ব্যাকরণ

বর্ণ-বিশ্লেষণ : শব্দের অন্তর্গত বর্ণগুলিকে ক্রমানুযায়ী বিচ্ছিন্ন করে দেখানোর নাম বর্ণ-বিশ্লেষণ। যেসব স্বর ও ব্যঞ্জনের সংযোগে কোনো একটি শব্দ গঠিত […]

 ■ দল বা অক্ষর : ধ্বনি, বর্ণ ও অক্ষরকে আমরা ধ্বনিবিজ্ঞান সম্পর্কে একই জিনিস মনে করি। আসলে এগুলো একই জিনিস

শব্দের শ্রেণিবিভাগ: শব্দ কী ? বিভিন্ন বর্ণ দিয়ে তৈরি, যাদের নির্দিষ্ট অর্থ থাকে যা বাক্যে ব্যবহৃত হয় তাকে শব্দ বলে।

  শব্দভাণ্ডার তৎসম শব্দ : যেসব শব্দ  সংস্কৃত থেকে অপরিবর্তিতভাবে বাংলায় এসেছে সেগুলোকে তৎসম শব্দ বলা হয়।  তৎ =সংস্কৃত, সম=সমান

                  অব‍্যয়  যে সকল শব্দ লিঙ্গ-বচন-পুরুষ- বিভক্তি-ভেদে কোনো রূপান্তর ঘটে না তাকে  অব্যয় 

  ধাতু : ক্রিয়াপদের  মূল অবিভাজ্য অংশকে  ধাতু বলে।  যেমন- পড়ি,পড়ছি,পড়ব,পড়ছে প্রভৃতি  ক্রিয়াপদের পড়্ হল ধাতু। ধাতুর শ্রেণিবিভাগ : শব্দের মতো

স্বরসন্ধি, ব্যঞ্জনসন্ধি বিসর্গ  সন্ধি : বিসর্গের সঙ্গে স্বরধ্বনি বা ব্যঞ্জনধ্বনি যুক্ত হয়ে যে সন্ধি হয় তাকে বিসর্গ সন্ধি বলে।  সূক্ষ্ম বিচারে

   প্রশ্নোত্তরে  কারক ১। “ক্রিয়ান্বয়ী কারকম্” কথাটি কে বলেছেন? উত্তর: “ক্রিয়ান্বয়ী কারকম্” কথাটি বলেছেন  পাণিনি। ২। কারক কথাটির ব্যুৎপত্তি বা

 পদান্তর  বা পদ পরিবর্তন  বিশেষ্য  থেকে বিশেষণ এবং বিশেষণ থেকে বিশেষ্যে পরিবর্তিত করাকে পদান্তর বা  পদ পরিবর্তন বলে । আমরা

  ব‍্যঞ্জনসন্ধি : ব‍্যঞ্জনে ব‍্যঞ্জনে বা ব‍্যঞ্জনে স্বরে যে মিলন তাই ব‍্যঞ্জন‌সন্ধি। স্বরের সঙ্গে ব্যঞ্জনের, ব্যঞ্জনের সঙ্গে স্বরের বা ব্যঞ্জনের সঙ্গে