চর্যাপদ MCQ
১. মুনিদত্ত চর্যাপদের কোন পদটি ব্যাখ্যা করেননি ?
ক) ১১নং পদ
খ) ১২নং পদ
গ) ১৩নং পদ
ঘ) ১৫নং পদ
২. “আপনা মাংসে হরিণা বৈরি”- প্রবাদটি চর্যাপদের কত নং পদে আছে ?
ক) ৬
খ) ৮
গ) ৩৩
ঘ) ২৪
৩. “কাআ তরুবর পাঞ্চ বি ডাল।
চঞ্চল চীএ পৈঠা কাল” – পদটির রচয়িতা কে ?
ক) লুইপা
খ) কাহ্নপা
গ) শবরপা
ঘ) কুক্করীপা
৪. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদের সাথে আরো কয়টি পুঁথি আবিষ্কার করেন ?
ক) ১ টি
খ) ২ টি
গ) ৩ টি
ঘ) ৪ টি
৫. সুকুমার সেনের ‘বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস’ গ্রন্থে কতজন কবির কথা বলা হয়েছে ?
ক) ২৩
খ) ২৪
গ) ২৫
ঘ) ২৬
৬. রাহুল সংকৃত্যায়নের আবিষ্কৃত চর্যাপদ কোথা থেকে প্রকাশিত হয়?
ক) কলকাতা এশিয়াটিক সোসাইটি
খ) পশ্চিমবঙ্গ
গ) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়
ঘ) এলাহাবাদ
৭. বাংলা ভাষার প্রথম কবিতা সংকলন কোনটি ?
ক) চর্যাপদ
খ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
গ) দোহা কোষ
ঘ) বৈষ্ণব পদাবলি
৮. সবচেয়ে বেশি চর্যাপদ পাওয়া গেছে কোন কবির ?
ক) লুই পা
খ) ভুসুকু পা
গ) কাহ্ন পা
ঘ) কুক্করী পা
৯. নবচর্যাপদ আবিষ্কার করেন
ক) শশীভূষণ দাশগুপ্ত
খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
গ) সুকুমার সেন
ঘ) শহীদুল্লাহ
১০. চর্যাপদের ভাষা মৈথিলী বলে দাবি করেছেন
ক) জয়কান্ত মিশ্র
খ) রাহুল সংকৃত্যায়ন
গ) শহীদুল্লাহ
ঘ) সুকুমার সেন
১১. চর্যাপদের পুথিটি যার উপরে লেখা ছিল
ক) চামড়ার পাতায়
খ) তুলোট কাগজে
গ) প্যাপিরাসে
ঘ) তালপাতায়
১২. চর্যাপুথির “চর্য্যাচর্য্যবিনিশ্চয়” নামকরন করেছিলেন ?
ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
খ) বিধুশেখর শাস্ত্রী
গ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
ঘ) বসন্তরঞ্জন রায়
১৩. চর্যাপদ প্রকাশ হয়েছিল “হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা ” নামে, তখন সংকলন গ্রন্থটিতে যেটি অন্তর্ভুক্ত ছিল না
ক) সরহপাদের দোহা
খ) ডাকার্ণবের পুথি
গ) ধর্মাধর্মবিনিশ্চয়
ঘ) কৃষ্ণাচার্যের দোহা
১৪. চর্যাপদকে মৈথিলী ভাষার আদি নিদর্শন কে বলেছেন ?
ক) বিধুশেখর শাস্ত্রী
খ) রাহুল সংকৃত্যায়ন
গ) বিজয়চন্দ্র মজুমদার
ঘ) জয়কান্ত মিশ্র
১৫. পটমঞ্জুরী রাগে রচিত পদের সংখ্যা কয়টি?
ক) ১২টি
খ) ১৩টি
গ) ১১টি
ঘ) ১০টি
১৬. চর্যাপদের ফটোকপি কে প্রকাশ করেন?
ক) অমূল্যচরণ পন্ডিত
খ) মনীন্দ্রমোহন বসু
গ) নীলমণি সমাদ্দার
ঘ) নীলরতন সেন
১৭. চর্যাপদের ভাষা বঙ্গকামরূপী – কার মন্তব্য ?
ক) মহম্মদ শহীদুল্লাহ
খ) ডঃ সুকুমার সেন
গ) পবিত্র সরকার
ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
১৮. চর্যাপদের ভাষাকে ‘সন্ধ্যা দেশের ভাষা’ বলেছেন
ক) পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়
খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
গ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
ঘ) বিধুশেখর শাস্ত্রী
১৯. চর্যাপদের নাম থাকলেও যে কবির পদটি পাওয়া যায়নি –
ক) কুক্কুরি পা
খ) লুই পা
গ) লাড়িডোম্বী পা
ঘ) শবর পা
২০. চর্যাগীতির ভাষা কোন ভাষাগোষ্ঠীর অন্তর্গত?
ক) নব্য ভারতীয় আর্য
খ) প্রাচীন ভারতীয় আর্য
গ) মধ্য ভারতীয় আর্য
ঘ) প্রত্নপ্রাচীন ভারতীয় আর্য
২১. চর্যাপুথির নামকরণ বিষয়ে কোনটি সঠিক নয় ?
ক) বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয়ের মতে ‘আশ্চর্যচর্যাচয়’
খ) প্রবোধচন্দ্র বাগচীর মতে চর্যার আবিষ্কৃত পুথিটির নাম ‘চর্যাশ্চর্যবিনিশ্চয়’
গ) সুকুমার সেনের মতে ‘চর্যাগীতিকোষ’
ঘ) মুনিদত্তের টীকায় চর্যার নাম হিসেবে উল্লেখ আছে ‘চর্যাগীতিকোষবৃত্তি’
২২. চর্যাপদের ভাষাকে আলো-আঁধারি ভাষা বলেছেন
ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
খ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
গ) বিধুশেখর শাস্ত্রী
ঘ) বিজয়চন্দ্র মজুমদার
২৩. চর্যাপদের ভূমিকা রচনা করেন
ক) জাহ্নবী কুমার চক্রবর্তী
খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
গ) মুনিদত্ত
ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
২৪. চর্যাপদে কোন অলংকারের প্রয়োগ সবচেয়ে বেশি ?
ক) উপমা
খ) রূপক
গ) শ্লেষ
ঘ) ব্যতিরেক
২৫. চর্যাপদের প্রথম পদে ব্যবহৃত রাগ
ক) পটমঞ্জরি
খ) রামক্রী
গ) ভৈরবী
ঘ) দেশাখ
২৬. চর্যাপদের শেষ পদে ব্যবহৃত রাগ
ক) পটমঞ্জরি
খ) রামক্রী
গ) কামোদ
ঘ) ভৈরবী
২৭. শুদ্ধাশুদ্ধ নির্ণয় করুন :
১. চর্যাপদে নাভিতে অবস্থিত চক্রের নাম– নির্মানচক্র (আনন্দ)
২. কন্ঠে অবস্থিত চক্রের নাম — সম্ভোগচক্র (বিরমানন্দ)
৩. হৃদয়ে অবস্থিত চক্রের নাম — ধর্মচক্র (পরমানন্দ)
৪. মস্তিস্কে অবস্থিত চক্রের নাম — সহজচক্র বা মহাসুখ চক্র (সহজানন্দ)
ক) শুদ্ধ, শুদ্ধ, অশুদ্ধ, অশুদ্ধ
খ) শুদ্ধ, অশুদ্ধ, শুদ্ধ, অশুদ্ধ
গ) অশুদ্ধ, শুদ্ধ, অশুদ্ধ, শুদ্ধ
ঘ) সবগুলি শুদ্ধ
২৮. চর্যাপদের পুথি আবিষ্কৃত হয়েছিল
ক) ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে
খ) ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে
গ) ১৩১৬ বঙ্গাব্দে
ঘ) ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে
২৯. “হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা ” পুস্তিকাকারে প্রথম প্রকাশিত হয়
ক) ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে
খ) ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে
গ) ১৩১৩ বঙ্গাব্দে
ঘ) ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে
৩০. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত চর্যাপদের টীকা রচনা করেন
ক) আচার্য পাদ
খ) মুনিদত্ত
গ) কীর্তিচন্দ্র
ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
৩১. চর্যাগীতির তিব্বতি অনুবাদের টীকা আবিষ্কার করেন
ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
খ) মুনিদত্ত
গ) কীর্তিচন্দ্র
ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
৩২. চর্যাগীতির তিব্বতি অনুবাদের টীকা রচনা করেন
ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
খ) মুনিদত্ত
গ) কীর্তিচন্দ্র
ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
৩৩. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী আবিষ্কৃত চর্যাপুথির মলাটে ‘চর্য্যাচর্য্যটীকা’ নামটি যে হরফে লেখা ছিল
ক) নাগরী
খ) দেবনাগরী
গ) প্রত্নবাংলা
ঘ) রোমান
৩৪. চর্যাপদ মূলত
ক) গানের সংকলন
খ) কবিতার সংকলন
গ) প্রবন্ধের সংকলন
ঘ) কোনোটিই নয়
৩৫. চর্যাপদের ভাষা যে বাংলা সেটি প্রথম কে প্রমাণ করেন ?
ক) সুকুমার সেন
খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
গ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
ঘ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
৩৬. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কাকে চর্যাপদের আদি কবি বলে মনে করেন
ক) লুই পা
খ) কাহ্ন পা
গ) ভুসুকু পা
ঘ) শবর পা
৩৭. ভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে চর্যাপদ রচিত হয়েছে
ক) অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে
খ) নবম থেকে একাদশ শতাব্দীর মধ্যে
গ) দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে
ঘ) একাদশ থেকে ত্রয়োদশ শতাব্দীর মধ্যে
৩৮. মুনিদত্ত যে ভাষায় চর্যাপদের টীকা রচনা করেন
ক) প্রাকৃত
খ) প্রাকৃত
গ) বাংলা
ঘ) সংস্কৃত
৩৯. ভুসুকু পা চর্যার কতগুলি পদ রচনা করেন
ক) ৮টি
খ) ১৩ টি
গ) ৩ টি
ঘ) ৪ টি
৪০. চর্যার কতজন কবি একটি করে পদ রচনা করেছেন
ক) ১৪ জন
খ) ১৫ জন
গ) ১৬ জন
ঘ) ১৭ জন
৪১. “দুলি দুহি পিটা ধরণ ন জাই
রুখের তেন্তুলি কুম্ভীরে খাঅ”
–পঙক্তি দুটির রচয়িতা হলেন
ক) কাহ্ন পা
খ) কুক্করী পা
গ) ভুসুকু পা
ঘ) ঢেণ্ঢণ পা
৪২. পন্ডিত রাহুল সাংস্কৃতায়নের মতে সিদ্ধাচার্যদের আদি গুরু হলেন
ক) কাহ্ন পা
খ) লুই পা
গ) ভুসুকু পা
ঘ) সরহ পা
৪৩. ‘ চতুরাবরণ’ নামক গ্রন্থটি রচনা করেন
ক) কাহ্ন পা
খ) লুই পা
গ) ভুসুকু পা
ঘ) সরহ পা
৪৪. “উঁচা উঁচা পাবত তঁহি বসই সবরী বালী”– পদটির রচয়িতা
ক) কাহ্ন পা
খ) শবর পা
গ) ভুসুকু পা
ঘ) সরহ পা
৪৫. “আজি ভুসুকু বঙ্গালী ভইলী” — ভুসুকু পার এটি কত নম্বর পদ ?
ক) ২৭ নং
খ) ৪৯ নং
গ) ২৩ নং
ঘ) ৮ নং
৪৬. যত সংখ্যক চর্চাগীতিতে পদ্মা নদীর কথা আছে
ক) ২৭ নং
খ) ৪৯ নং
গ) ২৩ নং
ঘ) ৮ নং
৪৭. “টালত মোর ঘর নাহি পড়বেষী
হাড়ীত ভাত নাহি নিতি আবেশী” — পদটির রচয়িতা
ক) ঢেণ্ঢণ পা
খ) শবর পা
গ) ভুসুকু পা
ঘ) সরহ পা
৪৮. “নাচন্তি বাজিল গান্তি দেবী
বুদ্ধনাটক বিসমা হোই” — যত সংখ্যক পদের অন্তর্গত
ক) ২৭ নং
খ) ৩৯ নং
গ) ২৩ নং
ঘ) ১৭ নং
৪৯. চর্যাপদের কোন পদটির শেষাংশ পাওয়া যায় নি ?
ক) ২৭ নং
খ) ৪৯ নং
গ) ২৩ নং
ঘ) ১৭ নং
৫০. চর্যার কত সংখ্যক পদে ‘বঙ্গ’ শব্দের উল্লেখ পাওয়া যায় ?
ক) ২৭ সংখ্যক
খ) ৩৯ সংখ্যক
গ) ২৩ সংখ্যক
ঘ) ১৭ সংখ্যক
উত্তর জানার জন্য মকটেস্ট দিন👇
MCQ hএর উত্তরগুলো পেলে উপকৃত হতাম।
Ashim