ‘সই কেবা
শোনাইল শ্যাম নাম’, ‘কী মোহিনী
জান বঁধু’, ‘বঁধু কী আর বলিব আমি’ । 
২২৯। ‘মৈথিল কোকিল’ কাকে বলা হয়? 
উত্তরঃ বিদ্যাপতিকে । 
২৩০। বিদ্যাপতির জন্মস্থান? 
উত্তরঃ বিহারের দ্বারভাঙ্গা
জেলার মিথিলার সীতামারির
অন্তর্গত বসফি গ্রামে । 
২৩১। বিদ্যাপতির জন্মসময়? 
উত্তরঃ খ্রিষ্টিয় চতুর্দশ শতাব্দীর
শেষার্ধ । 
২৩২। বিদ্যাপতি কোন রাজসভায়,
কাদের পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করেন? 
উত্তরঃ মিথিলার রাজসভায় কামেশ্বর
রাজবংশের কীর্তিসিংহ থেকে
দেবসিংহ ও ভৈরব সিংহের । 
২৩৩। ‘অভিনব জয়দেব’ কে? 
উত্তরঃ বিদ্যাপতি । 
২৩৪। বিদ্যাপতি কোন ধর্মাবলম্বী
ছিলেন? 
উত্তরঃ শৈব । 
২৩৫। ‘ব্রজবুলি’ ভাষার ভিত্তি কোন
ভাষা? 
উত্তরঃ মৈথিলি ।
 ২৩৬। ‘বাঙালি বিদ্যাপতির পাগড়ি
খুলিয়া ধুতি চাদর পরাইয়া দিয়াছে’
উক্তিটি কার?
 উত্তরঃ আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন । 
২৩৭। ‘জয় বিদ্যাপতি কবিকুলচন্দ্র। / রসিক
সভাভূষণ সুখচন্দ’।। কে লিখেছেন? 
উত্তরঃ নরহরি দাস । 
২৩৮। শুধুমাত্র বিদ্যাপতির পদ দ্বারা
রচিত একটি গ্রন্থ?
উত্তরঃ ‘মহাজন পদাবলী’ । 
২৩৯। ‘মহাজন পদাবলী’ কে কত খ্রিঃ
প্রকাশ করেন?
উত্তরঃ ১৮৭৪ খ্রিঃ জগবন্ধু ভদ্র । 
২৪০। ‘বিদ্যাপতির পদাবলী’ কে কত
খ্রিঃ প্রকাশ করেন?
উত্তরঃ সারদাচরণ মিত্র ১২৮৫ বঃ । 
২৪১। ‘খেলন কবি’ কে?
উত্তরঃ বিদ্যাপতি । 
২৪২। বিদ্যাপতি রচিত অন্যান্য
গ্রন্থগুলি? 
উত্তরঃ ‘পুরুষপরীক্ষা’, ‘কীর্তিপতাকা’,
‘কাব্যপ্রকাশ বিবেক’, ‘শৈবসর্বস্বসার’,
‘গঙ্গাবাক্যবলি’, ‘বিভাগসার’,
‘দানবাক্যবলি’, ‘দুর্গাভক্তি তরঙ্গিনী’,
‘কীর্তিলতা’, ‘ভূপরিক্রমা’,
‘লিখনাবলী’, ‘বর্ষনির্ণয়’, ‘গয়াপত্তন’ । 
২৪৩। ‘কীর্তিলতা’ কোন ভাষায় রচিত? 
উত্তরঃ অবহট্ট । 
২৪৪। বিদ্যাপতির কয়েকটি পদ? 
উত্তরঃ অঙ্কুর তপন তাপে যদি জারব, অব
মথুরাপুর মাধব গেল, আজু রজনী হাম
ভাগে পোহালুঁ, এ সখী হামারি দুখের
নাহি ওর, তাতল সৈকত বারিবিন্দু সম,
হাথক দর্পণ মাথক ফুল ইত্যাদি ।
 ২৪৫। চন্ডীদাসের ভাবশিষ্য কাকে
বলা হয়?
 উত্তরঃ জ্ঞানদাস । 
২৪৬। জ্ঞানদাস কোন সময়ে জন্মগ্রহন
করেন?
 উত্তরঃ আনুঃ ১৫৩০ খ্রিঃ । 
২৪৭। জ্ঞানদাস কোন সময়ের কবি? 
উত্তরঃ চৈতন্য-উত্তর যুগের ষোড়শ
শতাব্দী । 
২৪৮। জ্ঞানদাস কার শিষ্য? 
উত্তরঃ নিত্যানন্দের পত্নী জাহ্নবী
দেবীর । 
২৪৯। জ্ঞানদাসের জন্মস্থান? 
উত্তরঃ বর্ধমান জেলার কাটোয়ার
নিকট কাঁদরা গ্রাম । 
২৫০। জ্ঞানদাস কে?
উত্তরঃ চৈতন্য পরবর্তী কালের একজন
বিখ্যাত বৈষ্ণব পদকর্তা । 
২৫১। গোবিন্দদাস ও বলরাম দাসের
সাথে জ্ঞানদাসের কোথায় পরিচয়
ঘটে? 
উত্তরঃ খেতুরীর বৈষ্ণব সম্মেলনে । 
২৫২। কোন কবির রচনাধারাকে অনুসরন
করে জ্ঞানদাস পদরচনা করেন? 
উত্তরঃ চন্ডীদাসের । 
২৫৩। জ্ঞানদাসের কত পদ পাওয়া যায়? 
উত্তরঃ পদকল্পতরুতে ১৮৬ টি ভণিতা
আছে। তার মধ্যে ব্রজবুলিতে লেখা
১০৫ টি । 
২৫৪। জ্ঞানদাসের কয়েকটি পদ? 
উত্তরঃ সুখের লাগিয়া এ ঘর বাঁধিনু-
আক্ষেপানুরাগ, রুপ লাগি আঁখি ঝুরে
গুণে মন ভোর-পূর্বানুরাগ, রুপের
পাথারে আঁখি ডুবি সে রহিল-পূর্বরাগ,
বধু তোমার গরবে গরবিনী আমি । 
২৫৫। কোন কবি ‘দ্বিতীয় বিদ্যাপতি’
নামে খ্যাত?
উত্তরঃ গোবিন্দদাস । 
২৫৬। গোবিন্দদাসকে দ্বিতীয়
বিদ্যাপতি আখ্যা কে দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ কবি বল্লভদাস । 
২৫৭। চৈতন্যত্তর পদাবলী সাহিত্যের
শ্রেষ্ঠ কবি কে?
উত্তরঃ গোবিন্দদাস । 
২৫৮। গোবিন্দদাস কোথায় জন্মগ্রহন
করেন?
উত্তরঃ বর্ধমানের কাটোয়ার নিকট
শ্রীখন্ড গ্রামে । 
২৫৯। গোবিন্দদাস কোন সময়ে জন্মগ্রহন
করেন?
উত্তরঃ ১৫৭৩ খ্রিঃ কাছাকাছি । 
২৬০। গোবিন্দদাসের পিতা মাতা? 
উত্তরঃ পিতা- চিরঞ্জীব সেন,
মাতা- সুনন্দা ।
 ২৬১। গোবিন্দদাসের পদবি? 
উত্তরঃ সেন । 
২৬২। গোবিন্দদাসের আদি নিবাস?
 উত্তরঃ কুমারনগরে । 
২৬৩। গোব্বিন্দদাসের মাতামহ কে
ছিলেন?
 উত্তরঃ ‘সংগীত দামোদর’ গ্রন্থ
রচয়িতা শ্রীখণ্ডের দামোদর সেন । 
২৬৪। গোবিন্দদাস রচিত সংস্কৃত
নাটকের নাম কি?
উত্তরঃ ‘সংগীতমাধব’ । 
২৬৫। কোন পর্যায়ের পদ রচনায়
গোবিন্দদাস শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছেন?
উত্তরঃ ‘অভিসার’ । 
২৬৬। গোবিন্দদাসের পদ সংখ্যা কত?
 উত্তরঃ প্রায় আটশত । 
২৬৭। গোবিন্দদাসকে কার ভাবশিষ্য
বলা হয়? 
উত্তরঃ বিদ্যাপতির । 
২৬৮। গোবিন্দদাস কোন ভাবের কবি? 
উত্তরঃ মঞ্জরিভাবের । 
২৬৯। কোন পর্যায়ের পদ রচনায়
গোবিন্দদাস সার্থকতা অর্জন করেননি?
উত্তরঃ বিরহের । 
২৭০। গোবিন্দদাসের দুটি পদ হল? 
উত্তরঃ ‘কন্টকগাড়ি কমলসমপদতল’-অভিসার, ‘নীরদ নয়নে নীর ঘন সিঞ্চনে’-
গৌরচন্দ্রিকা ।
২৭১। ধর্মমঙ্গলের কটি কাহিনী ও কি কি ?
উঃ -২ টি ।ক। রাজা হরিশচন্দ্রের কাহিনী খ। লাউসেনের কাহিনী
২৭২। কে বলেছেন প্রচ্ছন্ন বৌদ্ধ দেবতা ?
উঃ –হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
২৭৩। কার মতে ধর্মঠাকুর সূর্য দেবতা ?
উঃ – ক্ষিতীশ প্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
২৭৪। ধর্মঠাকুরের কিসের দেবতা ?
উঃ –সন্তান লাভ , কুষ্ঠ নিবারন , আর সেই সাথে ফসল উৎপাদনের দেবতা ।
২৭৫। ধর্মের পূজো কোন কোন সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রচলিত ?
উঃ – ডোম , জেলে , নাপিত ইত্যাদি
২৭৬। ধর্মমঙ্গলেরের প্রাচীন কাহিনী কোনটি ?
উঃ – হরিশচন্দ্রের কাহিনী
২৭৭। ধর্মমঙ্গলে কোন যুগের ইতিহাস পাই ?
উঃ – পাল যুগের
২৭৮। ধর্মমঙ্গলে ধর্ম কোন কোন দেবতার সংমিশ্রণে ঘটেছে ?
উঃ – ডোম জাতির দেবতা সূর্য , বৌদ্ধ নিরঞ্জন ও পৌরাণিক বিষ্ণুর ।
২৭৯। কোন মঙ্গল কাব্যের দেবতার নির্দিষ্ট আকৃতি নেই ?
উঃ –ধর্মমঙ্গল
২৮০। ধর্মমঙ্গলের কাহিনী কটি পালায় বিভক্ত ?
উঃ – ১২ টি পালায়
২৮১। লাউসেনের কাহিনী কটি সর্গে বিভক্ত ?
উঃ – ২৪ টি
২৮২। ধর্মমঙ্গলের কোন চরিত্রটি ঐতিহাসিক চরিত্র ?
উঃ – ইছাই ঘোষ
২৮৩। ধর্মমঙ্গলের আদি পুরোহিত কে ?
উঃ – রামাই পণ্ডিত
২৮৪। শূন্যপুরাণ – কে রচনা করেন ?
উঃ – রামাই পণ্ডিত
২৮৫। ধর্মমঙ্গলের আদি কবি কে ? গ্রন্থের নাম কি ? গ্রন্থটির আসল নাম কি ?
উঃ –ময়ূরভট্ট , শ্রীধর্মপুরাণ , আসল নাম হাকন্দপুরান
২৮৬। ধর্মমঙ্গলের একটি খল চরিত্র ?
উঃ –মহামদ
২৮৭। খেলারাম চক্রবর্তীর কাব্যের নাম কি ? রচনাকাল কত ?
উঃ – গৌঢ় কাব্য
২৮৮। রাঢ়ের জাতীয় মহাকাব্য ধর্মমঙ্গল – কে বলেছেন ?
উঃ – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
২৮৯। ঘনরাম চক্রবর্তীর কাব্যের নাম কি ? রচনাকাল কত ?
উঃ – অনাদিমঙ্গল , ১৭১১ খ্রিষ্টাব্দ
২৯০। কোন ধর্মমঙ্গল প্রথম মুদ্রণ সৌভাগ্য লাভ করে ?
উঃ – ঘনরাম চক্রবর্তীর অনাদিমঙ্গল
২৯১। সর্বাধিক প্রচারিত ধর্মমঙ্গলের নাম কি ?
উঃ — ঘনরাম চক্রবর্তীর অনাদিমঙ্গল
২৯২। রামদাস আদকের ধর্মমঙ্গলের নাম কি ?
উঃ – অনাদিমঙ্গল
২৯৩। ধর্মমঙ্গলের উপাস্য দেবতা কে ?
উঃ – ধর্ম দেবতা
২৯৪। সুকুমার সেনের মতে ধর্মমঙ্গলের প্রথম কবি কে ?
উঃ – রূপরাম চক্রবর্তী
২৯৫। গদ্যের দৃষ্টান্ত বর্তমান কোন গ্রন্থে ?
উঃ – শূন্যপুরাণ
২৯৬। ময়ূরভট্টের গ্রন্থ কে প্রকাশ করেন ?
উঃ – বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায়
২৯৭। শূন্যপূরাণের আবিষ্কর্তা কে ?
উঃ – নগেন্দ্রনাথ বসু
২৯৮। শূন্যপুরাণ ছাড়া রামাই পণ্ডিতের অপর একটি গ্রন্থের নাম কি ?
উঃ – ধর্মপূজা বিধান
২৯৯। শূন্যপূরাণের আসল নাম কি ?
উঃ – আগম পুরাণ বা রামাই পণ্ডিতের পদ্ধতি
৩০০। এ যাবৎ কতজন ধর্মমঙ্গলের কবির কথা জানা যায় ?
উঃ – ১৮ জন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top