এককথায় প্রকাশ :
বা বাক্য সংকোচন
১) অকালে পক্ব হয়েছে যা—অকালপক্ব।
২) অক্ষির অগোচরে—পরোক্ষ।
৩) অক্ষির সম্মুখে—প্রত্যক্ষ।
৪) অক্ষীর সমীপে : সমক্ষ
৫) অগ্রে গমন করে যে—অগ্রগামী।
৬) অগ্রে জন্মগ্রহণ করেছে যে : অগ্রজ
৭) অগভীর সতর্ক নিদ্রা:কাকনিদ্রা
৮) অতি দীর্ঘ নয়—নাতিদীর্ঘ।
৯) অতি শীতলও নয় অতি উষ্ণও নয়—নাতিশীতোষ্ণ।
১০) অনেক কষ্টে ভিক্ষা পাওয়া যায় যখন—দুর্ভিক্ষ।
১১) অনেকের মধ্যে একজন—অন্যতম।
১২) অনুসন্ধান করার ইচ্ছা— অনুসন্ধিৎসা।
১৩) অভিজ্ঞতার অভাব যার— অনভিজ্ঞ।
১৪) অহংকার করে যে—অহংকারী।
১৫) অহংকার নেই এমন—নিরহংকার।
১৬) অল্প ব্যয় করে যে—মিতব্যয়ী।
১৭) অবশ্যই যা ঘটবে—অবশ্যম্ভাবী।
১৮) অণুকে দেখা যায় যার দ্বারা : অণুবীক্ষণ
১৯) অতর্কিত অবস্থায় আক্রমণকারী :
আততায়ী
২০) অতি কষ্টে যা নিবারণ করা যায় :
দুর্নিবার
২১) অতিথির আপ্যায়ন : আতিথ্য
২১) অতীত কাহিনী : ইতিহাস
২২) অধিক উক্তি : অত্যুক্তি
২৩) অনুকরণ করার ইচ্ছা : অনুচিকীর্ষা
২৪) অনুকরণ করতে ইচ্ছুক : অনুচিকীর্ষু
২৫) অপকার করার ইচ্ছা : অপচিকীর্ষা
২৬) অপকারের অনিচ্ছা: অনপচিকীর্ষা
২৭) অবশ্যই যা হবে : অবশ্যম্ভাবী
২৮) অরিকে দমন করে যে : অরিন্দম
২২) অরিকে জয় করেছে যে : অরিজিৎ
৩০) অসূয়া নেই এমন নারী : অনুসূয়া
৩১) অগ্রপশ্চাৎ না ভেবে যে কাজ করে : অবিমৃষ্যকারী
৩২) অতিক্রমের যোগ্য : অতিক্রমণীয়
৩৩) অতিক্রম করা যা কষ্টকর : দূরতিক্রম্য
৩৪) অতিক্রম করে যে গমনকারী : অতিগ
৩৫) অন্য উপায় নেই যার : অনন্যোপায়
৩৬) অন্য কাল : কালান্তর
৩৭) অন্য কারো প্রতি আসক্ত হয় না যে নারী : অনন্যা
৩৮) অন্য দিকে মন নেই যার : অনন্যমনা
৩৯) অন্য দেশ : দেশান্তর
৪০) অন্য ভাষায় রূপান্তরিত : অনূদিত
৪১) অর্ধেক রাজী : নিমরাজী
৪২) অল্প কথা বলে যে : অল্পভাষী/ মিতভাষী
৪৩) অল্পক্ষণের জন্য : ক্ষণিক
৪৪) অশ্বের ডাক : হ্রেষা
৪৫) অধ্যয়নের বিরতি : অনধ্যায়
৪৬) অগ্রসর হয়ে অভ্যর্থনা : প্রত্যুদ্গমন
৪৭) অশ্রুর দ্বারা সিক্ত : অশ্রুসিক্ত
৪৮) অস্ত্রের দ্বারা উপচার : অস্ত্রোপচার
৪৯) অভ্রকে লেহন করে যে : অভ্রংলিহ
৫০) অভিলষিত বিষয়ে সিদ্ধিলাভ : ইষ্টসিদ্ধি
৫১) অভীষ্ট বস্তুর প্রাপ্তি : ইষ্টাপত্তি
৫২) অভীষ্ট লাভের জন্য পূজা: পুরশ্চরণ
৫৩) অণু থেকে প্রস্তুত: আণবিক
৫৪) অবাঞ্ছনীয় প্রবেশ: অনুপ্রবেশ
৫৫) অলব্ধ বিষয়লাভ ও লব্ধ বিষয় রক্ষা: যোগক্ষেম
৫৬)অপরের গুণ গ্রহণ করে যে: গুণগ্রাহী
৫৭)অন্তরে অপ যার: অন্তরীপ
৫৮)অভ্যাস নেই যার : অনভ্যাস
৫৯)অবলীলার সঙ্গে : সাবলীল
৬০)অন্য গতি না থাকায় : অগত্যা
৬১)অবধানতার সঙ্গে : সাবধান
৬২)অংশ আছে যার : অংশীদার
৬৩)অন্যের অনুগ্রহে পালিতা : পরভৃতিকা
৬৪)অন্যের উপর নির্ভরশীল গাছ : পরগাছা
৬৫)অস্ত যাচ্ছে যা : অস্তায়মান
৬৬)অশ্রু বিগলিত হচ্ছে যার : গলদশ্রূ
৬৭)অবিবাহিত রাখা যায় না যে কন্যাকে: অরক্ষণীয়া
৬৮)অত্যন্ত আগ্রহান্বিত:লালায়িত
৬৯)অরুণের পুত্র : আরুণি
৭০)অর্জুনের পুত্র : আর্জুনি
৭১)অরণ্য জাত : আরণ্যক
৭২)অদিতির পুত্র : আদিত্য
৭৩)অগ্নি সম্বন্ধীয় : আগ্নেয়
৭৪)অগ্রে গণনার যোগ্য : অগ্রগণ্য
৭৫)অতি দীর্ঘ নয় : নাতিদীর্ঘ
৭৬)অতি লজ্জাশীলা বধূ : কলাবধূ
৭৭)অলৌকিক শক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি : অতিমানব
৭৮)অন্তসলিলা নদী: ফল্গু
৭৯)অন্যের হয়ে সই করা: বকলম
৮০)অচ্ছ উদক যার : অচ্ছোদ
৮১)অলংকারের শব্দ: শিঞ্জন/টুংকার
৮২)অবজ্ঞায় নাক উঁচু করে যে: উন্নাসিক
৮৩)অস্থায়ীভাবে থাকার স্থান : বাসা
৮৪)অত্রিমুণির স্ত্রী: আত্রেয়ী
৮৫)অসূয়া নেই যার: অনসূয়া
৮৬)অশ্ব রাখার স্থান: আস্তাবল/মন্দুরা
৮৭)অনুরাগ দূর হয়েছে যার: বীতরাগ
৮৮)অতি কোমল অল্প বয়সী সুন্দর বালক: সুকুমার
৮৯)অতি দুর্বৃত্ত ব্যক্তি: শয়তান
৯০)অতিরিক্ত মূল্য যার: দুর্মূল্য/মহার্ঘ
৯১)অতিরিক্ত সাহস যার: দুঃসাহসী
৯২)অত্যন্ত অর্থলোভী ও কৃপণ: অর্থপিশাচ
৯৩) অত্যন্ত ঘন বসতিযুক্ত : ঘিঞ্জি
৯৪)অত্যন্ত বেশি ভোজনে সমর্থ: ভোজনপটু
৯৫)অঙ্গ নেই যার: অনঙ্গ
৯৬)অপনয়ন করেন যিনি : অপনেতা
৯৭)অমাবস্যা-পূর্ণিমার জোয়ার : কটাল,কোটাল
৯৮)অদ্রবকে দ্রব করার কাজ: দ্রবীকরণ
৯৯)অতিশয় চঞ্চল: ব্যালোল
১০০)অতিশয় তরুণ: যবিষ্ঠ
আ
১) আগমনের কোনো তিথি নেই যার :
অতিথি
২)আগুনের ফুলকি : স্ফুলিঙ্গ
৩)আমিষের অভাব : নিরামিষ
৪ )আজন্ম শত্রু : জাতশত্রু
৫)আট মাসে জন্ম যার : আটাশে
৬) আদব কায়দা জানে না যে : বেয়াদব
৭)আদি নেই যার : অনাদি
৮)আনন্দের সঙ্গে বর্তমান : সানন্দ
৯)আপনার বর্ণ লুকায় যে : বর্ণচোরা
১০)আমৃত্যু যুদ্ধ করে যে : সংশপ্তক
১১)আবক্ষ জলে নেমে স্নান : অবগাহন
১২) আরোগ্য হওয়া কঠিন এমন : দুরারোগ্য
১৩)আশীতে বিষ যার : আশীবিষ
১৪)আয় অনুসারে ব্যয় করে যে : মিতব্যয়ী
১৫)আকাশে চরে যে : খেচর
১৬)আকাশে গমন করে যা : বিহগ/ বিহঙ্গ
১৭ )আত্ম বিষয়কেই সর্বস্ব বলে মনে করে : আত্মসর্বস্ব
১৮)আদি হতে অন্ত পর্যন্ত : আদ্যন্ত/আদ্যোপান্ত
১৯)আপনাকে যে হত্যা করে : আত্মঘাতী
২০)আগে যা চিন্তা করা যায়নি: অচিন্ত্যপূর্ব
২১)আগে যা শোনা যায়নি: অশ্রুতপূর্ব
২২)আরোগ্য হওয়া কঠিন যা: দুরারোগ্য
২৩)আমৃত্যু যুদ্ধ করে যে: সংশপ্তক
২৪)আকাশ পথে যে যান ব্যবহার করা যায়—নভোযান।
২৫)আচারে নিষ্ঠা আছে যার— আচারনিষ্ঠ।
২৬)আয়ুর পক্ষে হিতকর: আয়ুষ্য
২৭)আপনার বর্ণ লুকায় যে— বর্ণচোরা।
২৮)আকাশে উড়ন্ত ধূলিরাশি : ধূলিপটল
২৯)আকাশ ও পৃথিবী : ক্রন্দসী
৩০)আহারে সংযম আছে যার: মিতাহারী
৩১)আটপ্রহর পরার মতো : আটপৌরে
৩২)আরোহণ করে আছে যে: আরূহ
৩৩)আলাপ করতে তৎপর — আলাপী।
৩৪) আলোচনার বিষয়বস্তু — আলোচ্য।
৩৫)আপনাকে ভুলে থাকে যে — আপনভোলা।
৩৬)আঠা যুক্ত আছে যাতে — আঠালো।
৩৭)আলো ছড়ায় যে পাখি — আলোর পাখি।
৩৮)আস্ত অজকে গ্রাস করে যে: অজগর
৩৯)আশ্রয় করার যোগ্য: অনুজীব্য
৪০) আধারস্থ বস্তু : আধেয়
৪১)আদর পাচ্ছে যে: আদ্রিয়মাণ
৪২)আকাশ-মারফত প্রেরিত বাণী: আকাশবাণী
৪৩)আদবকায়দা জানে না যে: বেয়াদব
৪৪)আমার মতো দেখায় যাকে: মাদৃশ
৪৫)আগন্তুকের সম্মানে দণ্ডায়মান হওয়া :প্রত্যুত্থান
৪৬) আগন্তুকের সম্মানে সম্যক উত্থিত: প্রত্যুত্থিত
৪৭)আঘাতকারীকে হত্যা করে যে:প্রতিহন্তা
৪৮)আরম্ভ করছে যে: আরভমাণ
৪৯)আরম্ভ হচ্ছে যার:আরভ্যমাণ
৫০)আনুষ্ঠানিক ক্রিয়াকলাপ দ্বারা বেদপাঠ: স্বাধ্যায়
ই
১)ইন্দ্রকে জয় করেছে যে : ইন্দ্রজিৎ
২) ইন্দ্রিয়কে জয় করেছেন যিনি :
জিতেন্দ্রিয়
৩)ইতিহাস রচনা করেন যিনি :
ঐতিহাসিক
৪)ইহার তুল্য বা সদৃশ : ঈদৃশ
৫)ইচ্ছামত কাজ বা আচরণ যে করে :
স্বেচ্ছাচারী
৬)ইচ্ছার অনুরূপ বা অধীন : ঐচ্ছিক
৭)ইষ্টকে অতিক্রম না করে : যথেষ্ট
৮)ইরাবতে জাত : ঐরাবত
৯)ইহকাল সমন্ধীয় : ঐহিক
১০)ইন্দ্রজাল জানেন যিনি: সৌভিক/ঐন্দ্রজালিক
ঈ
১) ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস আছে যার— আস্তিক।
২)ঈশ্বরের অস্তিত্বে বিশ্বাস নেই যার— নাস্তিক।
৩)ঈষৎ পীতবর্ণ : আপীত
৪)ঈষৎ রক্তবর্ণ : আরক্ত
৫)ঈষৎ নীল রঙবিশিষ্ট: আনীল
৬)ঈষৎ আমিষ্য গন্ধবিশিষ্ট : আঁষেটে
৭)ঈষৎ রুগ্ন : রোগাটে
৮)ঈষৎ মুক্ত : আমুক্ত
৯)ঈশ্বরের ভাব :ঐশ্বর্য
১০)ঈশ্বরের বিষয়ে: ঐশ্বরিক
উ
১)উচিত নয় যা : অনুচিত
২)উপকার স্বীকার করে না যে : অকৃতজ্ঞ
৩)উপকারীর অপকার করে যে : কৃতঘ্ন
৪)উদিত হয়নি যা : অনুদিত
৫)উদিত হচ্ছে এমন : উদীয়মান
৬)উপন্যাস রচয়িতা : ঔপন্যাসিক
৭)উপস্থিত আছে যা : বর্তমান
৮) উপস্থিত বুদ্ধি আছে যার :
প্রত্যুৎপন্নমতি
৯)উভয় হাত যার সমান চলে : সব্যসাচী
১০)উড়ন্ত পাখির ঝাঁক : বলাকা
১১)উৎসবের নিমিত্ত নির্মিত গৃহ : মণ্ডপ
১২)উর্বর নয় যা : ঊষর
১৩)উল্লেখ করা হয় না যা : উহ্য
১৪)উল্লেখ নেই অথচ যার অস্তিত্ব স্বীকার করা হয় : ঊহ্য
১৫)উপায় নেই যার—নিরুপায়।
১৬)উপকার করেন যিনি—উপকারক।
১৭)উচ্চারণ করা যায় না যা :অনুচ্চার্য
১৮)উচ্চকণ্ঠে গীত:উদ্ গীত
১৯)উপমা নেই যে নারীর: নিরুপমা
২০)উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া ধন সম্পদ: রিক্ থ/ঋক্ থ
ঊ
১)ঊর্ণ নাভিতে যার : ঊর্ণনাভ
২)ঊর্ধ্ব দিকে গতি যার : ঊর্ধ্বগতি
৩)ঊর্ধ্ব দিকে বিচরণ করে যে : ঊর্ধ্বচারী
৪) ঊর্ধ্ব বাহু যার : উদ্বাহু
৫)ঊর্ধ্ব থেকে নেমে আসা : অবতরণ
ঋ
১)ঋণ গ্রহণ করে যে : অধমর্ণ
২)ঋণ দেয় যে : উত্তমর্ণ
৩)ঋণ শোধে অসমর্থ যে : দেউলিয়া
৪)ঋণগ্রস্ত অবস্থা : ঋণিতা
৫) ঋণী নন যিনি: অঋণী
৬)ঋষির উক্তি :আর্য
৭)ঋজুর ভাব: আর্জব
৮)ঋতুর সম্বন্ধে: আর্তব
৯)ঋষির মতো: ঋষিতুল্য
১০)ঋতুতে ঋতুতে যিনি যজ্ঞ করেন: ঋত্বিক্
এ
১)এইমাত্র জন্ম যার : সদ্যোজাত
২)একস্থান থেকে অন্যস্থানে ঘুরে বেড়ায় যে : যাযাবর
৩)এক যুগের শেষ ও অন্য যুগের শুরু :
যুগসন্ধি
৪) একবার সন্তান প্রসব করেন যিনি :
কাকবন্ধ্যা
৫) একবার শুনলেই যার মনে থাকে :
শ্রুতিধর
৬)একদিকে গোঁ যার : একগুঁয়ে
৭)এখনও যার শত্রু জন্মায়নি : অজাতশত্রু
৮)একই সময়ে বর্তমান : সমসাময়িক
৯) একই সঙ্গে : যুগপৎ
১০) একই মায়ের পুত্র : সহোদর
১১) একই কালে বর্তমান : সমকালীন
১২)একই গুরুর শিষ্য : সতীর্থ
১৩) একই বিষয়ে নিবিষ্ট চিত্ত যার :একাগ্রচিত্ত
১৪)এখন ভস্মে পরিণত হয়েছে :ভস্মীভূত
১৫)একের ভাব: একতা/ঐক্য
১৬)একমত হওয়ার ভাব: ঐকমত
১৭)একতানের ভাব: ঐকতান
১৮)একবার ফল দিয়ে মরে যায় যে গাছ:ওষধি
১৯)একদিনেই তিনটি তিথির সংযোগ:ত্র্যহস্পর্শ
২০)এক ভাষার মধ্যে অন্য ভাষার প্রয়োগ:বুকনি
ঐ
১) ঐশ্বর্যের অধিকারী যিনি :ঐশ্বর্যবান
২)ঐতিহাসিক কালের পূর্ববর্তী :
প্রাগৈতিহাসিক
ও
১) ওজন করে যে :তৌলিক
২)ওজন পরিমাপক : তুলাদণ্ড
ঔ
১)ঔষধি থেকে জাত : ঔষধ
ক
১) কথায় পটু : বাগীশ
২)কথা যে বলতে পারে না : অবলা
৩)কথায় যা প্রকাশ করা যায় না :
অনির্বচনীয়
৪) কন্যার পুত্র : দৌহিত্র
৫) কন্ঠ পর্যন্ত : আকণ্ঠ
৬)কোথাও উঁচু কোথাও নিচু : বন্ধুর
৭) ক্রমাগত দুলছে এমন : দোদুল্যমান
৮)কুবেরের ধন রক্ষক : যক্ষ
৯) কুৎসিত আকার যার : কদাকার
১০) কৃষি যার জীবিকা : কৃষিজীবী
১০)কোনো উপকারে আসে না যে গাছ : আগাছা
১১) কোনো কিছু থেকেই যে ভীত নয় :
অকুতোভয়
১২)কোনো কিছু পাবার ইচ্ছা : লিপ্সা
১৩)কোনো বিষয়ে নতুন পথ নির্দেশ করে যে : পথিকৃৎ
১৪) ক্ষণস্থায়ী প্রভা যার : ক্ষণপ্রভা
১৫) ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছে যা : ক্ষয়মান
১৬) ক্ষমা পাওয়ার যোগ্য : ক্ষমার্হ
১৭)কর্মে অতিশয় দক্ষ : কর্মঠ
১৮)ক্রমশই বর্ধিত হচ্ছে যা : ত্রমবর্ধমান
১৯)কেউ জানতে না পারে এই রূপ ভাবে : অজ্ঞাতসারে
২০)ক্রমকে বজায় রেখে : যথাক্রমে
২১)ক্রমে এসেছে : ক্রমাগত
২২) কোকিলের ডাক : কুহু
২৩)কম কথা বলে যে : মিতভাষী
২৪)কল্পনা করা যায় না এমন : অকল্পনীয়।
২৫)কষ্টে গমন করা যায় যেখানে—দুর্গম।
২৬) কোথাও উঁচু কোথাও নিচু—বন্ধুর।
২৭) কী করতে হবে তা বুঝতে না পারা—কিংকর্তব্যবিমূঢ়
২৮) কূলের সমীপে—উপকূল।
২৯)কর্ম সম্পাদনে পরিশ্রমী—কর্মঠ।
৩০)কল্পনা করা যায় না এমন—অকল্পনীয়।
৩১)কখনও সূর্যের মুখ দেখেনি যে নারী: অসূর্যম্পশ্যা
৩২)কন্যা নেই এমন মা: অপুত্রিকা
৩৩)কুল ও শীল সম্পর্কে কিছু জানা যায় না যার : অজ্ঞাতকুলশীল
৩৪)কামনা সিদ্ধ হয়নি যার : অকৃতকাম
৩৫)কেশ সম্বন্ধীয়: কৈশিক
৩৬)কৃত্তিই বাস যার: কৃত্তিবাস
৩৭)কীর্তিতে বাস যার: কীর্তিবাস
৩৮)কানের পাশে লম্বিত কেশগুচ্ছ:কাকপক্ষ
৩৯)করা উচিত বা করা যোগ্য: কর্তব্য/করণীয়
৪০)ক্ষতি করে যে: ক্ষতিকর
৪১)কর দেয় যে : করদ
৪২)ক্রয় করার যোগ্য: ক্রেয়
৪৩)কুমারী মাতার সন্তান: কানীন
৪৪)কাঁচা মাংস: ক্রব্য
৪৫)কুম্ভ নির্মাণ করে যে : কুম্ভকার
৪৬)ক্ষমা করবার ইচ্ছা: চিক্ষমিষা
৪৭)কাঠ চিরিবার মজুরি:চেরাই
৪৮)কয়েকটি গ্রাম বা মৌজার সমষ্টি: ডিহি
৪৯)কুকরের ডাক: বুক্কন
৫০)কবিতায় কবির পরিচয় জ্ঞাপক উক্তি : ভণিতা
খ
১)খেলার পুতুল: ক্রীড়নক
২)খে (আকাশে) চরে যে : খেচর
৩)খুশি করার ইচ্ছা: প্রিয়চিকীর্ষা
৪)খেয়া পার করে যে : পাটনী
৫)খ্যাতি আছে যার : খ্যাতিমান
গ
গুরুগৃহে বাস করে যে: অন্তেবাসী
গানের ধুয়া ও আভোগের মধ্যবর্তী অংশ: অন্তরা
গজের মুখের মত মুখ যার : গজানন
গবাদি পশুর পাল : বাথান
গভীর জ্ঞান : প্রজ্ঞা
গোচরে নয় যা : অগোচরে
গোপনে সংবাদ সংগ্রহকারী : গুপ্তচর
গরুর পা থেকে ধূলো ওড়ে যখন :গোধূলি
গরুর মুখের মতো মুখ : গোমুখ
গরুর ডাক : রম্ভা
গ্রীবা যার সুন্দর : সুগ্রীব
গভীর রাত্রি : নিশীথ
গাঢ় লাল : আরক্ত
গণপতির উপাসক: গাণপত্য
গঙ্গার পুত্র: গাঙ্গেয়
গুরুর মতো : গুরুতুল্য
গ্রন্থ রচনা করেন যিনি: গ্রন্থকার
গণিত শাস্ত্র যানেন যিনি: গাণিতিক
গদ্যপদ্যময় রচনা: চম্পূ
গমন করতে পারে যাহা : জঙ্গম
গমন করে না যে : নগ
গোপন করবার ইচ্ছা: জুঘুক্ষা
গমন করবার ইচ্ছা : জিগমিষা
গ্রহণ করবার ইচ্ছা: জিঘৃক্ষা
গ্রন্থাদির টীকা: দীপিকা
গো – দহন করে যে কন্যা: দুহিতা
গ্রন্থশেষে কবিনাম ও রচনাকালের উল্লেখ: পুষ্পিকা
গাঢ়বন্ধ চতুর্দশপদী কবিতা-বিশেষ: সনেট
গুণ না দেখিয়া কেবল দোষই দেখে যে: দোষৈকদর্শী
গণ্ডারের মেরুদণ্ডে প্রস্তুত ধনু : গাণ্ডীব
ঘ
ঘুরছে যা : ঘূর্ণমান
ঘোষের সন্তান: ঘোষজা
ঘোষের স্ত্রী: ঘোষজায়া
ঘ্রাণের যোগ্য : ঘ্রেয়
ঘুমাচ্ছে যে : ঘুমন্ত
ঘটনার বিবরণ দান : প্রতিবেদন
» ঘরের অভাব যার : হা-ঘরে
» ঘৃণার যোগ্য : ঘৃণ্য
» ঘরে পালিত যে জামাই : ঘর জামাই
» ঘর নেই যার : হা-ঘর
চ
চিন্তা করা যায় না যা : অচিন্ত্য
চতুরঙ্গ সেনাবিশিষ্ট বাহিনী : অক্ষৌহিণী
চকচক করার ভাব: চাকচক্য
চৈত্র মাসের ফসল: চৈতালি
চতুর্দশপদী কবিতা : সনেট
» চতুর্দিকে প্রচার : সম্প্রচার
» চক্ষু লজ্জা নেই যার : চশমখোর
» চার রাস্তার মিলনস্থল : চৌরাস্তা
» চার পা বিশিষ্ট : চৌপায়া
» চুষে খেতে হয় এমন : চোষ্য
» চোখের জল : অশ্রু
» চিবিয়ে খেতে হয় যা : চর্ব্য
» চক্ষুর সম্মুখে : চাক্ষুষ
» চক্ষুর আড়ালে : পরোক্ষ
» চিরস্থায়ী নয় যা : নশ্বর
» চিরকালব্যাপী স্থায়ী : চিরস্থায়ী
চোখে যার লজ্জা নেই— চশমখোর।
চিরদিন মনে রাখার যোগ্য -চিরস্মরণীয়।
৮৪. চালচলনের উৎকর্ষ — সভ্যতা।
২০৮. চিত্রকর্মের কাঠামো — নকশা।
ছ
ছাত্রের মতো : ছাত্রতুল্য
ছোটোছোটো ডালপালাযুক্ত ক্ষুদ্র গাছ: ক্ষুপ
ছুতারের কাজ: তক্ষণ
ছায়াময় স্থান: প্রচ্ছায়
ছায়া প্রধান তরু : ছায়াতরু
ছাদের উপরিস্থ গৃহ : বলভি
ছয়টি মাতার সন্তান: ষান্মাতুর
ছয় মাস অন্তর : ষাণ্মাসিক
জ
জনশূন্য স্থান : নির্জন
জলময় স্থান : অনূপ
জরা নাই যার: অজর
জহ্নুর কন্যা: জাহ্নবী
জনকরাজার কন্যা: জানকী
জলাশয়ে নির্মিত গৃহ: জলটুঙি
জীবনধারণের জন্য অবলম্বিত পেশা: জীবিকা
জয়সূচক উৎসব: জয়ন্তী
জীবিত থাকার ইচ্ছা: জিজীবিষা
» জনবহুল স্থান : জনাকীর্ণ
» জলেও চরে স্থলেও চলে : উভচর
» জলে জন্মে যার : জলজ
» জলে চরে যে : জলচর
» জন্ম থেকে অন্ধ : জন্মান্ধ
» জয়লাভ করার ইচ্ছা : জিগীষা
» জয় করা কঠিন এমন : দুর্জয়
» জ্বলজ্বল করছে এমন : জাজ্বল্যমান
» জানার ইচ্ছা : জিজ্ঞাসা
» জানু পর্যন্ত লম্বিত : আজানুলম্বিত
» জানা উচিত : জ্ঞাতব্য
» জায়া ও পতি : দম্পতি
» জীবিত থেকেও মৃতের মতো : জীবন্মৃত
» জন্ম নেই যার : অজ
জন্ম থেকে আরম্ভ করে—আজন্ম।
জানা আছে যা—জ্ঞাত।
জানা নেই যা—অজ্ঞাত।
জলে ও স্থলে চরে যে—উভচর।
জীবন পর্যন্ত—আজীবন।
জানার ইচ্ছা—জিজ্ঞাসা।
জয়ের জন্য যে উৎসব—জয়োৎসব।
ঝ
» ঝন ঝন শব্দ : ঝঙ্কার
» ঝিনুকের গর্ভজাত রত্ন : মুক্তা
ঝাড়ামোছা হয় যার দ্বারা: ঝাড়ন
ট
১) টাকা ধার দেয়ার কাজ : মহাজনী
ঠ
ঠাণ্ডা ও গরম : শীতোষ্ণ
ঠাণ্ডায় পীড়িত : শীতার্ত
ঠাকুরের ভাব: ঠাকুরালি
ড
ডুবছে যা : ডুবন্ত
ডিহির শাসনকর্তা : ডিহিদার
ডিম্বাশয়ের মধ্যে প্রাণকোষ :
ডিম্বাণু
ঢ
ঢেউয়ের ছলাৎ ছলাৎ শব্দ: ছলচ্ছল
ত
» তপস্যার নিমিত্ত বন : তপোবন
» তীর নিক্ষেপে ওস্তাদ : তীরন্দাজ
» তিন পদের সমাহার : ত্রিপদী
» তালু থেকে উচ্চারিত : তালব্য
» তর্কশাস্ত্রে পটু : তার্কিক
» ত্বরায় গমন করে যে : তুরগ
» তিন বেণীর সমাহার : ত্রিবেণী
» তিন ফলের সমাহার : ত্রিফলা
» তিন নয়ন যার : ত্রিনয়ন
» তুচ্ছ জ্ঞানে অবহেলা : তাচ্ছিল্য
» তুলা দ্বারা তৈরি : তুলোট
তুলনা হয় না এমন—অতুলনীয়।
তিন রাস্তার মোড়—তেমাথা।
তাল ঠিক নেই যার—বেতাল।
থ
» থাবার আঘাত : থাপ্পড়
দ
» দমন করা যায় না যাকে : অদম্য
» দার পরিগ্রহ করেন নি যিনি : অকৃতদার
» দানের বিপরীত : প্রতিদান
» দর্শনশাস্ত্র জানেন যিনি : দার্শনিক
» দুই দিকে অপ (জল) যার : দ্বীপ
» দ্বীপের সদৃশ : উপদ্বীপ
» দীনের ভাব : দৈন্য
» দিবসের শেষভাগ : অপরাহ্ণ
» দিবসের মধ্যভাগ : মধ্যাহ্ন
» দিবসের প্রথমভাগ : পূর্বাহ্ণ
» দিনে একবার মাত্র আহার করেন যিনি : একাহারী
» দুষ্কর যেখানে গমন করা : দুর্গম
» দুইবার জন্ম যার : দ্বিজ
» দেখার ইচ্ছা : দিদৃক্ষ
» দেখার যোগ্য : দ্রষ্টব্য
» দেশের প্রতি প্রেম আছে যার : দেশপ্রেমিক
» দমন করা কষ্টকর যাকে : দুর্দমনীয়
দমন করা যায় না এমন—অদম্য।
দিনের মধ্যভাগ—মধ্যাহ্ন।
দিনে যে একবার আহার করে—একাহারী।
দিবসের প্রথম ভাগ—পূর্বাহ্ন।
দিবসের শেষ ভাগ—অপরাহ্ন।
দূরে দেখে না যে—অদূরদর্শী।
ধ
» ধন জয় করেন যিনি : ধনঞ্জয়
» ধর্মই আত্মা যার : ধর্মাত্মা
» ধনুকের শব্দ : টংকার
» ধী শক্তির অধিকারী : ধীমান
» ধর্মের প্রতি নিষ্ঠাবান : ধর্মিষ্ঠ
» ধূলায় পরিণত : ধূলিসাৎ
ন
» নদীর বালুকাময় তট : সৈকত
» নদী মাতা যে দেশের : নদীমাতৃক
» নতুন সূর্য : নবারুণ
» নতুন অন্নের উৎসব : নবান্ন
» নূপুরের ধ্বনি : নিক্কণ
» নাটকের পাত্রপাত্রী : কুশীলব
» নাই শোক যার : অশোক
» নাই মমতা যার : নির্মম
» নাই পক্ষ যার : নিরপেক্ষ
» নাই ঈমান যার : বেঈমান
» নাই আবরণ যার : দিগম্বর
» নাসিকা থেকে উচ্চারিত : নাসিক্য
» ন্যাকার ভাব : ন্যাকামি
» ন্যায় শাস্ত্র জানেন যিনি : নৈয়ায়িক
» নিজেই পতি নির্বাচন করে যিনি :
স্বয়ংবরা
» নিজেকে পণ্ডিত মনে করে যে :
পণ্ডিতস্মন্য
» নিন্দা করার ইচ্ছা : জুগুপ্সা
» নিমন্ত্রণ না করা সত্ত্বেও যিনি উপস্থিত : অনাহূত
» নতুন বিবাহিত স্ত্রী : নবোঢ়া
» নৌকা চালায় যে : নাবিক
» নৌ বা নৌকা চলাচলের যোগ্য :
নাব্য
নষ্ট হয় যা—নশ্বর।
নিশাকালে চরে বেড়ায়যে—নিশাচর।
নদীমাতা যার—নদীমাতৃক।
নূপুরের শব্দ—নিক্বণ।
নতুন কিছু তৈরি করা—উদ্ভাবন।
নিজের অধিকার—স্বাধিকার।
নষ্ট হয়ে যাওয়া জিনিসের গাদা —আবর্জনা।
নিজের ইচ্ছায়—স্বেচ্ছায়।
প
» পথ দিয়ে পায়ে হেঁটে চলে যে : পথিক
» পট আঁকেন যিনি : পটুয়া
» পাঁজরের হাড় কম যার : ঊনপাঁজুরে
» পরে জন্মেছে যে : অনুজ
» পরিমিত কথা বলে যে : মিতভাষী
» পরিমিত মতো খায় যে : মিতাহারী
» পঞ্চবর্ষের বমাহার : পঞ্চবটী
» পঞ্চ আনন যার : পঞ্চানন
» পঁচিশ বছর পূর্তির জন্য যে অনুষ্ঠান :
রজতজয়ন্তী
» পঞ্চাশ বছর পূর্তির জন্য যে অনুষ্ঠান : সুবর্ণজয়ন্তী
» পশ্চাতে গমন করে যে : অনুগামী
» প্রত্যহ যা করতে হয় : প্রাত্যহিক
» প্রবেশে ইচ্ছুক : বিবিক্ষু
» প্রবেশ করার ইচ্ছা : বিবিক্ষা
» প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত : আদ্যন্ত
» পানের যোগ্য : পেয়
» পা থেকে মাথা পর্যন্ত : আপাদমস্তক
» পাখির ডাক : কাকলি
» প্রায় রাজি : নিমরাজি
» প্রিয় কথা বলে যে নারী : প্রিয়ংবদা
» পূজার উপকরণ : অর্ঘ্য
» পূর্বে ছিল এখন নেই : ভূতপূর্ব
» পূর্বে যা ঘটেনি : অভূতপূর্ব
» পুনঃ পুনঃ দীপ্তি পাচ্ছে যা : দেদীপ্যমান
» পূর্বে যা দেখা যায়নি : অদৃষ্টপূর্ব
» পা ধুইবার জল : পাদ্য
» পিতার ভ্রাতা : পিতৃব্য
» প্রতিকার করার ইচ্ছা : প্রতিচিকীর্ষা
» প্রতিকার করতে ইচ্ছুক : প্রতিচিকীর্ষু
পরের অধীন—পরাধীন।
প্রতিভা আছে যার—প্রতিভাবান।
পরিহার করা যায় না এমন— অপরিহার্য।
পান করার যোগ্য—পেয়।
প্রহরা দেয় যে—প্রহরী।
পাখির কলরব—কূজন।
পান করার ইচ্ছা—পিপাসা।
পেছনে সরে যাওয়া—পশ্চাদপসরণ।
প্রাণ আছে যার—প্রাণী।
পুবের বাতাস — পুবালি।
প্রাচীন ইতিহাস — প্রত্নতাত্ত্বিক।
প্রাণিদেহ থেকে লব্ধ — প্রাণিজ।
ফ
» ফল পাকলে যে গাছ মরে যায় : ওষধি
» ফৌজদারী উচ্চ আদালত : দায়রা
» ফুলের মধু : মকরন্দ
» ফুল তোলা মসলিন শাড়ী : জামদানি
ব
» বকের মতো কপট ধার্মিক : বকধার্মিক
» বালকত্ব কাটেনি যার : নাবালক
» বয়ষ্ক লোকের ভাব : জ্যাঠামি
» বস্ত্র কিংবা পত্রের শব্দ : মর্মর
» বর্ষের শেষে আয়-ব্যয়ের প্রতিবেদন : সালতামামি
» বর্ণনা করা যায় না যা : অবর্ণনীয়
» বর্ণমালার ক্রম রক্ষা করে : বর্ণানুক্রমিক
» বর্ণ চুরি করে যে : বর্ণচোরা
» বহু প্রচলিত উক্তি : প্রবচন
» বনে প্রতিপালিত : বুনো
» বপন করা হয়েছে : উপ্ত
» বলা হয়েছে যা : উক্ত
» বাস্তু হতে উৎখাত হয়েছে যে : উদ্বাস্তু
» বাতাসে উড়ে যায় এমন : উদ্বায়ী
» বেলাকে অতিক্রান্ত : উদ্বেল
» বিদ্যা আছে যার : বিদ্বান
» বালুকাময় ভূমি : বেলাভূমি
» বাঘের চামড়া : কৃত্তি
» বাঘের ডাক : হুংকার
» ব্যাঙের ডাকের শব্দ : মকমকি
» বিড়ালের ডাক : জিবন
» বীণার শব্দ : ঝঙ্কার/ নিক্কণ
» বিভিন্ন দিক জয় করেছেন যিনি :
দিগ্বিজয়ী
» বাগদত্তা হয়ে যে নারীর বিয়ে অন্য পুরুষের সঙ্গে হয় : অন্যপূর্বা
» বিদেশে থাকে যে : প্রবাসী
» বিধিকে অতিক্রম না করে : যথাবিধি
» বিশ্বকে জয় করেছে যে : বিশ্বজিৎ
» বীণা পাণিতে যার : বীণাপাণি
» বীর সন্তান প্রসব করে যে : বীরপ্রসূ
» বৃষ্টির জল : শীকর
» বহু গৃহ হতে ভিক্ষা সংগ্রাহক : মাধুকর
» বিচার করে কাজ করে না যে : অবিমৃষ্যকারী
বয়সে সবচেয়ে ছোট—কনিষ্ঠ।
বয়সে সবচেয়ে বড়—জ্যেষ্ঠ।
বেশি কথা বলে যে—বাচাল।
বরণ করার যোগ্য—বরণীয়।
বিচার নেই এমন—অবিচার্য।
ব্যাকরণ জানেন যিনি—বৈয়াকরণ।
বীরদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ—বীরশ্রেষ্ঠ।
বেঁচে আছে এমন—জীবিত।
বিনা পয়সায়—মুফত/মাগনা।
বিভিন্ন জাতি সম্পর্কীয়— বহুজাতিক।
বড়ো গ্রহকে ঘিরে যে ছোট গ্রহ ঘোরে — উপগ্রহ।
বিচিত্রতায় পূর্ণ যা — বৈচিত্র্যপূর্ণ।
বনে বাস করে যে — বনবাসী।
বিনা অপরাধে সংঘটিত হত্যা — গণহত্যা ।
বিলম্বে নয় এমন — অবিলম্বে।
ভ
» ভাগ করে যে : ভাজক
» ভবিষ্যতে হবে এমন : ভাবী
» ভয় নেই যার : নির্ভীক
» ভরণের যোগ্য : ভৃত্য
» ভবিষ্যতে যা ঘটবে : ভবিতব্য
» ভক্ষণের ইচ্ছা : বুভুক্ষা
» ভক্ষণের ইচ্ছুক : বুভুক্ষু
» ভূ-গর্ভস্থ পথ : সুড়ঙ্গ
» ভূ-কেন্দ্রের দিকে জড় পদার্থের আকর্ষষ : অভিকর্ষ
» ভিক্ষার অভাব : দুর্ভিক্ষ
» ভ্রমণ করার ইচ্ছা : বিভ্রমিষা
» ভ্রমরের শব্দ : গুঞ্জন
» ভূগোল সম্বন্ধীয় : ভৌগোলিক
» ভবিষ্যৎ কি হবে দেখে যে : অপরিণামদর্শী
» ভস্মে পরিণত হয়েছে যা : ভস্মীভূত
» ভেতরে প্রবেশ : সন্নিবেশ
» ভোগ যন্ত্রণা থেকে নিষ্কৃতি লাভ : নির্বাণ
ভাষা সম্পর্কে যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন — ভাষাবিদ।
ভাবা যায় না এমন—অভাবনীয়।
ম
» মাটি দিয়ে শিল্পকর্ম করে যে : মৃৎশিল্পী
» মুত্তিকার দ্বারা নির্মিত : মৃন্ময়
» মনের ভাব : মানসিক
» মনে মনে করা অঙ্ক : মানসাঙ্ক
» মনে জন্মে যা : মনোজ
» মনুষ্য জাতির কল্যাণ : লোকহিত
» মধু পান করে যে : মধুপ
» মরতে বসেছে যে : মুমূর্ষু
» মাটিতে গড়াগড়ি দিচ্ছে এমন : উপাবৃত্ত
» মস্তকের আচ্ছাদন : মাথাল
» মহাকাব্যের অধ্যায় : সর্গ
» ময়ূরের ডাক : কেকা
» মূল রোগে আনুষঙ্গিক অন্য রোগ : উপসর্গ
» মৃগ চলাচলের রাস্তা : মার্গ
» মন্ত্রীর সদৃশ : উপমন্ত্রী
» মরার মতো : মৃতবৎ
» মাথা পেতে নেয়ার যোগ্য : শিরোধার্য
» মুক্তি পেতে ইচ্ছুক : মুমুক্ষু/ মুক্তিকামী
» মুক্তি পেতে ইচ্ছা : মুমুক্ষা
» মূর্তির ন্যায় যা : প্রতিমূর্তি
মধুর ধ্বনি—মধুরা।
মরণ পর্যন্ত—আমরণ।
মৃতের মতো অবস্থা—মুমূর্ষু।
মেধা আছে যার—মেধাবী।
মায়ের মতো যে ভূমি—মাতৃভূমি।
মিষ্টি কথা বলে যে—মিষ্টভাষী।
য
যদু বংশে জন্ম যার : যাদব
» যা অতিক্রম করা যায় না : অনতিক্রম্য
» যা ঘটবেই : অবশ্যম্ভাবী/ ভবিতব্য
» যা গমন করতে পারে না : নগ
» যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে : বর্ধিষ্ণু
» যা ক্রমাগত ক্ষয় পাচ্ছে : ক্ষয়িষ্ণু
» যা উদিত হচ্ছে : উদীয়মান
» যা আগে হয়নি : অভূতপূর্ব
» যা পূর্বে হয়নি : ভূতপূর্ব
» যা অনুকরণ করা যায় না :অননুকরণীয়
» যা দীর্ঘকাল ধরে চলে আসছে : চিরন্তন
» যা চেটে খেতে হয় : লেহ্য
» যা চুষে খেতে হয় : চোষ্য
» যা পশুর উপযুক্ত : পাশবিক
» যা পিশাচের উপযুক্ত : পৈশাচিক
» যা বলা হয়নি : অনুক্ত
» যা বলতে হবে : বক্তব্য
» যা হতে পারে না : অসম্ভব
» যা শুধুমাত্র কথায় প্রকাশ করা হয় :
মৌখিক
» যাতে জল ধারণ করে : জলধি
» যাতে কোনো নামের উল্লেখ থাকে না : বেনামী
» যার স্বামী বিদেশে থাকে : প্রোষিতভর্তৃকা
» যার নাম লিখিত আছে : নামাঙ্কিত
» যার দাড়ি জন্মায়নি : অজাতশ্মশ্রু
» যার শত্রু জন্মায়নি : অজাতশত্রু
» যার পত্নী বিগত হয়েছে : বিপত্নীক
» যার যশ আছে : যশস্বী
» যার সবকিছু চুরি হয়ে গিয়েছে :হৃতসর্বস্ব
» যার আগমনের কোনো তিথি নেই :
অতিথি
» যার চিত্ত এক বিষয়ে নিবিষ্ট : একাগ্রচিত্ত
» যার পিঠ বেঁকে গিয়েছে : ন্যুজ্ব
» যার স্ত্রী বিদেশে থাকে : প্রোষিতপত্নীক
» যার মৃত্যুকাল উপস্থিত : মুমূর্ষু
» যার কোনো কিছু চাওয়ার নেই :অকিঞ্চন
» যা স্থানান্তর করা যায় : অস্থাবর
» যা স্থানান্তর করা যায় না : স্থাবর
» যারা মূর্তি পূজা করে : পৌত্তলিক
» যার পিতা ও মাতা নেই : অনাথ
» যার জন্ম নেই : অজ
» যিনি বহু দেখেছেন : বহুদর্শী
» যিনি গবেষণা করেছেন : গবেষক
» যিনি বক্তৃতায় পটু : বাগ্মী
» যিনি স্মৃতিশাস্ত্র ভালো বোঝেন : স্মার্ত
» যিনি নিজেকে হীন মনে করেন : হীনমন্য
» যিনি বাক্যে অতি দক্ষ : বাচস্পতি
» যিনি যুদ্ধে স্থির থাকেন : যুধিষ্ঠির
» যে অপরিচিত ব্যক্তি হঠাৎ এসেছে : আগন্তুক
» যে অবস্থায় মানুষ দুঃখ পায় : কৈবল্য
» যে গাছে ফুল হয় না ফল হয় :বনস্পতি
» যে কর্মের অযোগ্য : অকর্মণ্য
» যে কর দেয় : করদ
» যে কটু কথা বলে : দুর্বাক
» যে ধরলে আর ছাড়ে না : নাছোড়বান্দ
» যে নারী অন্যের নিন্দা করে না :অনসূয়া
» যে দার পরিগ্রহ করেনি : অকৃতদার
» যে জমিতে কোনো ফসল হয় না : ঊষর
» যে নারী পূর্বে অপরের স্ত্রী ছিল :অন্যপূর্বা
» যে নারী সূর্যকে দেখেনি : অসূর্যম্পশ্যা
» যে নারী স্বামীর প্রতি অনুরক্তা :
পতিব্রতা
» যে নারীর চোখ সুন্দর : সুনয়না
» নারীর (বিধবা) পুনরায় বিয়ে হয়েছে : পুনর্ভূ
» যে স্ত্রী বশীভূত : স্ত্রৈণ
» যে মেয়ের বিয়ে হয়নি : অনূঢ়া
» যে নারীর হাসি শুচি : শুচিস্মিতা
» যে প্রাণী বুকে ভর দিয়ে চলে : সরীসৃপ
» যে বিষয় ভীতি উৎপাদন করে :
বিভীষিকা
» যে বালির নিচে চোরা গহ্বর থাকে : চোরাবালি
» যে যাত্রায় কেউ গমন করলে আর ফেরে না : অগস্ত্যযাত্রা
» যা অধ্যয়ন করা হয়েছে : অধীত
» যা উড়ে যাচ্ছে : উড্ডীয়মান
» যা ভেদ করা দুঃসাধ্য : দুর্ভেদ্য
» যা সহজে ভেঙে যায় : ভঙ্গুর
» যা সহজে পরিপাক করতে পারা যায় না : গুরুপাক/ দুষ্পাচ্য
» যার জায়া যুবতী : যুবজানি
» যার প্রভা ক্ষণকাল স্থায়ী হয় : ক্ষণপ্রভা
» যার নিজের বলতে কিছু নেই : নিঃস্ব
» যে কোনো বিষয়ে স্পৃহা হারিয়েছে : বীতস্পৃহা
» যে তৃণাদি খেয়ে জীবণ ধারণ করে :
তৃণভুক
» যা পূর্বে শোনা যায়নি : অশ্রুতিপূর্ব
» যে নারী স্বয়ং পতি বরণ করে : স্বয়ংবরা
» যে বা যা প্রবীণ বা প্রাচীন নয় : অর্বাচীন
» যে অগ্রে জন্মগ্রহণ করেছে : অগ্রজ
» যে পরে জন্মগ্রহণ করেছে : অনুজ
» যে রোগ নির্ণয়ে হাতড়িয়ে মরে :হাতুড়ে
» যে স্তন্য পান করে : স্তন্যপায়ী
যে গাছ অন্য গাছের ওপর জন্মে— পরগাছা।
যে নারীর পুত্রসন্তান হয়নি—অপুত্রক।
যে পরিণাম বোঝে না— অপরিণামদর্শী।
যে গাছে ফল ধরে, কিন্তু ফুল ধরে না—বনস্পতি।
যে জামাই শ্বশুরবাড়ি থাকে— ঘরজামাই।
যে মেয়ের বিয়ে হয়নি—অনূঢ়া।
যে পরে জন্মগ্রহণ করেছে—অনুজ।
যে জমিতে দুবার ফসল হয়—দো-ফসলা।
যে সংবাদ বহন করে—সাংবাদিক।
যে অত্যাচার করে—অত্যাচারী।
যে শব্দ বাধা পেয়ে ফিরে আসে— প্রতিধ্বনি।
যে অন্যের অধীন নয়—স্বাধীন।
যে নৌকা চালায়—মাঝি।
যেখানে লোকজন বাস করে— লোকালয়।
যে উপকারীর উপকার স্বীকার করে —কৃতজ্ঞ।
যে হিংসা করে—হিংসক।
যে উপকারীর অপকার করে—কৃতঘ্ন।
যে আকাশে চরে—খেচর।
যা মর্ম স্পর্শ করে—মর্মস্পর্শী।
যা সহজে লাভ করা যায়—সুলভ।
যা বালকের মধ্যেই সুলভ—বালকসুলভ।
যা লাফিয়ে চলে—প্লবগ।
যা বুকে হাঁটে—সরীসৃপ।
যা বলার যোগ্য নয়—অকথ্য।
যা চুষে খাওয়া যায়—চুষ্য।
যা জলে জন্মে—জলজ।
যা দেখা যাচ্ছে—দৃশ্যমান।
যা পূর্বে ছিল এখন নেই—ভূতপূর্ব।
যা একইভাবে চলে —গতানুগতিক।
যা বাক্যে প্রকাশ করা যায় না— অবর্ণনীয়।
যা কষ্ট করে জয় করা যায়— দুর্জয়।
যা হবেই/হইবে—ভাবী।
যা সহজে দমন করা যায় না— দুর্দমনীয়।
যা মাটি ভেদ করে ওঠে—উদ্ভিদ।
যা ফুরায় না—অফুরান।
যা জলে চরে—জলচর।
যা কষ্টে লাভ করা যায়—দুর্লভ।
যা পূর্বে ঘটেনি—অভূতপূর্ব।
যার তল স্পর্শ করা যায় না— অতলস্পর্শী।
যার বিশেষ খ্যাতি আছে—বিখ্যাত।
যার নাম কেউ জানে না— অজ্ঞাতনামা।
যার পত্নী গত হয়েছে—বিপত্মীক।
যার ভাতের অভাব—হাভাতে।
যার মমতা নেই—নির্মম।
যার সীমা নেই—অসীম।
যার তুলনা নেই—অতুলনীয়।
যার অন্ত নেই—অন্তহীন।
যার শত্রু জন্মায়নি—অজাতশত্রু।
যার কোনো কিছুতে ভয় নেই—অকুতোভয়।
যার অন্য উপায় নেই—অনন্যোপায়।
যার কাজ করার শক্তি আছে—সক্ষম।
যার আকার নেই—নিরাকার।
যার পীড়া হয়েছে—পীড়িত।
যার উপস্থিত বুদ্ধি আছে— প্রত্যুৎপন্নমতি।
যিনি অধিক ব্যয় করেন না-মিতব্যয়ী।
যিনি শিক্ষা দান করেন—শিক্ষক।
যিনি বিশেষ জ্ঞান রাখেন-বিশেষজ্ঞ।
র
» রস আস্বাদন করা হয় যার দ্বারা : রসনা
» রঙ্গ পরিহাসে নিপুণা নারী : রঙ্গিলা
» রঙ্গমঞ্চে দর্শনীয় চিত্রপট : দৃশ্যপট
» রাজনৈতিক চুক্তি : সন্ধি
» রাত্রির শেষভাগ : কালনিশা
» রাত্রের শিশির : শবনম
» রাত্রি ও দিবসের সন্ধিক্ষণ : প্রত্যুষ
» রোগ ভীতিকে জয় করে যা : ভেষজ
» রব শুনে এসেছে যে : রবাহূত
ল
» লক্ষ্য করার যোগ্য : লক্ষণীয়
» লাভের ইচ্ছা : লিপ্সা
» লাফিয়ে চলে যা : প্লবগ
» লিখিত খসড়া : পাণ্ডুলিপি
শ
শুভক্ষণে জন্ম যার—ক্ষণজন্মা।
শত্রুকে দমন করে যে—অরিন্দম।
শৈশবকাল অবধি—আশৈশব।
শুকনো পাতার শব্দ—মর্মর।
» শবদাহাদির চরম সংস্কার : অন্ত্যেষ্টি
» শত অব্দের সমাহার : শতাব্দী
» শত পাপড়িযুক্ত ফুল : শতদল
» শতবর্ষ পূর্তির জন্য অনুষ্ঠান : শতবার্ষিকী
» শরণ করার যোগ্য যিনি : শরেণ্য
» শরৎকাল সম্পর্কিত : শারদ
» শিবের উপাসক : শৈব
» শিবের বাদ্যযন্ত্র : ডমরু
» শুনলেই যার মনে থাকে : শ্রুতিধর
» শুভক্ষণে জন্ম যার : ক্ষণজন্মা
» শ্রদ্ধার সঙ্গে দেয় : শ্রাদ্ধ
» শোভন হৃদয় যার : সুহৃদ
» শত্রুকে হনন করে যে : শত্রুঘ্ন
ষ
» ষাট বছর পূর্তির অনুষ্ঠান :হীরকজয়ন্তী
» ষোল বছর বয়স যে মেয়ের : ষোড়শী
স
» সমান গোত্র যার : সগোত্র
» সবার অজ্ঞাতে লুকানো ধন : গুপ্তধন
» সব সময় হরিৎ যে কান্তার : চিরহরিৎ
» সব কিছু সহ্য করে যে : সর্বংসহ
» সব কিছু জানে যে : সবজান্তা/ সর্বজ্ঞ
» সঙ্গে চলে যে : সহচর
» সংস্কার বিহীন ব্যক্তি : ব্রাত্য
» সৎকুল জাত : কুলীন
» সরোবরে জন্ম যার : সরোজ
» সম্পূর্ণ বিপরীত : বিপ্রতীপ
» সম্পূর্ণ নতুন : অভিনব
» সম্রাট বা রাজাদের বিবরণ :শাহনামা
» সর্বজনের কল্যাণে : সর্বজনীন
» সার নেই যার মধ্যে : অন্তঃসারশূন্য
» স্বর্ণকারের মজুরি : বানি
» স্ত্রীর সঙ্গে বর্তমান : সস্ত্রীক
» সুহৃদের ভাব : সৌহার্দ্য
» সুন্দর প্রভা যার : সুপ্রভা
» সূর্যের পুত্র : সৌরি
» সোমের পুত্র : সৌম্য
» সুরের ধ্বনি : তান
» সমুদ্র হতে হিমালয় পর্যন্ত : আসমুদ্রহিমাচল
» সিংহের ধ্বনি : নাদ
» স্বয়ং যে হয়েছে : স্বয়ম্ভূ
সকলের জন্য প্রযোজ্য—সর্বজনীন।
সমুদ্র পর্যন্ত—আসমুদ্র।
সমস্ত পৃথিবীর লোকের বন্দনাযোগ্য —বিশ্ববন্দিত, বিশ্ববন্দ্য।
সারা দুনিয়ায় খ্যাত—জগদ্বিখ্যাত।
সাধনা করেন যিনি—সাধক।
সিংহের ডাক—হুংকার।
সোনার মতো দেখতে—সোনালি।
হ
» হস্তী, অশ্ব, রথ ও পদাতিকের সমাহার : চতুরঙ্গ
» হত্যা করার ইচ্ছা : জিঘাংসা
» হত্যা করতে ইচ্ছুক : জিঘাংসু
» হরিণের চামড়া : অজিন
» হরেকরকম কন্ঠস্বর সহ বলে যে :
হররোলা
» হর্ষে সঙ্গে বর্তমান : সহর্ষ
» হস্তী আরোহী সৈন্যদল : গজানীক
» হিংসার ভাব : হিংস্রতা
» হাতির বাসস্থান : পিলখানা
» হাতির ডাক : বৃংহতি/ বৃংহণ
» হাতি ধরা ফাঁদ : খেদা
» হরণ করার ইচ্ছা : জিহীর্ষা
» হরণ করিতে ইচ্ছুক : জিহীর্ষু
» হাতির শাবক : করভ
হনন করার ইচ্ছা—জিঘাংসা।
হরিণের চামড়া—অজিন।
হিত কামনা করে যে—হিতৈষী।
হঠাৎ রাগ করে যে—রগচটা।
হিরণ্য দ্বারা নির্মিত : হিরন্ময়
হিত সাধন করার ইচ্ছা : হিতৈষিতা
হাতি চলার রাস্তার দুই ধারে বড়ো বড়ো গাছ -এর এক কথাই প্রকাশ কি হবে???
অত্যন্ত উপকারী
very nice
মানুষের ক্ষতি না করা এক কথায় প্রকাশ
রোদ ও বৃষ্টি একসাথে হলে তাকে এক কথায় কি বলে?
জানিনা
খুব কথা বলে যে? এক কথায় কি হবে?
পিতামাতার ছায়া এক কথায় কি বলে
যিনি অগ্নে জন্মেছেন, তাকে কী বলে ?
যিনি অগ্রে জন্মেছেন– অগ্রজ
বাচাল
মায়া ও মমতা এর এক কথায় প্রকাশ কী হবে?
bachal
যিনি সব কিছু সয়ে যান তাকে এক কথায় কি বলে?
সর্বংসহা
ফাঁকা কলসীর আওয়াজ -এর এক কথায় প্রকাশ কি হবে ? অষ্টম শ্রেণীতে দিয়েছে।
হরিণের দল খাওয়ার শব্দ – এক কথায় প্রকাশ কি হবে?
যে দেশ বিদেশে ঘুরে বড়ায় তাকে কি বলে?
Gongar somipe