ব্যাকরণ (নবম শ্রেণি)

প্রত্যয় প্রত্যয় : ‘প্রত্যয়’ সাধারণ অর্থ হল বিশ্বাস । ‘প্রত্যয়’ শব্দটির অভিধানিক অর্থ হল প্রতীতি। প্রত্যয়ের ব্যুৎপত্তি বিশ্লেষণ করলে পাওয়া

  শব্দভাণ্ডার তৎসম শব্দ : যেসব শব্দ  সংস্কৃত থেকে অপরিবর্তিতভাবে বাংলায় এসেছে সেগুলোকে তৎসম শব্দ বলা হয়।  তৎ =সংস্কৃত, সম=সমান

                  অব‍্যয়  যে সকল শব্দ লিঙ্গ-বচন-পুরুষ- বিভক্তি-ভেদে কোনো রূপান্তর ঘটে না তাকে  অব্যয় 

  ধাতু : ক্রিয়াপদের  মূল অবিভাজ্য অংশকে  ধাতু বলে।  যেমন- পড়ি,পড়ছি,পড়ব,পড়ছে প্রভৃতি  ক্রিয়াপদের পড়্ হল ধাতু। ধাতুর শ্রেণিবিভাগ : শব্দের মতো

স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জনসন্ধি বিসর্গ  সন্ধি : বিসর্গের সঙ্গে স্বরধ্বনি বা ব্যঞ্জনধ্বনি যুক্ত হয়ে যে সন্ধি হয় তাকে বিসর্গ সন্ধি বলে।  সূক্ষ্ম বিচারে

  ব‍্যঞ্জনসন্ধি : ব‍্যঞ্জনে ব‍্যঞ্জনে বা ব‍্যঞ্জনে স্বরে যে মিলন তাই ব‍্যঞ্জন‌সন্ধি। স্বরের সঙ্গে ব্যঞ্জনের, ব্যঞ্জনের সঙ্গে স্বরের বা ব্যঞ্জনের সঙ্গে

           সন্ধি  : স্বরসন্ধি ‘সন্ধি’ শব্দটির অর্থ হল মিলন ।   হিম+আলয় = হিমালয়  হ্+ই+ম্+অ  + 

বিশেষণ পদ ও তার শ্রেণিবিভাগ  বিশেষণ কী ? যা কোন কিছুকে বিশিষ্ট করে তাকে বিশেষণ বলে। বিশেষণ শুধু যে বিশেষ্যকেই